ড. কামাল ব্যর্থ নেতা: মন্টু
মাদারীপুর দর্পন
প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০২০
২৮ বছর একসঙ্গে রাজনীতি করে মোস্তফা মহসিন মন্টুর মনে হয়েছে, ড. কামাল হোসেনের সঙ্গ তার আগেই ত্যাগ করা উচিত ছিল। তিনি একজন ব্যর্থ রাজনীতিক, যার সঙ্গে দেশের যোগাযোগ নেই। তিনি বিদেশ নিয়ে পড়ে থাকেন।
সম্প্রতি কামাল হোসেনের সম্মতি নিয়ে মন্টুসহ আট জনকে গণফোরাম থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। মন্টু প্রায় ২৭ বছর দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
একান্ত সাক্ষাৎকারে মন্টু বলেছেন, এই আদেশ তিনি মানেন না। দলের মূল নেতৃত্ব তাদের কাছেই আছে। ডিসেম্বরে জাতীয় সম্মেলন করে কামাল হোসেনকে দল থেকে বাদ দেবেন।
যার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ থেকে গেলেন সেই কামাল হোসেন আপনাকে বহিষ্কার করে দিলেন
উনার বহিষ্কারে কোনো কিছু যায়, আসে না। উনার নেতৃত্বে আমি আওয়ামী লীগ থেকে বের হইনি। আমরা গণফোরামে গিয়ে একটা ভালো কিছু করার কথা ভেবেছিলাম। সেটা করতে পারিনি, এটিই ব্যর্থতা।
আমাদের দলীয় প্রধানের নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই আমরা সেটা করতে পারিনি। তবে আমার ব্যর্থতাও ছিল না, এটা বলব না।
দল গঠনের দুই-তিন বছরের মধ্যে মুহিত সাহেব (আবুল মাল আবদুল মুহিত) বুঝে চলে গেছে যে, এখানে কিছু হবে না। অন্য অনেকেই চলে গেছেন। আমারও সেই সময় বুঝেই সঙ্গ ত্যাগ করার উচিত ছিল।
গত রোববারের পর কামাল হোসেনের সঙ্গে আপনাদের কথা হয়েছে?
না, কথা হয়নি। আমরা আগেই বলে দিয়েছি, আমরা সম্মেলনে উনাকে বাদ দিয়ে দেব। এই সম্মেলনে আমাদের নতুন সভাপতি হবে। আমরা তৃণমূলের দ্বারা নির্বাচিত নেতৃত্ব করব।
২৭ বছর ধরে গণফোরাম জনগণের সঙ্গে তেমন সম্পৃক্ত হতে পারেনি। এটার জন্য কাকে দায়ী করবেন?
মাছের পচন হয় মাথা থেকে। দলেরও পচন মাথা থেকেই আসে। আমাদের দলের প্রধান যদি সুষ্ঠুভাবে দলকে পরিচালনা করতেন, তাহলে আমরা দ্রুত সময়ে দলের কাছে যেতে পারতাম। কিন্তু উনি তো লাগাতার বিদেশে গিয়ে থাকতেন। গণফোরাম জনগণের সঙ্গে তেমন সম্পৃক্ত হতে পারার দায় অবশ্যই দলীয় প্রধানের।
এখন আপনারা কী করবেন?
আমরা আমাদের গণফোরাম করব, যা হবে নতুন প্রজন্মের জন্য; যা বিদেশভিত্তিক দল না হয়ে স্বদেশভিত্তিক হবে।
তাহলে কি দুটি গণফোরাম হবে?
না, ওরা রাজনীতি থেকে বিলীন হয়ে যাবে। ওরা হলো বিদেশে মৌসুমি পাখি। শীতের পাখির মতোই ওরা শীতকালে আসে। আবার চলে যায়। ওরাও তেমনি চলে যাবে।
দলে বিরোধ কী নিয়ে?
দুর্ভাগ্য হলেও সত্য আমাদের সভাপতি ড. কামাল হোসেনকে আমরা দেশের মাটিতে পাই না। যখন আমাদের কর্মসূচি থাকে, তখন তিনি বিদেশের প্রোগ্রামে চলে যান। এভাবে অনেক দিন চলেছে, অনেক কর্মসূচি এভাবে চলেছে।
গত নির্বাচন আসল, সেই নির্বাচনে আমরা দেখলাম কিছু কিছু ক্ষেত্রে উনি কর্মসূচিকে স্থিমিত করার চেষ্টা করেছেন। আমরা বুঝতে পারিনি কেন? তবে তাতে আমাদের সহযোদ্ধা যারা ছিলেন তারা বিরক্ত হয়েছেন।
মোকাব্বির খান বিদেশে হোটেলের ব্যবসা করতেন। উনাকে নিয়ে এসে নমিনেশন দিলেন। কীভাবে এমপি হলেন সেটা আল্লাহই জানেন।
পরে কিবরিয়া সাহেবের ছেলে রেজা কিবরিয়াকে নিয়ে আসলেন। তিনি এ দেশে জীবনেও কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ছিল না।
মনে হয়েছিল উনি (কামাল হোসেন) জাস্ট একটা দলের সভাপতি থাকার জন্যই এ কাজ করেছেন। এসব কারণে দলের ভেতরে একটা প্রচণ্ড ক্ষোভের তৈরি হয়। আমাদের ভেতরে অনেক সচেতন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব চলে গেছেন।
কী কারণে তারা চলে গেলেন?
সংগঠনকে গতিশীল না করা, ঘন ঘন বিদেশে সফর করার জন্যই উনারা চলে গেছেন। উনি শুধু সভাপতির পদটা নিয়েই ছিলেন। বিদেশে যাওয়ার আগে কিছু কাগজপত্র আমাদের দিতেন, বিভিন্ন পত্রিকায় যেগুলো আসত।
সর্বশেষ উনি যে কাজটা করলেন, দুইজনকে আমাদের মাথার উপর বসিয়ে দিলেন। এটা নিয়ে অনেক ক্ষোভ ছিল। আমাদের কেন্দ্রীয় কমিটির মিটিংয়ের পর আমি আর গত সম্মেলনেও যাইনি।
এর পরে সম্মেলন হলো। কিন্তু দেড় বছর হয়ে গেল কোনো সম্মেলনও হলো না জেলার। এর পর হঠাৎ উনারা দলের চার জনকে বহিষ্কার করলেন।
আমি দলীয় প্রধানকে বললাম, ‘এ রকম করিয়েন না।’ এতে দলের ক্ষতি হবে। এরা আপনার সঙ্গে ২৬ বছর ধরে কাজ করেছে। উনি বললেন, ‘আমি দেখব।’
উনি আমাদের এক কথা বলেন, উনাদের, মানে কিবরিয়া সাহেবদের আরেক কথা বলেন। পরে বহিষ্কার, পাল্টা বহিষ্কার হলো। অনেকবার বলার পরও উনি একই কথা বলেন। আবার কথা ভুলেও যান।
রেজা কিবরিয়ার সঙ্গে আপনাদের বিরোধী কী নিয়ে?
রেজা কিবরিয়া একজন অরাজনীতিক। কামাল হোসেন সাহেব উনাকে কীভাবে নিয়ে আসলেন কীভাবে বসালেন? তাকে সবাই সম্মান করেন, এই সুযোগটা উনি নিয়েছেন আরকি।
রেজা কিবরিয়া নিয়ে আপত্তির কথা কি দলীয় প্রধানকে বলেছেন?
বলেছি। সেটা বলার বহিঃপ্রকাশ হলো এখনকার দ্বন্দ্ব। সেটা নিয়েই তো এত বাকবিতণ্ডা।
এখন তো আপনাদের প্রাথমিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। আপনাদের সঙ্গে অল্প কয়েকজন আছে বলেই উনারা বলেন।
ওটা করুক। আমাদের সঙ্গে অল্প থাকলে উনাদের সঙ্গে কে কে আছেন? গত বর্ধিত সভায় আমরা দেখিয়েছি আমাদের সঙ্গেই দলের বেশিরভাগ জেলার নেতারা আছেন। প্রেসক্লাবে সেদিন আমরা নেতাদের জায়গা দিতে পারিনি। সে দিন আমাদের ৫২ জেলার প্রতিনিধি ছিল।
রেজা কিবরিয়া কী অভিযোগ এনেছেন আপনাদের বিরুদ্ধে?
আমি সেই চিঠিও পড়িনি। কারণ উনার তো ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো কর্তৃত্বই নেই। তাহলে তিনি সেটা করেন কীভাবে?
আপনারা নাকি এজেন্সির পারপাস সার্ভ করছেন?
উনি (মোকাব্বির খান) একটা কমিটিতেও নেই। সেই জায়গায় সে কীভাবে সংসদ সদস্য হলেন? তিনি কোন আলাদিনের চেরাগে সংসদ সদস্য হলেন? তাহলে আপনিই বলেন, কে উনি।
রেজা কিবরিয়া বলেছেন, আপনারা দলের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছেন
রেজা কিবরিয়ার নিজেরই তো কোনো অস্তিত্ব নেই। তার পরিচিতি বাবাকে ঘিরে। তবে উনি ভালো লোক ছিলেন। কামাল হোসেন সাহেব রাতারাতি উনাকে নিয়ে এলেন। একজন দুই বছরের আগে দলের সদস্য হতে পারেন না। আর কোন এখতিয়ারে উনাকে দলের সেক্রেটারি বানালেন তিনি?
তাহলে কেন রেজা কিবরিয়াকে সাধারণ সম্পাদক করা হলো?
এটা কামাল হোসেন সাহেব বলতে পারবেন। তবে এখানে একটা মিল আছে। কামাল হোসেন সাহেব সারাক্ষণ বিদেশে পরে থাকেন, রেজা কিবরিয়াও বিদেশে থাকেন। মোকাব্বির সাহেবের সমস্ত ব্যবসা বিদেশে। এখানে বিদেশভিত্তিক একটি দল হয়ে ছিল গণফোরাম।
কিন্তু এভাবে চলতে পারে না বলে প্রতিবাদ করেছি। গুলশান আর হোটেলে বসে এ দেশে রাজনীতি হয় না। বিদেশের ছত্রছাত্রায় দেশের মাটিতে রাজনীতি করার মানুষ গ্রহণ করে না।
গত নির্বাচনের সময় তো ঐক্যফ্রন্টে যাওয়া নিয়ে একটা মত পার্থক্য ছিল। কী হয়েছিল সে সময়?
সেটা যেহেতু জোটের ব্যাপার, সব কিছু খুলে বলা যাবে না। তবে এটা সাধারণ কর্মীদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়েছিল, এটুকু বলতে পারি।
ঐক্যফ্রন্টে যাওয়ার আগে আপনারা বলেছিলেন, জামায়াত যেখানে থাকবে, সেখানে আমরা যাব না। কিন্তু জামায়াতও ধানের শীষ নিয়ে ভোট করেছে, আপনারাও করেছেন।
এটা কামাল হোসেন সাহেব বলতে পারবেন। যেহেতু উনি জোটের প্রধান নেতা ছিলেন। দলেরও প্রধান উনি। উনিই বলতে পারবেন।
- ঝালকাঠিতে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খানের সাথে প্রার্থীদের মতবিনিময়
- বারবার পানি পিপাসা লাগা কোনো রোগের লক্ষণ নয় তো?
- গাছপাকা নাকি কৃত্রিমভাবে পাকানো আম চিনবেন যেভাবে
- দই দিয়ে রাঁধুন পটলের বিশেষ পদ
- যেভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করলে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে
- বাকশাল সদস্য হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান: কাদের
- রাঙ্গামাটিতে সশস্ত্র হামলায় ইউপিডিএফের কর্মীসহ নিহত ২
- নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ২০৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি
- শিক্ষার্থীর শ্বাসনালীতে আটকে যাওয়া বাইন মাছ বের হলো অপারেশন করে
- অভিযান শুরু হলে পাহাড়ে অস্ত্র-গোলা লুকিয়ে সমতলে আসেন রহিম
- কান কর্তৃপক্ষের বিতর্কিত আচরণ, নাম নেই ঐশ্বরিয়ার!
- টেকনাফে হচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্র্যাস্ট ব্যাংকের শাখায় আগুন
- ৭২ ঘণ্টার মধ্যে লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগানোর কড়া নির্দেশ পুলিশের
- ধর্মান্ধরা সমাজকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী
- নিয়ন্ত্রণে এসেছে কারওয়ান বাজারের আগুন
- স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা চাইলেন
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ফলেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেয়েছে
- স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে ২২বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩বছর বয়সি স্ত্রী
- শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে চায়না দুয়ারী জাল ধ্বংস
- মুলাদী ও হিজলা উপজেলার ৬০ শতাংশ ভোটকেন্দ্রই অতি গুরুত্বপূর্ণ
- প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আগৈলঝাড়ায় শোভাযাত্রা
- ভোলায় পাঙ্গাস মাছের অবৈধ পোনা শিকারের ৫টি চাই ধ্বংস
- ভোলায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত
- কেউ হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী
- ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদধারীদের বিরুদ্ধে আসতে পারে আইনি ব্যবস্থা
- এডিপি: সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে যে ১০ প্রকল্প
- উন্নয়ন রূপকল্পের অন্যতম পথিকৃৎ শেখ হাসিনা : ধর্মমন্ত্রী
- সৌদি গেলেন ২৭ হাজার হজযাত্রী
- বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দিয়ে উদ্বোধন হচ্ছে মডিউলার স্টেডিয়াম
- মাদারীপুরে মামলা করায় বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ।। আহত ১৫
- বাংলাদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ ফি কমাতে ভুটানের প্রতি অনুরোধ
- জাকাতের টাকায় ঋণ পরিশোধের বিধান
- মাদারীপুরে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষের জীবন
- পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- বান্দার যে কর্মের ফলে বৃষ্টি বন্ধ করে দেন আল্লাহ
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- আড়াই মাস পর দেশে এসেছে ৮ বাংলাদেশির লাশ, নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন
- কালকিনিতে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা
- জি কে শামীমের জামিন ঘিরে ফের প্রতারণা
- মাদারীপুর সদরে আসিব, রাজৈরে মোহসীন নির্বাচিত
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেই
- ১০ টাকায় টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- আন্তর্জাতিক কার্বন ক্রেডিটিংয়ের মাধ্যমে আয় সম্ভব : পরিবেশমন্ত্রী
- নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- সুরা আবাসায় কেয়ামতের বর্ণনা সুরা আবাসায় কেয়ামতের বর্ণনা
- সাত দিনে হিট স্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- বৈরী আবহাওয়ায় মাদারীপুরে দুই উপজেলায় চলছে ভোটগ্রহণ
- পুলিৎজার পেল রয়টার্স, ওয়াশিংটন পোস্ট ও নিউইয়র্ক টাইমস
- হোয়াটসঅ্যাপ ক্যামেরায় আসছে নতুন ফিচার
- দেশের উন্নয়ণে প্রধানমন্ত্রী একজন সফল নেত্রী- শাজাহান খান
- মাদারীপুরে ৫টি উপজেলায় ১ হাজার ছাতা ও পানির পট বিতরণ
- চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ, দুই কনস্টেবল বরখাস্ত
- ৭১০ লিটার চোলাই মদসহ কারবারি গ্রেপ্তার
- মাদারীপুরে কোল্ড স্টোরেজে অভিযানে ডিম ব্যবসায়ীদের জরিমানা
- দেশের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন সফল নেত্রী
- বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে
- আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখবে মোবাইল অ্যাপ
- আম দিয়েও তৈরি করা যায় স্যুপ, রইলো রেসিপি