• সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান ‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে দুই মিনিটে সূচক বাড়ল ৮০ পয়েন্ট

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২০  

 

 

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের পর দেশের শেয়ারবাজার বড় ধরনের উত্থানের আভাস দিচ্ছে। রোববার (১৯ জানুয়ারি) লেনদেন শুরুর মাত্র দুই মিনিটে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ৮০ পয়েন্ট।

আজ লেনদেনের শুরুতেই সূচকের বড় উত্থানের আভাস দেখা দেয়। লেনদেনে অংশ নেয়া একের পর এক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ে।

প্রথম ১০ মিনিটের লেনদেনে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১৩৫ পয়েন্ট। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৫৯ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে তিনটির। আর ১৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

এর আগে গত ৫ জানুয়ারি থেকে ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দরপতন ঘটে। এ সময়ে লেনদেন হওয়া আট কার্যদিবসের মধ্যে সাত কার্যদিবসেই বড় পতন হয়। এতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্য সূচক ৪২৩ পয়েন্ট কমে যায়।

শেয়ারবাজারে এমন ভয়াবহ পতনের কবলে পড়লে ১৪ জানুয়ারি অংশীজনদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসার ঘোষণা দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। দুদিন পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার কর্যালয়ে একটি আলোচনা সভা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) শীর্ষব্যক্তিরা।

এ আলোচনা সভার বিষয়ে বিএসইসি থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়, পুঁজিবাজার উন্নয়নে সরকার অত্যন্ত আন্তরিক। পুঁজিবাজার উন্নয়নের জন্য যে ধরনের সাহায্য প্রয়োজন সরকার ধারাবাহিকভাবে তা করে যাবে। সভায় স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। স্বল্পমেয়াদি কিছু পদক্ষেপ অচিরেই কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় সে বিষয়ে মতামত দেয়া হয়েছে।

এর মধ্যে রয়েছে-শেয়ারবাজারে ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা, মার্চেন্ট ব্যাংকার ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা পর্যালোচনা করা, আইসিবির বিনিয়োগ সক্ষমতা বৃদ্ধি করা, বাজারে আস্থা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং বাজারে মানসম্পন্ন আইপিও বৃদ্ধির লক্ষ্যে বহুজাতিক ও সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা। এ বিষয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এর পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের পক্ষ থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়। এতে বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে মূল্য সূচকের বড় ধরনের উত্থান হয়।