• রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
চাকরির পেছনে না ছুটে যুবকদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান ‘সামান্য কেমিক্যালের পয়সা বাঁচাতে দেশের সর্বনাশ করবেন না’ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির আহতদের চিকিৎসায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ভূমিকা চান প্রধানমন্ত্রী টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনা চান প্রধানমন্ত্রী বিএনপি ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয় চমক রেখে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

আজ কালকিনি হানাদার মুক্ত দিবস

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৮ ডিসেম্বর ২০২৩  

১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা। এদিন পাঁচজন কমান্ডারের নেতৃত্বে কালকিনি উপজেলার সিডিখান, এনায়েতনগর, সমিতিরহাট ছাড়াও পাশের বরিশালের গৌরনদী ও মুলাদী উপজেলা ও কালকিনির সীমান্তবর্তী ৩টি স্থানে মুখোমুখি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাস্ত করেন মুক্তিযোদ্ধারা। এই উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা ও উপজেলা প্রশাসন দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও আটকে পড়া পাকিস্তানি বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে ২২ দিন যুদ্ধ হয় বরিশালের গৌরনদী এলাকায়। সেখানেও অংশগ্রহণ করেন মাদারীপুরের কালকিনির মুক্তিযোদ্ধারা।

মুক্তিযুদ্ধের সময় এপ্রিল মাসের শেষের দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পাশে কালকিনি উপজেলার ভূরঘাটায় ক্যাম্প স্থাপন করে পাকিস্তানি বাহিনী। সেখানে বাঙালিদের ধরে এনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিত পাকিস্তানি বাহিনী। ব্রিজের নিচের পানি মানুষের লাল রক্তে রঞ্জিত হওয়ায় এই ব্রিজের নাম হয় লালপোল বা লালব্রিজ যা এখনও মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত।

কালকিনি উপজেলার বালীগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক ইউনিয়ন কমান্ডার সামচুল ইসলাম হাওলাদার বলেন, বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না। তাদের জন্য কালকিনিতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে একটি জাদুঘর করলে ভালো হয়।