• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী নাশকতার ঘটনায় অপরাধীদের ছাড় না দেয়ার দাবি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের ধারণা ছিল একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালতে ন্যায়বিচারই পাবে: প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী পবিত্র আশুরা মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যময় ও শোকের দিন

আজ কালকিনি হানাদার মুক্ত দিবস

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৮ ডিসেম্বর ২০২৩  

১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা। এদিন পাঁচজন কমান্ডারের নেতৃত্বে কালকিনি উপজেলার সিডিখান, এনায়েতনগর, সমিতিরহাট ছাড়াও পাশের বরিশালের গৌরনদী ও মুলাদী উপজেলা ও কালকিনির সীমান্তবর্তী ৩টি স্থানে মুখোমুখি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাস্ত করেন মুক্তিযোদ্ধারা। এই উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা ও উপজেলা প্রশাসন দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও আটকে পড়া পাকিস্তানি বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে ২২ দিন যুদ্ধ হয় বরিশালের গৌরনদী এলাকায়। সেখানেও অংশগ্রহণ করেন মাদারীপুরের কালকিনির মুক্তিযোদ্ধারা।

মুক্তিযুদ্ধের সময় এপ্রিল মাসের শেষের দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পাশে কালকিনি উপজেলার ভূরঘাটায় ক্যাম্প স্থাপন করে পাকিস্তানি বাহিনী। সেখানে বাঙালিদের ধরে এনে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে নদীতে ফেলে দিত পাকিস্তানি বাহিনী। ব্রিজের নিচের পানি মানুষের লাল রক্তে রঞ্জিত হওয়ায় এই ব্রিজের নাম হয় লালপোল বা লালব্রিজ যা এখনও মানুষের মুখে মুখে প্রচলিত।

কালকিনি উপজেলার বালীগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক ইউনিয়ন কমান্ডার সামচুল ইসলাম হাওলাদার বলেন, বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না। তাদের জন্য কালকিনিতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে একটি জাদুঘর করলে ভালো হয়।