• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী নাশকতার ঘটনায় অপরাধীদের ছাড় না দেয়ার দাবি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের ধারণা ছিল একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালতে ন্যায়বিচারই পাবে: প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী পবিত্র আশুরা মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যময় ও শোকের দিন

পুলিশের ধাওয়ায় ককটেল ভর্তি বালতি রেখে পালিয়ে গেলো দুষ্কৃতীরা

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১০ মার্চ ২০২৪  

মাদারীপুর প্রতিনিধিঃ মাদারীপুরে পাঁচটি ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (৯ মার্চ) বিকেলে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের বড়মেহের এলাকার কেরামত আলী মীরের ঘর থেকে এগুলো উদ্ধার করা হয়। পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা থেকে বোম ডিসপোজাল একটি ইউনিট এসে সেসব নিস্ক্রিয় করে।

পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এদিন দুপুরে সদর উপজেলার ঝিকরহাটিতে স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে এনামুল দর্জি এবং ইকবাল দর্জি গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। একপর্যায়ে হাতবোমা ও ককটেল বিস্ফোরণ শুরু হয়। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ।

পরে মহাসিন মীর, সজল মীর ও এনামুল দর্জিসহ ১০ থেকে ১২ জন ককটেলের বালতিসহ দৌড়ে পালাচ্ছিল। সেসময় পুলিশ ধাওয়া দিলে বালতিটি কেরামত আলী মীরের ঘরে রেখে পালিয়ে যায় তারা। ওই ঘর থেকেই বালতিতে থাকা পাঁচটি তাজা ককটেল উদ্ধার করে পুলিশ।

তবে এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি তারা। এরপর খবর দিলে ঢাকা থেকে একটি বোম ডিসপোজাল ইউনিট এসে রাত সাড়ে ৯টার দিকে বড়মেহের এলাকায় ককটেলগুলো নিস্ক্রিয় করে।

মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএইচএম সালাউদ্দিন বলেন, বালতিতে ভরা পাঁচটি তাজা বোমা উদ্ধার করে তা নিস্ক্রিয় করা হয়েছে। যারা বোমাগুলো রেখে পালিয়ে গেছে তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। সেসব ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।