সঞ্চয় ভাঙার প্রবণতা কিছুটা কমছে
মাদারীপুর দর্পন
প্রকাশিত: ২২ ডিসেম্বর ২০২২
মেয়াদপূর্তির আগেই আমানত ভাঙানো কিংবা নিজের সঞ্চয় হিসাব থেকে টাকা তুলে রাখছিল মানুষ। গ্রাহক চাহিদা মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্ট থেকে প্রতিদিন গড়ে নগদ ২২শ কোটি টাকা করে নিচ্ছিল ব্যাংকগুলো। তবে গত কয়েকদিন ধরে সঞ্চয় ভাঙিয়ে কাছে রাখার প্রবণতা কমেছে। যে কারণে অনেকদিন পর মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টে ফিরেছে ৯৩১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংক থেকে টাকা তুলে হাতে রাখার প্রবণতা বাড়তে শুরু করে গত অক্টোবরের পর। অক্টোবর থেকে গত সোমবার পর্যন্ত ব্যাংক থেকে তুলে হাতে রাখা টাকার পরিমাণ ৩৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। সব মিলিয়ে এখন মানুষের হাতে রয়েছে ২ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। আর দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ভল্টে রয়েছে ১৯ হাজার কোটি টাকা। এর আগে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ব্যাংকের ভল্টে ১৩ থেকে ১৪ হাজার কোটি টাকা থাকত। ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে এসে কেউ যেন ফিরে না যায় সে জন্য ভল্টে মজুত বাড়িয়েছে বেশিরভাগ ব্যাংক। চাহিদা মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও এ সময়ে প্রচুর নতুন নোট ছেড়েছে। চাপ সামলাতে পুরোনো ও দাগযুক্ত নোটও ছাড়া হয়েছে বাজারে। এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকের চেস্টে (অন্য ব্যাংকের সীমার অতিরিক্ত টাকা রাখার ভল্ট) রয়েছে ২২ হাজার কোটি টাকা। সাধারণত চেস্টগুলোতে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি থাকে। সব মিলিয়ে এখন ছাপানো টাকার পরিমাণ ৩ লাখ ১৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। গত অক্টোবর শেষে যা ৩ লাখ ১৩ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকা ছিল।
সংশ্নিষ্টরা জানান, বর্তমানে ব্যাংক খাতে সাড়ে ১৬ লাখ কোটি টাকার আমানত রয়েছে। এর বিপরীতে ঋণের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ কোটি টাকা। তবে সব টাকা নগদ আকারে থাকে না। আবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে যে ২২ হাজার কোটি টাকা রয়েছে এর মধ্যে ৩ হাজার কোটি টাকা পোড়ানোর অপেক্ষায় রয়েছে। আর ১৫ হাজার কোটি টাকার মতো রয়েছে যা পুরোনো, অধিক ময়লাযুক্ত বা অতিরিক্ত দাগানোর কারণে অপ্রচলিত হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিয়েছে ব্যাংকগুলো। 'নন-ইস্যু' হিসেবে জমা দেওয়া এসব নোট বাছাই করে কিছু আবার প্রচলনে দেওয়া হয়। তবে এবারের সংকট মেটাতে বাছাই না করেই পুরোনো ও দাগানো নোট বাজারে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। আবার নতুন নোটও ছাড়া হয়েছে প্রচুর।
জানা গেছে, গত সোমবার পর্যন্ত রেকর্ড ২ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টের বাইরে ছিল। গত বৃহস্পতিবার যা ২ লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা ছিল। আর গত ৮ ডিসেম্বর ছিল ২ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা। গত কোরবানি ঈদের আগে প্রচলনে দেওয়া নোটের পরিমাণ উঠেছিল ২ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। তবে ঈদের পর জুলাই শেষেই তা ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকার নিচে নামে। সেখান থেকে প্রতি মাসে কমতে কমতে অক্টোবর শেষে যা ২ লাখ ৫৬ হাজার ৩৮০ কোটি টাকায় নামে। তবে এবার নানা কারণে তৈরি হওয়া উদ্বেগে মানুষ টাকা তুলে ঘরে রাখছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা গেছে, আমানতকারীদের একটা অংশ উদ্বিগ্ন হয়ে হঠাৎ করে টাকা তুলে ঘরে রাখছে। এর পেছনে অন্যতম কারণ ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশসহ কয়েকটি ব্যাংকের ঋণ নিয়ে জালিয়াতি। গত ১২ ডিসেম্বর ইসলামী ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই দুই ব্যাংকসহ চট্টগ্রাম ভিত্তিক এস আলম গ্রুপের কর্তৃত্বে পরিচালিত এসআইবিএল, গ্লোবাল ইসলামী ও ইউনিয়ন ব্যাংকের ঋণের দৈনিক ভিত্তিতে তথ্য নেওয়াসহ তদারকি জোরদার করা হয়েছে। এসব কারণে গ্রাহকদের মধ্যে উদ্বেগ এখন কমছে। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ থেকে নামসর্বস্ব কাগুজে প্রতিষ্ঠানের নামে কয়েক হাজার কোটি টাকা বের করে নেওয়ার বিষয়টি ধরা পড়ে গত সেপ্টেম্বরে। গত অক্টোবর মাসে সমকালসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশের পরও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীরব ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক সমকালকে বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন প্রচারণার কারণে কিছু মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে টাকা তুলছিল। এভাবে টাকা তুলে নিজের কাছে রাখা কোনো সমাধান নয়। মানুষ এটি বুঝতে পেরে আবার ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া শুরু করেছে। তিনি বলেন, ব্যাংকে জমা থাকা টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ বিষয়ে বারবার আশ্বস্ত করেছে। বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীও কথা বলেছেন। এসব কারণে মানুষের আস্থা ফিরতে শুরু করেছে। আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যে পরিস্থিতি পুরোপুরি ঠিক হয়ে যাবে বলে তিনি আশা করেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্নিষ্ট অন্য একজন কর্মকর্তা বলেন, কী পরিমাণ টাকা ছাপানো হবে বছরের শুরুতে তার একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করে সে অনুযায়ী কালি, কাগজ ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী আমদানি করা হয়। সাধারণত ঈদকে কেন্দ্র করে বাজারে নতুন নোট ছাড়া হয়। তবে সম্প্রতি কোনো উৎসব ছাড়াই নগদ টাকার ব্যাপক চাহিদার কারণে জমানো বেশিরভাগ নোট বাজারে ছাড়া হয়েছে। এতেও কুলাতে না পেরে অনেক পুরোনো নোট আবার প্রচলনে দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গাজীপুরের টাঁকশালে টাকা রাখার মতো জায়গা থাকে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টেও টাকা উপচে পড়ে। যে কারণে টাকা ছাপানো মাঝেমধ্যে বন্ধ থাকে। তবে গত অক্টোবরের পর ঘটছে ভিন্ন ঘটনা। ব্যাংকগুলোর চাহিদা মেটাতে গিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টেই টান পড়তে শুরু করে। মাঝে কয়েকদিন 'অপ্রচলিত' হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টে জমা থাকা নোট আবার ব্যাংকগুলোকে দেওয়া হয়েছে।
সংশ্নিষ্টরা জানান, ইসলামী ব্যাংকের বিতর্কিত ঋণের বিষয়টি সামনে আসার আগ থেকেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মানুষের মধ্যে উদ্বেগ ছিল। বিশেষ করে বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ১০টি দুর্বল ব্যাংক চিহ্নিত করে আলাদা তদারকির ঘোষণা, বৈদেশিক মুদ্রার সংকটসহ বিভিন্ন কারণে ব্যাংক খাতের প্রতি আস্থায় কিছুটা চিড় ধরে। এসবের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাংক টাকা ফেরত দিতে পারবে না- এমন অপপ্রচার ছড়িয়ে পড়ে। যে কারণে ইসলামী ব্যাংকের পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে মানুষ টাকা তুলে ঘরে রাখা শুরু করে। মেয়াদপূর্তির আগেই ডিপিএস বা এফডিআর ভেঙে নিচ্ছিলেন অনেকে। সাধারণ নিয়মে টাকা তুলে খরচ করলে কোনো না কোনো উপায়ে আবার ব্যাংকে ফেরত আসে। তবে কিছুদিন ধরে অনেক ক্ষেত্রে ফেরত না আসায় নগদ টাকার ওপর চাপ তৈরি হয়।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাফর আলম বলেন, বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে যাবে- এমন নেতিবাচক প্রচারণার মধ্যে বৈশ্বিক মন্দার বিষয়টি সামনে আসে। এর মধ্যে একটি গ্রুপ গুজব ছড়ানো শুরু করে, ব্যাংকের কাছে টাকা নেই। এসব কারণে অনেকে আতঙ্কিত হয়ে টাকা তুলে নিজের কাছে রাখছিলেন। তবে যে কোনো মানুষের জন্য অনেক দিন ধরে ঘরে টাকা রাখা অনিরাপদ। যে কারণে এখন আবার টাকা ফেরত আশা শুরু হয়েছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবির সাবেক চেয়ারম্যান আনিস এ. খান সমকালকে বলেন, সঞ্চয় নিরাপদ রাখতে ব্যাংকেই টাকা রাখতে হবে। নিজের কাছে টাকা রাখা কোনো সমাধান নয়। তবে মানুষের আস্থা ধরে রাখতে সুশাসনের মাধ্যমে ব্যাংক পরিচালনা করতে হবে। আর এ ক্ষেত্রে সরকার, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব রয়েছে।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের একজন শাখা ব্যবস্থাপক জানান, ব্যাংকে জমানো সব টাকা কখনও একবারে গ্রাহক উত্তোলন করেন না। এ বিষয় বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নোট ছাপে। কোরবানির ঈদের আগে টাকা তোলার চাপ বাড়লেও ঈদের পরই বড় একটি অংশ আবার জমা হয়। আর একটি পরিমাণ কোনো না কোনো উপায়ে ব্যবসা বা নিজের প্রয়োজনে মানুষের কাছে ঘুরতে থাকে। হঠাৎ করে অনেক বেশি টাকা মানুষের হাতে আটকা পড়লে নগদ টাকার ওপর একটি প্রভাব পড়ে।
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- গরমে বাড়তে পারে কিডনির সমস্যা, কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- ঘুম না আসার ৫ কারণ
- বোম্বাই মরিচের আচার খাবেন? দেখুন রেসিপি
- ২০ হাজার কোটি টাকা বাড়ছে এডিপির আকার
- ২৩ জুনের পর আওয়ামী লীগের শুদ্ধি অভিযান
- বাংলাদেশ-ভারত আর্মি টু আর্মি সংলাপ শুরু
- উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে বিএনপি থেকে বহিষ্কার হলেন যারা
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- গ্যাস ও বিদ্যুতের দামের প্রভাবে বাড়ছে দ্রব্যমূল্য: ভোক্তার ডিজি
- উত্তর গাজায় ব্যাপক প্রতিরোধ হামাসের
- ‘সানভীস বাই তনি’র কাছে পোশাক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানও সিলগালা
- হারানো জিনিস খুঁজে দেবে গুগলের ‘মোক্ষম অস্ত্র’
- শূন্যপদে এতিম-প্রতিবন্ধীদের কোটা পূরণের সুপারিশ
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আগামীকাল
- কনস্টেবল পরিচয়ে থানায় তদবির করতে গিয়ে ধরা
- জাল জন্মনিবন্ধন তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
- ফরিদপুর মেডিকেলের আগুন নিয়ন্ত্রণে: জেলা প্রশাসক
- বরিশালে বিপুল পরিমানে কারেন্ট জালসহ ৪জন আটক
- হিজলায় চিংড়ির রেনু ও পাঙ্গাসের পোনা জব্দ
- শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য সময় জানা গেল
- নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে কাজ করছে সরকার
- র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড লু
- মাদারীপুরে ৫টি উপজেলায় ১ হাজার ছাতা ও পানির পট বিতরণ
- বানারীপাড়ায় এক কেজি মাদকদ্রব্য গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- আত্মসমালোচনা ছাড়া প্রকৃত মানুষ হওয়া সম্ভব নয়: ধর্মমন্ত্রী
- এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ধান উৎপাদন রাজশাহীতে
- পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের ভাইস মিনিস্টারের বৈঠক
- রণবীরের সিনেমার বাজেট ১ হাজার কোটি
- মাদারীপুরে মামলা করায় বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ।। আহত ১৫
- বাংলাদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ ফি কমাতে ভুটানের প্রতি অনুরোধ
- জাকাতের টাকায় ঋণ পরিশোধের বিধান
- মাদারীপুরে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষের জীবন
- পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- বান্দার যে কর্মের ফলে বৃষ্টি বন্ধ করে দেন আল্লাহ
- শিবচরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- আড়াই মাস পর দেশে এসেছে ৮ বাংলাদেশির লাশ, নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন
- কালকিনিতে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা
- জি কে শামীমের জামিন ঘিরে ফের প্রতারণা
- মাদারীপুর সদরে আসিব, রাজৈরে মোহসীন নির্বাচিত
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেই
- আন্তর্জাতিক কার্বন ক্রেডিটিংয়ের মাধ্যমে আয় সম্ভব : পরিবেশমন্ত্রী
- ১০ টাকায় টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন বদলে যাচ্ছে পাঠদানব্যবস্থা
- সুরা আবাসায় কেয়ামতের বর্ণনা সুরা আবাসায় কেয়ামতের বর্ণনা
- সাত দিনে হিট স্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- বৈরী আবহাওয়ায় মাদারীপুরে দুই উপজেলায় চলছে ভোটগ্রহণ
- পুলিৎজার পেল রয়টার্স, ওয়াশিংটন পোস্ট ও নিউইয়র্ক টাইমস
- হোয়াটসঅ্যাপ ক্যামেরায় আসছে নতুন ফিচার
- দেশের উন্নয়ণে প্রধানমন্ত্রী একজন সফল নেত্রী- শাজাহান খান
- চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ, দুই কনস্টেবল বরখাস্ত
- দেশের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন সফল নেত্রী
- ৭১০ লিটার চোলাই মদসহ কারবারি গ্রেপ্তার
- বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে
- আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখবে মোবাইল অ্যাপ
- মাদারীপুরে কোল্ড স্টোরেজে অভিযানে ডিম ব্যবসায়ীদের জরিমানা
- শিবচরে বালু উত্তোলন করার অপরাধে ড্রেজার, বাল্কহেডসহ ১১জন আটক