• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী নাশকতার ঘটনায় অপরাধীদের ছাড় না দেয়ার দাবি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের ধারণা ছিল একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালতে ন্যায়বিচারই পাবে: প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী পবিত্র আশুরা মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যময় ও শোকের দিন

গোপালগঞ্জে হত্যা মামলার পলাতক ৩ আসামি গ্রেফতার

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১০ ডিসেম্বর ২০২৩  

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে অটোচালক সাইফুল মল্লিক হত্যা মামলার তিন পলাতক আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬।
শনিবার রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে র‌্যাব। এর আগে, ফরিদপুর ও খুলনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার পদ্মবিলা গ্রামের ছাকেম শেখের ছেলে নাদের শেখ, নাদের শেখের ছেলে হাবিব শেখ ও ইসরাইল শেখের ছেলে আরিফ শেখ। নিহত অটোচালক সাইফুল মল্লিক গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার মাছিয়াড়া গ্রামের রোকন মল্লিকের ছেলে।

র‌্যাব জানায়, সাইফুল মল্লিক হত্যা মামলার পলাতক আসামিরা ফরিদপুর ও খুলনায় পলাতক রয়েছে, এমন গোপন সংবাদ তাদের কাছে আসে। পরে যৌথ অভিযান চালিয়ে ফরিদপুরের মধুখালী থানার নওয়াপাড়া বাজার এলাকা থেকে নাদের শেখকে এবং খুলনা জেলার দিঘলীয়া থানার শেনহাটি বাজার এলাকা থেকে হাবিব শেখকে এবং আরিফকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-৬ ও র‌্যাব-১০। গ্রেফতারকৃত আসামিদের কাশিয়ানী থানায় হস্তান্তর করা হয়। পলাতক অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৩ ডিসেম্বর সকালে সাইফুল মল্লিক অটোভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা নাদের শেখ, তার ছেলে হাবিব শেখ ও তার সঙ্গী আরিফ শেখসহ তাদের লোকজন চোর বলে ধাওয়া করে। পদ্মবিলা ব্রিজের গোড়ায় অটোভ্যানটি পড়ে গেলে সাইফুলকে পিটিয়ে মারাত্মক আহত করে তারা। পরে তাকে কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সাইফুলকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। এ ঘটনায় একটি হত্যা মামলা করেন নিহতের বোন। এরপর থেকে পালিয়ে ছিলেন আসামিরা।