• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
আধুনিক প্রযুক্তির মেট্রোরেল যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না যে ধ্বংসযজ্ঞ চলেছে, দেশবাসীকেই বিচার করতে হবে মেট্রো স্টেশন যেভাবে ধ্বংস করেছে, মানতে পারছি না: প্রধানমন্ত্রী নাশকতার ঘটনায় অপরাধীদের ছাড় না দেয়ার দাবি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের ধারণা ছিল একটা আঘাত আসবে: প্রধানমন্ত্রী তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ২১ জুলাই স্পেন যাবেন প্রধানমন্ত্রী আমার বিশ্বাস শিক্ষার্থীরা আদালতে ন্যায়বিচারই পাবে: প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনে প্রাণহানি ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হবে মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী পবিত্র আশুরা মুসলিম উম্মার জন্য তাৎপর্যময় ও শোকের দিন

ক্যাম্পে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের আধিপত্য, বেড়েছে হত্যাকাণ্ড

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০২৩  

কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একাধিক রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। অপহরণ, মাদক, অস্ত্র ও চাঁদাবাজি ঘিরে ক্যাম্পগুলোতে তাদের গ্রুপিং বেড়েছে। ক্ষমতার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বেড়েছে হত্যাকাণ্ড।
গত মঙ্গলবার রাতে উখিয়ার ক্যাম্পে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালুভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা স্যালিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও) সন্ত্রাসী দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে পৃথক স্থানে তিন সন্ত্রাসী মারা গেছেন। ক্যাম্প ১৭ ও ১৫ তে এ ঘটনা ঘটে।

অপরদিকে, মঙ্গলবার বিকেলে উখিয়া উপজেলার ৪ নম্বর ক্যাম্পে সন্ত্রাসী হামলায় গুলিতে মারা যান আরেক রোহিঙ্গা। এ নিয়ে একদিনে পৃথক সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় নিহত হয়েছে চারজন রোহিঙ্গা।

জানা গেছে, রোহিঙ্গা শিবিরের অভ্যন্তরে গড়ে ওঠা দোকানপাট থেকে চাঁদা আদায়, ইয়াবা ও নানা প্রকার মাদক ও অস্ত্র বাণিজ্য, সংগঠনভিত্তিক এলাকা দখল নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই প্রতিনিয়ত চলছে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা।

গত সাড়ে আট মাসে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ৬১টি সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনায় অন্তত ৭৪ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১৮ জন রোহিঙ্গা মাঝি, ২১ জন আরসার সদস্য, চারজন আরএসওর সদস্য, একজন স্বেচ্ছাসেবক ও অন্যরা সাধারণ রোহিঙ্গা।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম জানান, ক্যাম্পে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম রোধে নিরলসভাবে কাজ করছে পুলিশ। অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে পর্যায়ক্রমে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে।