• শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৪ ১৪৩০

  • || ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বিএনপির পরবর্তী পরিকল্পনা দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানো : প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি নিউজউইকে নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবার যাত্রী নিয়ে পর্যটন নগরীতে পৌঁছাল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর মেয়র হানিফের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনের নীতিগত অনুমোদন

মামুনুল হকসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

রাজধানীর দারুসসালাম থানার গাড়ী ভাংচুরের মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ ২২ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে।
রোববার ঢাকার পঞ্চম যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ ও বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১০ এর বিচারক মামুনুর রহমান ছিদ্দিকী এর আদালতে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। প্রথমদিন সাক্ষ্য দেন মামলার বাদী প্রদীপ কুমার সাহা। এদিন সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ না হওয়ায় আদালত পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১৭ অক্টোবর তারিখ দিন ধার্য করেছেন।

মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৬টার দিকে  বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দল সমর্থিত ৪০০-৫০০ জন নেতাকর্মী লাঠিসোটাসহ সজ্জিত হয়ে গাবতলী এলাকায় মিছিল বের করে। এরপর গাবতলীস্থ আল্লাহর দান হোটেলের সামনে পৌঁছে গাবতলী হতে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী একটি বাসের গতিরোধ করে গাড়ীর সামনের এবং পাশের গ্লাস ভাংচুর করে গাড়ীর আনুমানিক দেড় লাখ টাকার ক্ষতি করে এবং আটটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়।

এ ঘটনায় দারুসসালাম থানার এসআই প্রদীপ কুমার সাহা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯০৮ সালের পেনাল কোডের ১৪৩/৩৪১/১৪৭/১৪৮/১৪৯/১২৩ ধারা ও বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনের ৩ ধারার অভিযোগ আনা হয়। পরে মামলাটি তদন্ত করে ২২ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।

মামলার চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন- এস এ খালেক (২) সাইদুল (৩২), (৩) মোহাম্মদ আলী (৩৩), (৪) খলিলুল্লাহ (2) হিরু (৩৪), (৫) মাসুদ (২৮), (৬) বাবুল (৩১), (৭) সালেক (৩৫) এবং (৮) এইচ এম ইমরান (৩০), মিজানুর বাবু (৩০) পান্নু শেখ, মো. দবির উদ্দিন (২৪), আব্দুর রাজ্জাক (৪২), শেখ শাহিন শাহ (৪৩), মো. ইয়াসিন আরাফাত (২২), কনক কনা (৩০), মোস্তফা কামাল মিজান (৫৮), আব্দুল আজিজ (৪২), মো. আমজাদ হোসেন শিকদার (৬০), মো. তরিকুল ইসলাম (২৮), এসএম কাওসার পাপ্পু (৫০), কাজী আব্দুল হানিফ।