• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

বেসরকারি মহাকাশযানে পৃথিবী ছাড়লেন চার নভোচারী

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০২০  

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের (আইএসএস) উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন চার নভোচারী। তাদের তিনজন যুক্তরাষ্ট্রের ও একজন জাপানের। খবর- বিবিসি।

তাদেরকে বহনকারী রকেট ও ক্যাপসুল সরবরাহ করেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো স্পেস স্টেশনে যাওয়ার জন্য রকেট বানালো স্পেসএক্স।

নাসা জানিয়েছে, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে তারা এক নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। এই কার্যক্রমে আওতায় লো-আর্থ অরবিটে নিয়মিত ভ্রমণ করবেন নভোচারীরা।

এবারের ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যাত্রায় যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের মাইকেল হপকিন্স, ভিক্টর গ্লোভার ও শ্যানন ওয়াকার। আর জাপানি নভোচারির নাম সোইচি নোগুচি। সেখানে ৬ মাস অবস্থান করবেন তারা।

এই মিশনে অংশ নেয়া নোগুচি হলেন ইতিহাসের তৃতীয় ব্যক্তি যিনি তিনটি ভিন্ন ধরনের নভোযানে সওয়ার হয়েছেন।

সোমবার স্থানীয় সময় ৭টা ২৭ মিনিটে এই ৫ ক্রুকে বহনকারী ফ্যালকন রকেট ও ড্রাগন ক্যাপসুল যুক্তরাষ্ট্রের কেনেডি স্পেস সেন্টার ত্যাগ করে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গন্তব্যে পৌঁছাতে তাদের সময় লাগবে একদিনের কিছু বেশি।

স্পেস স্টেশনে তারা যোগ দেবেন নাসার মহাকাশচারী কেট রুবিন্‌স ও রাশিয়ান স্পেস অ্যাজেন্সির সের্গেই রিঝিকভের সঙ্গে।

নভোচারীদের জন্য একটি ট্যাক্সি সার্ভিস নির্মাণে স্পেস এক্স-এর সঙ্গে ৩ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করেছে নাসা।

এই চুক্তির আওতায় চলতি বছরের মে মাসে নভোচারী ডৌগ হার্লি ও বব বেহনকেনকে নিয়ে প্রতীকী মিশনে যায় স্পেস এক্স। এই দুজনকে সফলভাবে স্পেস স্টেশনে নিয়ে আবার নিরাপদে ফিরিয়ে আনা হয় পৃথিবীতে।

উল্লেখ্য, উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং-এর সঙ্গেও একই ধরনের চুক্তি রয়েছে নাসার। নাসা বলছে, তাদের চুক্তির এই নতুন ধরণ যথেষ্ট ব্যয় সাশ্রয়ী।

চাঁদ ও মঙ্গল অভিযানের জন্য একই পদ্ধতিতে অর্থ সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে নাসা। ফলে, ২০২৪ সালের দিকে পুনরায় নাসার চন্দ্রাভিযানের প্রকল্প অনেকটাই সহজতর হবে বলে মনে করা হচ্ছে।