• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

আগ্নেয়গিরির ‘অগ্ন্যুৎপাত’র আভাস দেবে ড্রোন

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৩ নভেম্বর ২০২০  

পৃথিবীতে সক্রিয় আগ্নেয়গিরির সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার। এসব আগ্নেয়গিরি ছড়িয়ে আছে ৮১টি দেশে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রত্যেক বছর ৬০টির মতো আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনা ঘটে। কোনো কোনোটি বিস্মিত করে আমাদের, আর বাকিগুলো অনেকটাই নিয়মিত ঘটনা। এগুলোর মধ্যে কোনটি কখন জেগে ওঠে তা জানা মুশকিল।

তবে এখন থেকে আগ্নেয়গিরির জেগে ওঠার আগেই খবর পেয়ে যাবেন বিজ্ঞানীরা। এজন্য তারা বিশেষ এক ধরনের ড্রোন তৈরি করেছেন। ইতোমধ্যে এটির পরীক্ষা-নিরীক্ষাও সফল হয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে জীবন্ত আগ্নেয়গিরিগুলোর ওপর গবেষণা করতে এমনই এক বিশেষ ড্রোন ব্যবহার করছেন বিজ্ঞানারী। এই ড্রোনগুলো অগ্ন্যুৎপাতের আগে সে সম্পর্কে জানান দেবে। ফলে আগে থেকেই সাবধানতা অবলম্বন করা যাবে। পাশাপাশি সঙ্গে এর ফলে পরিবেশের কতটা ক্ষতি হতে পারে, সে সম্পর্কেও আগাম বার্তা দেবে।

সম্প্রতি পাপুয়া নিউগিনির উপকূল এলাকা থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে একটি দ্বীপে অবস্থিত মানাম মোটু আগ্নেয়গিরিতে এরকম একটি ড্রোন ব্যবহার করেন বিজ্ঞানীরা। আগ্নেয়গিরি থাকলেও ওই দ্বীপে প্রায় ৯ হাজার মানুষ বাস করেন। আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হওয়ার আগেই তাদের সাবধান করার ক্ষমতা ছিল ওই ড্রোনটির।

জানা গেছে, এই ড্রোন থেকে শুধু আগাম অগ্ন্যুৎপাতের কথা জানা যাবে তা নয়, আশপাশের এলাকায় ভূমিকম্প হচ্ছে কি-না তাও জানিয়ে দেবে। সেভাবেই ড্রোনগুলোকে তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের অক্টোবর ও ২০১৯ সালের মে মাসে দুটি পৃথক ড্রোনের সাহায্যে ওই আগ্নেয়গিরি পরীক্ষা করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। ড্রোনে ক্যামেরা ও গ্যাস সেন্সরসহ আরও অনেক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল।