• সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৫ ১৪৩০

  • || ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
যুক্তরাষ্ট্র যেন বাংলাদেশকে আর মানবাধিকার শেখাতে না আসে: রাষ্ট্রপতি মার্চের দিকে দুর্ভিক্ষ ঘটাতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বিএনপির পরবর্তী পরিকল্পনা দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানো : প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি নিউজউইকে নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবার যাত্রী নিয়ে পর্যটন নগরীতে পৌঁছাল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ (সা.) ইতিহাসের এক অতুলনীয় আদর্শ

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩  

বিশ্বনবী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আবির্ভাব আইয়্যামে জাহেলিয়াত বা অন্ধকার যুগে আরব সমাজের গোটা সমাজব্যবস্থাকে বদলে দিয়েছিল। মানবতার মুক্তির দূত হয়ে তিনি আরব সমাজের পাশাপাশি গোটা পৃথিবীর মানুষের জন্য নিয়ে এসেছিলেন শান্তির অমোঘ বার্তা।
মহানবী হজরত মোহাম্মাদ (সা.)-কে অন্য ধর্মাবলম্বী অনেকেই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী বিখ্যাত পণ্ডিত মাইকেল এইচ হার্ট তার বহুল আলোচিত ‘দ্য হান্ড্রেড’ গ্রন্থে হজরত মোহাম্মাদ (সা.)-কে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে স্থান দিয়েছেন।

মহানবী (সা.)-কে বলা হয় সাইয়্যিদুল মুরসালিন, সব নবী-রাসূলের নেতা। খাতাবুন নাবিয়্যিন বা শেষ নবী। তিনি নিখিল বিশ্বের নবী। তার জন্মের সময় আরব দেশ অশিক্ষা, অজ্ঞতা, কুসংস্কার ও ঘোর তমসায় নিমজ্জিত ছিল। এ কারণে ওই সময়কে বলা হয় ‘আইয়্যামে জাহেলিয়াত বা অন্ধকারের যুগ’।

ওই বর্বর যুগে পৈশাচিক স্বভাবের কালিমাতে মানুষের মানবিক গুণাবলীর অপমৃত্যু ঘটেছিল। সে অবস্থা থেকে মানবজাতিকে মুক্তি দিতে মহান আল্লাহ হজরত মোহাম্মাদ (সা.)-কে সর্বশেষ রাসূল হিসেবে পৃথিবীতে পাঠান।

এ বিষয়ে পবিত্র কোরআনের সূরা আম্বিয়ার ১০৭ নম্বর আয়াতে রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘আমি আপনাকে সারা বিশ্বের জন্য রহমত হিসেবে পাঠিয়েছি’।

মহান আল্লাহ পুরো মানবজাতির জন্য সর্বাপেক্ষা কল্যাণকর, পরিপূর্ণ জীবনবিধান সংবলিত পবিত্রতম আসমানি কিতাব ‘আল- কোরআন’ নাজিল করেন মহানবী (সা.) এর ওপর।

উল্লেখ্য, আজ আরবি হিজরি সনের ১২ রবিউল আউয়াল। প্রতিবছর এদিনটিকে গুরুত্বপূর্ণ দিন হিসেবে পালন করে মুসলিম বিশ্ব। বিশ্বজুড়ে পালিত হয় মিলাদ, জশনে জুলুসসহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান।