• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি: তারেক রহমানসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি ) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান চন্দ্র মন্ডলের আদালতে মামলার আবেদন জমা দেন বাংলাদেশ জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী।

এদিন বাদির জবানবন্দি গ্রহণ করে নথি পর্যালোচনার করে, আদেশ পরে দেবেন বলে জানিয়েছেন বিচারক।

মামলার অভিযুক্ত অপর আসামিরা হলেন− জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক ও লন্ডনের আইন ছাত্র পরিষদের সভাপতি শাহিদুর রহমান, জামায়াত নেতা মো. আফজাল হোসেন, মো. মুজিবুর রহমান, মো. আবদুল করিম, হাফেজ মো. দিদারুল ইসলাম, মো. জাকির হোসেন, মো. আব্দুল হালীম, রফিকুল ইসলামসহ অজ্ঞাতনামা আরও তিন জনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

বাদির এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের ৬ ডিসেম্বর মিরপুরে বাদীকে আসামিরা আটক করে। ওই সময় বাদীকে শর্ত দেয় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ নেতাকর্মীদের নামে করা মামলাগুলো ৭ দিনের মধ্যে প্রত্যাহার করতে হবে। পরবর্তীতে বেঁধে দেওয়া সময় পার হওয়ার পর থেকে বাদীকে জামায়াদ-শিবির ও বিএনপির গুণ্ডাবাহিনী খুন করার জন্য খুঁজতে থাকে। যার ফলে বাদী বর্তমানে চিন্তিত।

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, লন্ডন থেকে তারেক রহমানের নির্দেশে জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের সাবেক যুগ্ন সম্পাদক ও লন্ডনের আইন ছাত্র পরিষদের সভাপতি শাহিদুর রহমান অশ্লীল ভাষায় ফেসবুকে, ম্যাসেনজারে বাদীকে হুমকিসহ প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে হেয় প্রতিপন্ন (কটূক্তি) করে কথা লিখেন। যাহর ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এক হাজার কোটি টাকার মানহানি হয়েছে।

বাদি মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার জারিরও আবেদন জানান।