• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

কালকিনিতে নারী ধর্ষন ও নির্যাতন বিরোধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৭ অক্টোবর ২০২০  

মাদারীপুর প্রতিনিধিঃ “বন্ধ হোক নারী নির্যাতন, নিশ্চিত হোক দেশের উন্নয়ন” এই প্রতিপাদ্য সামনে নিয়ে ধর্ষনের শাস্তি মৃত্যুদন্ড, শ্লোগানে মাদারীপুরের কালকিনিতে নারী ধর্ষন ও নির্যাতন বিরোধী বিট পুলিশিং সমাবেশ সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কালকিনি থানার ফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ নাছির উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আঃ হান্নান, কালকিনি মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার আঃ জলিল আকন, সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খলিলুর রহমান সহ অত্র এলাকার নাগরিক বৃন্দ।

এ সময় বক্তারা বলেন, দেশে ধর্ষনের মত ঘৃণিত অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে সেই সাথে এই বিষয়ে মিথ্যাচার বৃদ্ধি পেয়েছে। চলমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ধর্ষনের শাস্তি মৃত্যু দন্ডের আইন প্রনয়ন করেছে সরকার। বিট পুলিশিং আগে বিভাগীয় শহরের মধ্যেই ছিলো, বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি মহোদয়ের বিচক্ষণতায় এখন বিট পুলিশিং গ্রামের মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে গেছে।

বিট পুলিশিং এর মূল লক্ষ হচ্ছে ছোট ছোট ঘটনা গুলো যেন বড় অপরাধে রুপ না নেয় এবং পুলিশের সেবা পেতে জনসাধারণের যাতে ভোগান্তি না হয়। থানায় যে সব ধর্ষন ও অপহরণের মামলা হয় এর সবই কিন্তু প্রকৃত ঘটনার আলকে নয়। অনেক সময় দেখা যায়, মেয়ে বা মহিলা পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে বা নিজের স্বামীর সংসার টিকিয়ে রাখতে এবং পরকিয়া প্রেম গোপন রাখতে নিজে নির্দোষ প্রমান করতে থানায় এসে ধর্ষনের মামলা দায়ের করে। আবার অপ্রাপ্ত ও প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়েরা প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করলে বা বিয়ে করার চেষ্টা করলে অভিভাবকরা এসে অপহরণের মামলা দায়ের করে।

তবে, প্রকৃত ধর্ষনের জন্য যেমন বিকৃত মানসিকতা দায়ী তেমনি অরুচিশীল পোশাকাদি ও উসৃঙ্খল চলাফেরা অনেক আংশে দায়ী। তবে সার্বিক ভাবে দেশে ধর্ষনের অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের সকলের সচেতনতাই এসব অপরাধ রুখতে সক্ষম হবে।