• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

আকর্ষণীয় বেতনে ইউরোপ যাওয়ার বিশাল সুযোগ

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  

দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত দেশ হলো সার্বিয়া। দেশটি সরকারিভাবে সার্বিয়া প্রজাতন্ত্র হিসেবে পরিচিত। এটি প্যানোনীয়ান সমভূমির দক্ষিণাংশে ও বলকান উপদ্বীপের মধ্যভাগে অবস্থিত।
সার্বিয়ার উত্তরে হাঙ্গেরি, পূর্বে রোমানিয়া ও বুলগেরিয়া, দক্ষিণে আলবেনিয়া ও মেসোডোনিয়া এবং পশ্চিমে মন্টিনেগ্রো, ক্রোয়েশিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা অবস্থিত। দেশটির রাজধানী বেলগ্রেড।

সার্বিয়ার আয়তন ৮৮ হাজার ৩৬১ বর্গকিলোমিটার। ২০১৮ সালের এক হিসাব অনুযায়ী, দেশটির জনসংখ্যা ৮৭ লাখ ৬২ হাজারের অধিক। সার্বিয়ার অফিসিয়াল ভাষা সার্বিয়ান। দেশটির ৮০ শতাংশের অধিক মানুষ এই ভাষায় কথা বলে। এছাড়া দেশটির প্রায় ১৫ শতাংশ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হাঙ্গারিয়ান, বসনিয়ান, ক্রোয়েশিয়ান, আলবেনিয়ান, রোমানিয়ান, বুলজেরিয়ান এবং রাশিয়ান ভাষায় কথা বলে।

ইউরোপের দেশ হিসেবে সার্বিয়া একটি বেশ উন্নত একটি দেশ। দেশটিতে শ্রমিকদেরকে দেওয়া হয় বেশ আকর্ষণীয় বেতন। একারণে সারা বিশ্ব থেকে হাজারও মানুষ দেশটিকে কাজ করতে যায় নিজের ভাগ্যবদলের জন্য। সম্প্রতি দেশটিতে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চালু হয়েছে।

তবে দেশটিতে যেতে ভিসা প্রক্রিয়া একটু জটিল হলেও সঠিকভাবে প্রোসেসিং করা হলে ভিসা প্রাপ্তির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

যেভাবে ভিসা পাবেন

(১) আবেদন ফরম পূরণ: প্রথমে প্রয়োজনীয় আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। এই ফর্ম আপনার নিকটস্থ সার্বিয়ার এম্বাসির থেকে পাবেন অথবা অনলাইনে আবেদন করা যাবে।

(২) প্রযোজ্য ডকুমেন্টস: আবেদনের সঙ্গে প্রয়োজ্য ডকুমেন্টস যোগ করতে হবে। যেমন: ভিসা ফরম, পাসপোর্ট, প্রযোজ্য স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের সনদ।

(৩) ফি: আবেদন ফর্ম ফিলাপ করার সময় অবশ্যই ফি প্রদান করতে হবে। এই ফি ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। যেমন টুরিস্ট ভিসা, বিজনেস ভিসা, কাজের ভিসা ইত্যাদি।

(৪) মেডিক্যাল টেস্ট: কিছু ক্ষেত্রে মেডিক্যাল টেস্টের প্রয়োজন পরে যেখানে প্রত্যেক কাজের জন্য স্বাস্থ্য অবস্থা যাচাই করা হয়।

নিয়ম মেনে আবেদন করলে সহজেই দেশটিতে যাওয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে সংশিষ্টরা।