বিশ্বের ৩৫তম অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ
মাদারীপুর দর্পন
প্রকাশিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ও স্কলারদের উদ্দেশে বলেছেন, উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। আমরা এখন বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি। ২০৩৭ সালের মধ্যে আমরা ২০তম হব। পাশাপাশি ২০২৬ সাল নাগাদ আমরা একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হব। ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যাশা করছি। গতকাল নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ আয়োজিত অনুষ্ঠানে এক ভার্চুয়াল বক্তব্যে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও স্কলারদের উদ্দেশে তিনি এসব কথা বলেন।
‘বাংলাদেশ ইকোনমি অপরচুনিটিজ অ্যান্ড চ্যালেঞ্জেস’বিষয়ক এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম। এতে মূূল বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান। সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ এবং নিউইয়র্ক স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. বিরূপাক্ষ পাল। আলোচক প্যানেলে ছিলেন জাতিসংঘের ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ টিমের সাবেক প্রধান ড. নজরুল ইসলাম, কলোরাডো ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. ফরিদা খান, পরিবেশ ও পানি বিজ্ঞানী ড. সুফিয়ান এ খন্দকার, মনমাউথ ইউনিভার্সিটির ডক্টর অব সোশ্যাল প্রোগ্রামের ডিরেক্টর অধ্যাপক গোলাম এম মাতবর, কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. মাইকেল স্টেকলার। সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন স্টেট সিনেটর শেখ রহমান, স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ আবুল বি খান, মেলবোর্ন শহরের মেয়র মাহবুবুল আলম তৈয়ব ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, আমি রাজনীতিতে এসেছি আমার পিতার স্বপ্ন অনুধাবন করে। স্বপ্নটি ছিল বাংলাদেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধিশালী দেশ হিসেবে গড়ে তোলা। যেখানে প্রত্যেকটি নাগরিক স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবে। আপনারা জেনে খুশি হবেন, আমরা এ স্বপ্ন পূরণের পথে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়েছি। ২০২৬ সাল নাগাদ আমরা একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত হব। ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যাশা করছি। তিনি বলেন, ২০০৯ সাল থেকে গত সাড়ে ১৪ বছরে আমার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কল্যাণে ব্যাপক সামাজিক-অর্থনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশ উন্নতি লাভ করেছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। আমরা এখন বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি। ২০৩৭ সালের মধ্যে আমরা ২০তম হব। দারিদ্র্য বিমোচনে তাৎপর্যপূর্ণ উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। ২০০৬ সালে দারিদ্র্যের হার ছিল ৪১ দশমিক ৫ শতাংশ। ২০২২ সালে এ হার নেমে এসেছে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে। অতিদারিদ্র্যের হার এখন ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৬০ ডলারে। তিনি বলেন, করোনা মহামারির আগে আমাদের জিডিপি দাঁড়ায় ৬ দশমিক ৭ শতাংশে। করোনা মহামারিকালে যেখানে অন্য দেশগুলোর উৎপাদন কমে যাচ্ছিল, সেখানে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এখন প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ শতাংশে। শিল্প খাতে জিডিপি বৃদ্ধি বেড়ে ২২ শতাংশ থেকে ৩৭ শতাংশ হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৬ সালে গড় আয়ু ছিল ৫৯ বছর। এখন আমাদের গড় আয়ু ৭৩ বছর। একই সঙ্গে দ্রুত কমেছে শিশুমৃত্যু ও মাতৃমৃত্যু হার। দক্ষিণ এশিয়ায় লৈঙ্গিক সমতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন শীর্ষস্থানে। বাংলাদেশের জিডিপির আকার এখন ৪৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অথচ ২০০৬ সালে জিডিপির আকার ছিল মাত্র ৬০ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬০ বিলিয়ন ডলার। বেকারত্বের হার নেমে এসেছে ৩ দশমিক ২ শতাংশে। সাক্ষরতার হার বেড়েছে ৭৫ দশমিক ৬ শতাংশ। ১৯৯৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৮ লাখ ৪০ হাজারের বেশি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে আমরা বিনামূল্যে জমি ও ঘর দিয়েছি। গত মাসে আমরাই দেশের প্রথম সর্বজনীন পেনশন চালু করেছি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আরও বলেন, এ পরিবর্তনগুলো কিন্তু এমনি এমনি আসেনি। আমাদের দৃঢ়প্রতিজ্ঞ জনগণ, বিচক্ষণ পরিকল্পনা ও কার্যক্রম এ পরিবর্তনের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশ একসময় ব্রিটেনের উপনিবেশ ছিল, তারপর পাকিস্তানের প্রদেশ ছিল। ১৯৪৭ সালের ভারত-পাকিস্তানের দেশভাগের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে তেজোদীপ্ত আন্দোলন গড়ে তোলেন। অবশেষে ২৩ বছরের এক দীর্ঘ সংগ্রাম ও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতাযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে বিজয় লাভ করে। তিনি বলেন, জাতির পিতা যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের কাজ করছিলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাঁকে ও আমার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে নির্মমভাবে খুন করা হয়। স্বাধীনতাযুদ্ধের পরাজিত শক্তিরা এ হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল। জাতির পিতার হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ২১ বছরের জন্য সামরিক শাসনাধীন হয়ে পড়ে। যে কারণে জনগণের ভাগ্যের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। ২১ বছরের দীর্ঘ সংগ্রামের পর আমার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে নির্বাচিত হয়। পরবর্তী পাঁচ বছরে আমরা দেশের আর্থসামাজিক পরিবর্তনে একটি মজবুত ভিত্তি তৈরি করতে সক্ষম হই। ২০০১ সালে শান্তিপূর্ণভাবে আমরা ক্ষমতা হস্তান্তর করি। এরপর আমরা আরও একটি খুন, সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও সামরিক হস্তক্ষেপের অন্ধকার পর্বের মধ্যে পড়ে যাই। শেখ হাসিনা বলেন, আমাকে ছয় বছরের জন্য শরণার্থী জীবন যাপন করতে হয়েছিল। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা চিন্তা করে ১৯৮১ সালে আমি দেশে ফিরে আসি। আমার এ পথচলা সহজ ছিল না। কমপক্ষে ১৯ বার আমাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা ছিল এর মধ্যে অন্যতম। এ হামলায় আমার দলের ২২ জন নেতা-কর্মী মারা যান এবং ৫ শতাধিক আহত হন। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রতি দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, জন্মভূমিকে ভুলে যেও না। সর্বোপরি জন্মভূমিই আমাদের পরিচয়। তোমাদের মেধা, জ্ঞান ও দক্ষতা দেশের কল্যাণে সদ্ব্যবহার করবে। তোমরা যেখানেই থাকো না কেন চাইলে তোমরা তা করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির অসাধারণ রূপান্তরের গল্পটি আসলেই চমকপ্রদ। শুরুটা ছিল দারুণ চ্যালেঞ্জিং। মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ ছিল এক ধ্বংসস্তূপ। বলা চলে শূন্য হাতেই বাংলাদেশ তার উন্নয়ন অভিযাত্রা শুরু করেছিল। তবে বড় সম্পদ ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দীপনামূলক নান্দনিক নেতৃত্ব। জাতিকে দেওয়া এই নেতৃত্বের লড়াকু মনই বাংলাদেশকে টেনে তুলে দেয় উন্নয়নের মহাসড়কে। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে অর্থনীতি ও রাজনীতিতে বড় কোনো ভুল কৌশল বাংলাদেশ গ্রহণ করেনি।
নিউ হ্যাম্পশায়ারের মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য আবুল বি খান বলেন, ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন আইনপ্রণেতা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছি। বাংলাদেশের সঙ্গে আমার যোগাযোগ অব্যাহত আছে এবং আমি অনেকবার বাংলাদেশ সফর করেছি। ৪৩ বছর আগে দেশ ছেড়ে আসার পর থেকে বাংলাদেশ এখন যে পর্যায়ে উঠে এসেছে সেটি সত্যিই অসাধারণ। এটি ছিল একটি দীর্ঘ পথ। যেটি রাতারাতি ঘটেনি। খাদ্য নিরাপত্তা, নারীর ক্ষমতায়ন, ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নয়ন, উদ্যোক্তা বৃদ্ধি এবং নতুন ধারণার ক্ষেত্রে বেশকিছু বড় অর্জন করেছে বাংলাদেশ। এ ছাড়া গত কয়েক বছরে অবকাঠামোগত বিশাল উন্নয়ন হয়েছে, যা কৃষি ও খাদ্য সরবরাহ বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। কিছু বড় প্রকল্পের কাজ এরই মধ্যে প্রায় শেষ বা সমাপ্তির পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।
এ সেমিনার ও সংলাপ আয়োজনের জন্য ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’কে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ কীভাবে এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে এসে পৌঁছেছে তা বোঝাতে আমাদের সম্প্রদায় ও নীতিনির্ধারকরা খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবেন। বাংলাদেশ আর তথাকথিত সেই ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ নয়। আমরা দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এ তকমা ঝেড়ে ফেলেছি।
- শীতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যা যা খাবেন
- স্ত্রীকে নিয়ে দুই স্বামীর দ্বন্দ্ব, অতঃপর...
- গাঁজা সেবন করছিলেন ৭৫ বছরের বৃদ্ধ, অতঃপর...
- ডুবোচরে আটকে পড়া জাহাজ থেকে ৪৪ যাত্রী উদ্ধার
- আশরাফুজ্জামান-মঈনুদ্দিনকে ফেরাতে আইনি প্রক্রিয়া চলমান
- মূল্য তালিকায় লেখা ‘পেঁয়াজ নেই’, গোডাউনে মিলল ৩৬ বস্তা
- বিশ্ব বাণিজ্যের ধরন পরিবর্তনের আহ্বান ড. মোমেনের
- আখাউড়ায় ১৭৫টি ভারতীয় হার্টের রিং উদ্ধার!
- ২০ ডিসেম্বর সিলেট থেকে আ.লীগের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
- নিরাপত্তাকর্মীকে ছুরিকাঘাত করে ব্যাংক থেকে টাকা লুটের চেষ্টা
- ৯ চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, আটক ৯
- সারাদেশে তাপমাত্রা কমতে পারে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- পেঁয়াজের দাম বেশি রাখায় সারাদেশে ৮০ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
- শিপিং কর্পোরেশনে চাকরির সুযোগ, বয়সসীমা ৪০
- শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য সমাধানের ঘরোয়া উপায়
- ফুলকো লুচি তৈরির রেসিপি
- যেসব নিয়ম মানলে অর্ধেকে নেমে আসবে বিদ্যুৎ বিল
- আসতে শুরু করেছে মুড়িকাটা ও গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ
- ভোটে প্রার্থীকে ব্যয় করতে হবে নির্দিষ্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে
- আওয়ামী লীগ আমলে পত্রিকা বেড়ে হয়েছে সাড়ে ১২শ: তথ্যমন্ত্রী
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯, হাসপাতালে ভর্তি ৪৫৯
- নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব না দিলে মামলা করবে ইসি
- মাদরাসার প্রধানদের সঙ্গে প্রতিদিন রাতে বৈঠক করবেন শিক্ষামন্ত্রী
- একসঙ্গে একাধিক ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা যাবে না ভোটকক্ষে: ইসি
- খুন-গুম এগুলো সচরাচর দেখছি না এখন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- লঙ্ঘনকারীরাই মানবাধিকার নিয়ে বেশি সোচ্চার: কাদের
- ভয়-ভীতি প্রদর্শন, চাপ সৃষ্টি হলে পুরো আসনের ভোট বাতিল: ইসি
- এসএসসি পরীক্ষা হবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি
- আবেদন প্রক্রিয়া শুরু ৪৬তম বিসিএসের
- সব ধরনের সংঘাতের স্থায়ী সমাধান নিশ্চিতের আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মাদরাসাছাত্রীর সর্বনাশ করলেন সাইফুল
- জন্মদিনে দুবাইয়ে নিয়ে না যাওয়ায় স্ত্রীর ঘুষি, প্রাণ গেল স্বামীর
- ‘ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে আসতে বাধা দিলে কঠোর ব্যবস্থা’
- আধুনিকতার ছোঁয়ায় বাড়বে কৃষি উৎপাদন
- চাচা প্রবাসে থাকায় চাচির সঙ্গে পরকীয়া, অতঃপর...
- চার লেন হচ্ছে ওসমানী বিমানবন্দর সড়ক
- যুক্তরাষ্ট্রে মৌসুমীর ‘কন্ট্রাক্ট বিয়ে’!
- তালতলায় বিহঙ্গ বাসে আগুন দেওয়ার সময় হাতেনাতে কিশোর আটক
- পরকীয়ায় লিপ্ত স্ত্রী, জেল থেকে বেরিয়েই প্রাণ নিলেন স্বামী
- গুড় আসল না নকল, বুঝবেন যেভাবে
- বাজারে শীতের সবজি, স্বস্তি ব্রয়লারে
- কৃষিতে নীরব বিপ্লব
- যেসব শোবিজ তারকা পেলেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন
- পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২,৫০০ টাকা চূড়ান্ত
- সারা দেশে সেনা মোতায়েনে সিইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
- জাতীয় সংসদ নির্বাচন ৭ জানুয়ারি
- পরকীয়া প্রেমিককে নিয়ে স্বামীকে হত্যার চেষ্টা, আটক ২
- মাদারীপুরে ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে চারটি অবকাঠামোর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- ঘরে বসেই যেভাবে জানা যাবে এইচএসসির ফল
- অবশেষে জামালপুর থেকে ছাড়বে ‘বিজয় এক্সপ্রেস’
- স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে
- ১১ জেলায় আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’
- গায়ের রঙ নিয়ে স্বামীর খোঁটা....
- খুলনায় টানেলসহ ২১ হাজার ৭৩৭ কোটি টাকার উন্নয়ন পরিকল্পনা
- এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’, সাগর বিক্ষুব্ধ
- সব কৃতিত্ব খেলোয়াড়দের দিলেন বাংলাদেশ কোচ
- নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর আড়াই কিলোমিটার দৃশ্যমান
- হাত ও পায়ের তালুর চামড়া উঠলে করণীয়
- তফসিলের প্রতিবাদে জামাত-শিবিরের মিছিল থেকে ৭ জন গ্রেফতার
- জানুয়ারি থেকে দিন-রাত চলবে মেট্রোরেল