• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
ঐতিহাসিক ৭ মে: গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারে শেখ হাসিনার দেশে ফেরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ গ্রামে দ্রুত নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আহসান উল্লাহ মাস্টার ছিলেন শ্রমজীবী খেটে খাওয়া মানুষের সংগ্রামী জননেতা : প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে

বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস আজ

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২১  

আজ ১৭ মে, বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘এক্সিলারেটিং ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন ইন চ্যালেঞ্জিং টাইমস’।

১৯৬৯ সাল থেকে প্রতি বছর দিবসটি পালিত হচ্ছে।

১৯৭৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান -এর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন বা আইটিই-এর সদস্যপদ লাভ করে। পরবর্তীতে তথ্য প্রযুক্তির বিকাশের ধারাবাহিকতায় ২০০৬ সাল হতে ১৭ মে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) এর ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশেও সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং বিটিআরসি প্রতি বছর নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করে আসছে। তবে এ বছর করোনার বৈশ্বিক মহামারির কারণে ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাত তেমন কোন কর্মসূচি রাখেনি। করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরাসরি কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি। তবে বিটিআরসির পক্ষ থেকে ফেসবুক পেজে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরা হয়েছে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার দিবসটিতে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, আসুন আমরা জনসেবার সকল খাতকে ‘ডিজিটাল রূপান্তর’ করি।

দিবসটি উপলক্ষে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এক বার্তায় উল্লেখ করেন, ডিজিটাল প্রযুক্তি জীবন, কাজ, স্বাস্থ্য ও কোটি মানুষের শিক্ষা বজায় রাখে। কোভিড-১৯ এর মুখে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সরকার ও ডিজিটাল কমিউনিটি স্থিতিস্থাপক ও উদ্ভাবনী, জীবন ও জীবিকা রক্ষায় সহায়তা করেছে। এই চ্যালেঞ্জিং সময়গুলো সবজায়গার পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করেছে।

তিনি বলেন, ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন মানুষ যা প্রায় বিশ্বের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। আর এদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী। ডিজিটাল প্রযুক্তির বিপদ যেমন- ঘৃণা ও ভুল তথ্য, সাইবার হামলা এবং শোষণ থেকে আমাদের রক্ষা করতে হবে।