• সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

মুজিববর্ষে বৃক্ষরোপণের নামে ‘বনবন্ধু’ সেজে মহাপ্রতারণা

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

মুজিববর্ষে গাছ লাগানোর কথা বলে প্রায় ৪০ হাজার প্রতিষ্ঠানে চিঠি দিয়েছিলেন জাহিদুর রহমান ইকবাল। নিজেকে পরিচয় দিতেন ‘বনবন্ধু’ জাহিদুর রহমান ইকবাল নামে। তার প্রতারণার কাজে মুজিববর্ষের লোগোব্যবহার করতেন। এভাবে তিনি বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ানবাজারের শাহ আলী ভবন থেকে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। বুধবার দুপুরে তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হারুণ-অর-রশীদ তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। 

গ্রেফতারের সময় তার কাছ থেকে ২৭০টি সিল, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ১৮৪টি ডকুমেন্টস প্রসেসিং ফাইল, মুজিব বর্ষের লোগো ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী সম্বলিত ৫০০টি চিঠি, দুটি সিপিইউ, দুটি প্রিন্টার, একটি স্ক্যানার, দুটি মনিটর, একটি ল্যাপটপ, দুটি মোবাইল ও একটি গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছে।

হারুণ-অর-রশীদ বলেন, জাহিদুর রহমান ইকবাল ওরফে ‘বনবন্ধু’ জাহিদুর রহমান ইকবাল মুজিববর্ষের লোগো ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী ব্যবহার করে প্রায় ৪০ হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠি দিয়েছে। এর মাধমে সে তাদের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকাও হাতিয়ে নিয়েছে। প্রতারক বনবন্ধু জাহিদুর ‘ট্রি প্লান্টেশনের’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের পরিচয় দিত। মুজিববর্ষে সে বিভিন্ন জায়গা গাছ লাগাবে বলে অনেকের কাছ থেকে টাকা নিত।

এই প্রতারক নিজেকে কনসালট্যান্ট গ্রুপ লিমিটেড, এসএমই কনসালটেন্ট লিমিটেড, ইইএফ কনসালট্যান্ট লিমিটেডের নামে তিনটি ভুয়া কোম্পানির চেয়ারম্যান এবং সিইও দাবি করে। কোম্পানিগুলোর কোনো বৈধ কাগজপত্র সে দেখাতে পারেনি। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নাম ভাঙিয়ে লোন পাইয়ে দেয়ার আশ্বাস দিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করতো এই প্রতারক।