• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

হেফাজতের নায়েবে আমির আবদুল কাদের ৫ দিনের রিমান্ডে

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২৫ এপ্রিল ২০২১  

রাজধানীতে প্রায় আট বছর আগে হেফাজতের তাণ্ডবের ঘটনায় করা মামলায় হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদেরের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

রোববার (২৫ এপ্রিল) তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ সময় ২০১৩ সালের পল্টন থানার মামলায় সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করা হয়। ঢাকা মহানগর হাকিম মোহাম্মদ জসিমের আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

শনিবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁও থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অগ্নিসংযোগ-ভাঙচুরের ঘটনার করা মামলা ও সম্প্রতি মোদিবিরোধী আন্দোলনে সহিংসতার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মো. মাহবুব আলম বলেন, ‘রাজধানীর আগারগাঁও এলাকা থেকে সন্ধ্যায় হেফাজতের নায়েবে আমির অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’

অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদের শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন। এছাড়া তিনি ২০ দলীয় জোটের শরিক খেলাফত মজলিসের মহাসচিব।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ১৯৮২ সালে শিবিরকে জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গ সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দেয়া হলে জামায়াতের সঙ্গে আদর্শিক বিরোধে জড়িয়ে পড়েন আহমদ আবদুল কাদের। এরপর শিবির থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন তিনি। ১৯৮৩ সালে তিনি ইসলামী যুবশিবিরের প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে তিনি ২০ দলীয় জোটের শরিক খেলাফত মজলিসের মহাসচিব।

২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকা অবরোধ করে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। সেদিন রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও আরামবাগসহ আশপাশের এলাকায় যানবাহন ও সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে হেফাজতের কর্মীরা। এ ঘটনায় পল্টন থানায় মামলা করা হয়।