• মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে গড়ে তোলা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী সংকটে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেছে ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? যে ২৫ জেলায় আজ স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে স্টিম জেনারেটর দিল অটোম্যাশ

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১ অক্টোবর ২০২০  

রাশিয়ার এইম টেকনোলোজির ভলগোদনস্ক শাখা থেকে (রোসাটমের যন্ত্র উৎপাদনকারী শাখা জে এস সি অটোমেনার গোম্যাশ) বাংলাদেশে নির্মাণাধীন প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ‘রূপপুরের’ জন্য স্টিম জেনারেটর পাঠিয়েছে।

দুই মাস আগে রিয়্যাক্টর ভেসেলসহ (পারমাণবিক চুল্লি) এর প্রথম অংশ এসে পৌঁছেছে। আরও দুটি স্টিম জেনারেটর সেপ্টেম্বর মাসে রাশিয়া থেকে জাহাজে পাঠানো হয়েছে।

চারটি স্টিম জেনারেটরের শেষেরটিকে কারখানা থেকে স্থানান্তর করে অন্য তিনটি অংশের সঙ্গে জাহাজে তোলা হবে, যার মোট ওজন প্রায় ১০০০ টন। এরপর যন্ত্রাংশগুলো নভোরোসিস্কে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখান থেকে এগুলো ১৪০০০ কিলোমিটার সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে এসে পৌঁছাবে।

এর মাধ্যমে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইউনিট ১ এর রিয়্যাক্টর সুবিধার সবগুলো সরঞ্জামের জাহাজিকরণ শেষ হলো। স্টিম জেনারেটরগুলোতে প্রথম শ্রেণির নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।

এর ব্যাস ৪ মিটার, দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪ মিটার এবং ওজন ৩৪০ টন। এটি সমান্তরাল সিলিন্ডার আকৃতির পাত্র এবং এর দুইটি উপবৃত্তাকার মাথা রয়েছে।

এর দুইটি হেডার থাকে যা স্টিম জেনারেটরগুলোকে ঠান্ডা করে। স্টিম জেনারেটরের নিচের অংশে ১১০০০ স্টেইনলেস টিউবের (প্রায় ১৩০ কিলোমিটার) তৈরি একটি হিট এক্সচেঞ্জ তল থাকে।

রূপপুরের নকশা ও নির্মাণ রাশিয়ান পরিকল্পনা অনুযায়ী বাস্তবায়ন হচ্ছে। এর দুইটি ইউনিটের প্রত্যেকটির উৎপাদন ক্ষমতা ১২০০ মেগাওয়াট, অর্থাৎ এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট উৎপাদন হবে ২৪০০ মেগাওয়াট।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে সর্বাধুনিক থ্রি প্লাস প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।