বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনাগুলোর অন্তরালে একটা স্বাধীন দেশের স্বপ্ন ছিলো
মাদারীপুর দর্পন
প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯
এবার এক বিশেষ সময়ের মুখে এসেছে বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। যিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং দেখিয়েছিলেন মানুষকে, সেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী আসছে মার্চে।
স্বাধীনতার জন্য তাঁর দীর্ঘ ত্যাগী সংগ্রাম একাত্তরে খুঁজে পায় কাংখিত ঠিকানা। বঙ্গবন্ধুর নামেই জীবন উৎসর্গ করে স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে এই ভুখন্ডের মানুষ একাত্তরের রক্তক্ষয়ী মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।
কী করে বাঙ্গালির স্বাধীনতার ঠিকানা, মুক্তির প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন বঙ্গবন্ধু? যাদুর ছোঁয়ায় কোন স্বপ্নের বীজ বুনে দিয়েছিলেন তিনি মানুষের হৃদয়ে?
মানুষকে চিনবার ও মনে রাখার যাদুকরি ক্ষমতা বঙ্গবন্ধুর মধ্যে দেখেছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়ের স্বাক্ষীরা। মত আর আদর্শের ভিন্নতার উর্ধে সবাইকে কাছে টানতেন।
স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়কার ছাত্রলীগ নেতা ও চিত্রনায়ক সোহেল রানা বলেন, “বঙ্গবন্ধু সেই ভাষায় কথা বলতেন যে ভাষাটা আমি আপনি থেকে শুরু করে বাসার কাজের লোকটাও বুঝে এবং একইরকম অনুভুতি হয় হুদয়ের মধ্যে। সেইটা উনি (বঙ্গবন্ধু) জানেন, উনি জানতেন।”
পাকিস্তানে বন্দি থাকলও বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্ব কতটা শক্তিশালী তা অনেকেই একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের ট্রেনিং নেয়ার সময় অনুধাবন করেছিলেন। রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, “বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণ এবং ভাষণের পরে আমরা যে যুদ্ধে যাব ও তার প্রস্তুতি, সকল কাজগুলো কিন্তু বঙ্গবন্ধু করে ফেলেছিলেন। আর ছাত্র রাজনীতি থেকে এই দেশ স্বাধীন, ফাদার অব দ্য নেশন হওয়ার আগ মহূর্তে তিনি কিন্তু কোন দুই কথা বলেন নাই। উনি কিন্তু বাংলার মানুষের সাথে কোন বিশ্বাসঘাতকতার কাজ করেন নাই। উনি মুখে যেটা বলেছেন, সেই অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য চেষ্টা করেছেন।”
রাজনীতিবিদ এবং আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক হারুনুর রশিদ বলেন, “বঙ্গবন্ধু যে নির্দেশনাগুলো দিতেন, এর অন্তরালে, পর্দার অন্তরালে কিন্তু আমাদের আসলে এই দেশের একটা স্বপ্ন ছিল। এবং একটা প্রস্তুতি ছিল, সেটা আমরা বুঝতে পারতাম না তখন। ৭ই মার্চের ভাষণে উনি আমাদের বুঝিয়েছিলেন যে পরবর্তী ধাপটা কি।”
দীর্ঘ বন্দি জীবনে বঙ্গবন্ধুর ওপর মানুষের ভরসার জায়গায় চির যেন না ধরে সেই কাজটি নেপথ্যে যিনি করেছিলেন সেই বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কথাও উঠে আসে সময়ের স্বাক্ষীদের বিশ্লেষণে। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়কার ছাত্রলীগ নেতা ইসমত কাদীর গামা বলেন, “দুপুর একটা, ১২টার দিকে কেউ আসলে ভাবির (ফজিলাতুন্নেছা মুজিব) প্রথম কথাই ছিল, এই খাইছিস, নইলে খেয়ে যা। একবোরে মায়ের মতো ছিল। ভাবি বলতাম, কিন্তু একেবারে মাতৃত্ব হৃদয় দিয়ে উনি আমাদের এইভাবে বলতেন।”
সোহেল রানা বললেন, “তার (বঙ্গবন্ধু) বক্তব্যগুলোই আমাদের রক্তের মধ্যে একদম আগুন ধরিয়ে দিত। এবং মনে করতো যে হ্যাঁ আমরাতো মানুষ, আমরাতো বাংলাদেশী, আমরা বাংলাদেশের বাঙ্গালী, আমাদের পরিচয় বাঙ্গালী। আমাদেরকে পাকিস্তানীরা প্রতি মহূর্তে, প্রতি পদে পদে আমাদেরকে এক্সপ্লয়েট করছে। এইটার প্রতিবাদতো বঙ্গবন্ধু যেভাবে করতেন, সেই প্রতিবাদ অন্য কেউ করে নাই।”
মুক্তিযুদ্ধের সময়কার গোপালঞ্জের ছাত্রনেতা চৌধুরী ইমদাদুল হক বললেন, “বঙ্গবন্ধু আগেই স্বাধীন দেশের জাতীয় সঙ্গীত ঠিক করে রেখেছিলেন। ... চাঁদ দেখছিলেন, হঠাৎ উনার (বঙ্গবন্ধু) মনের মধ্যে কী যেন হলো। উনি একটা গান শুরু করে দিলেন, ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি’। কেউ বলেছে কবিতা, রবি ঠাকুরের কবিতা বলে, না এটা শুধু রবি ঠাকুরের কবিতা না, এইটা রবি ঠাকুরের শুধু গান না। এইটা আমি (বঙ্গবন্ধু) একটা দেশ গড়বো, সেই দেশের জাতীয় সংঙ্গীত হবে এইটা। এইটা আমি বানাইয়া বলতেছিনা, আমি মিথ্যা কথা বলতেছিনা। আমি একটা দেশ গড়ব, একটা দেশ তৈয়ার করব, সেই দেশের জাতীয় সঙ্গীত হবে এইটা। বঙ্গবন্ধু কতো সুদূরপ্রসারী! সেই বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কিন্তু রবি ঠাকুরের সেই কবিতা।”
- প্রচণ্ড জ্বর ও গায়ে ব্যথায় ভুগছেন, ম্যালেরিয়ার লক্ষণ নয় তো?
- এই গরমে দিনে কয় কাপ চা পান করবেন?
- গরমে প্রাণ জুড়াবে আমপান্না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- আজীবনের জন্য বয়কট ঘোষণা করা হলো জয় চৌধুরীকে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- দিনে তীব্র তাপদাহর কারণে রাতে চাঁদের আলোয় ধান কাটছেন চাষিরা
- ভয়াবহ সংকটের কবলে বরিশাল সহ উপকূলের মৎস্য ও কৃষিখাত
- বরিশালে নিরাপদ খাদ্যবিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- বানারীপাড়ায় কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষক গ্রেফতার
- তীব্র তাপদহে অতিষ্ঠ উপকূলের জনজীবন, বাড়ছে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী
- মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্রে সক্ষমতার পুরোটাই বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসছে
- ফোন রিস্টার্ট নাকি পাওয়ার অফ কোনটি ভালো?
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- আইপিএলের ইতিহাসে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড মুহিতের
- শ্রীকাইল গ্যাসক্ষেত্রের কম্প্রেসর কিনতে চুক্তি
- আজ সলঙ্গার চড়িয়া গণহত্যা দিবস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
- ৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন
- ভোটে অংশ নেয়া ৬৪ নেতাকে শোকজ করেছে বিএনপি
- তীব্র তাপপ্রবাহ: বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ৮৩ জন
- পিসিওএস থেকে মুক্তি পেতে নারীরা যা করবেন
- মাদারীপুরে ধর্ষণের আসামি গ্রেফতার করেছে র্যাব-৮
- ঈদের আলোচিত ৭টি নাটক
- প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- অভিজ্ঞতা ছাড়াই ওয়ালটনে চাকরির সুযোগ
- মাদারীপুরে সুবিধাভোগিদের মাঝে উপকরণ বিতরণ
- মাদারীপুরে ফেন্সিডিলসহ সাবেক ইউপি সদস্য মিন্টু সিকদার গ্রেফতার
- আল্লাহর শেখানো ৬টি আদব
- গরমে স্বস্তি পেতে ইফতারে শসা-লেবুর জুস
- ঈদে বাইকে দূরযাত্রায় যেসব বিষয়ে সতর্ক হবেন
- সদকাতুল ফিতর বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিধান
- বিরল সূর্যগ্রহণ আজ, সঙ্গে দেখা যাবে জ্বলন্ত গ্রহ!
- অস্ট্রেলিয়ায় ঈদ বুধবার
- মাত্র ৪ উপকরণে ঘরেই তৈরি করুন কোণ মেহেদি
- মাদারীপুরে ব্যাগভর্তি ককটেলসহ একজন আটক
- মাদারীপুরে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষের জীবন
- ফেসবুক প্রোফাইল থেকে সবকিছু কোথায় গেল?
- শিবচরকে আমরা আরও উন্নত করবো- চিফ হুইপ
- কালকিনিতে হাতবোমা বানাতে গিয়ে নিহত ১
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- মাদারীপুরের রাজৈরে নারী মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- শিবচরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান দেখতে কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
- শিবচরে ১১ বস্তা চাল জব্দ, ডিলার মালিককে ১ লাখ টাকা জরিমানা
- বুয়েটের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক, ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে:সাদ্দম
- বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীর পেনশন চালুর চিন্তা
- পায়ের পাতায় ব্যথা, হতে পারে যে রোগের লক্ষণ
- কালকিনিতে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা
- মাসব্যাপী ঈদ উপহার বিতরণ করবে সিটি মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত