মুন সিনেমা হলকে ৩০ জুনের মধ্যে শতকোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ
মাদারীপুর দর্পন
প্রকাশিত: ১০ ডিসেম্বর ২০১৮
মুন সিনেমা হলের মালিককে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ৯৯ কোটি ২১ লাখ টাকা দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়কে আবারও নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এই সময়ের মধ্যে টাকা পরিশোধ না হলে এ দুই মন্ত্রণালয়ের সচিবকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। আর মুন সিনেমা হল মালিকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি।
গত ৮ অক্টোবর মুন সিনেমা হলের মালিককে প্রায় ১০০ কোটি টাকা পরিশোধের যে নির্দেশ দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ তা পরিশোধে সম্মত হওয়ার কথা জানিয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। যার কারণে এ অর্থ পরিশোধে চলতি বছরের গত ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত সংশ্লিষ্টদের সময় দিয়েছিল আপিল বিভাগ। কিন্তু পুনরায় সময় আবেদন করায় অর্থ পরিশোধে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করলেন আপিল আদালত।
জানা যায়, ১৯৬৪ সালে ওয়াইজঘাটে প্রতিষ্ঠা হয় মুন সিনেমা হল। এর মালিক ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাকসুদুল আলম। মুক্তিযুদ্ধের পর সরকার ওই সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অধীনে হস্তান্তর করে। জিয়াউর রহমানের শাসনামলে ঘোষিত এক সামরিক ফরমানে বলা হয়, সরকার কোনো সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা করলে তা আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না। তাই মুন সিনেমা হল ফেরতের দাবিতে হাইকোর্টে দুই দফায় রিট করে ব্যর্থ হয় মালিকপক্ষ।
পরে ২০০০ সালে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে বৈধতাদানকারী ওই সামরিক ফরমান চ্যালেঞ্জ এবং মুন সিনেমা হল ফেরতের দাবিতে আবারও তারা হাইকোর্টে রিট করে। ২০০৫ সালে হাইকোর্ট পুরো পঞ্চম সংশোধনীই বাতিল করে দেন। এতে অবৈধ হয়ে পড়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলও।
পরে আপিল বিভাগ ২০১০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। পাশাপাশি মুন সিনেমা হল ৬০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ইটালিয়ান মার্বেলস ওয়ার্কস লিমিটেডকে ফেরত দিতে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টসহ সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ দেন।
২০১১ সালের মার্চ মাসে এ রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানায় সরকার। ওই রায়ে মুন সিনেমা হল ফেরতে সরকারকে তিন মাস সময় দেওয়া হয়। রায়ের পর পরই পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করে এর আলোকে ২০১১ সংবিধান পুনর্মুদ্রণ হয়েছে। কিন্তু আজও মুন সিনেমা হল ফেরত পাননি তার মালিক।
কারণ হিসেবে জানা যায়, এরই মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট ওই জায়গায় সাত তলা বিশিষ্ট মুন কমপ্লেক্স তৈরি করেছে। এটির ডেভেলপার কোম্পানি বাবুলী কন্সট্রাকশন লিমিটেড। চুক্তি অনুযায়ী ডেভেলপার কোম্পানিটি সাত তলা ভবন নির্মাণের পর তা সেলামি মূল্যে বিক্রিও করেছে। ২০০৫ সালে হাইকোর্টের রায়ের পর যেসব মালিক দোকান নিয়েছিল, তাদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা নেমে আসে। অন্যদিকে ডেভেলপার কোম্পানিও পড়ে বিপাকে। মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টও ওই সম্পত্তি ফেরত দিতে জটিলতার মুখে পড়ে। এ অবস্থায় সম্পত্তি ফিরে পেতে ২০১২ সালের ১০ জানুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করে ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস।
মুন সিনেমা হল ফেরতের জটিলতার বিষয়টি আদালতকে জানানো হলে ২০১৭ সালের ১৫ জানুয়ারি আপিল বিভাগ ওই সম্পত্তি অভিজ্ঞ ও নিরপেক্ষ এক প্রকৌশলীকে দিয়ে জমি ও স্থাপনার মূল্য নির্ধারণ করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেন। অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীকে দিয়ে এ মূল্য নির্ধারণ করতে বলা হয়।
এর ধারাবাহিকতায় এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগ আদালত অবমাননার আবেদনটি নিষ্পত্তি করে প্রায় শতকোটি টাকা দেওয়ার ওই আদেশ দেন।
মুন সিনেমা হলের মালিককে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ৯৯ কোটি ২১ লাখ টাকা দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়কে আবারও নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এই সময়ের মধ্যে টাকা পরিশোধ না হলে এ দুই মন্ত্রণালয়ের সচিবকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। আর মুন সিনেমা হল মালিকের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন কিউসি।
গত ৮ অক্টোবর মুন সিনেমা হলের মালিককে প্রায় ১০০ কোটি টাকা পরিশোধের যে নির্দেশ দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ তা পরিশোধে সম্মত হওয়ার কথা জানিয়েছিল অর্থ মন্ত্রণালয়। যার কারণে এ অর্থ পরিশোধে চলতি বছরের গত ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত সংশ্লিষ্টদের সময় দিয়েছিল আপিল বিভাগ। কিন্তু পুনরায় সময় আবেদন করায় অর্থ পরিশোধে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করলেন আপিল আদালত।
জানা যায়, ১৯৬৪ সালে ওয়াইজঘাটে প্রতিষ্ঠা হয় মুন সিনেমা হল। এর মালিক ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাকসুদুল আলম। মুক্তিযুদ্ধের পর সরকার ওই সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের অধীনে হস্তান্তর করে। জিয়াউর রহমানের শাসনামলে ঘোষিত এক সামরিক ফরমানে বলা হয়, সরকার কোনো সম্পত্তি পরিত্যক্ত ঘোষণা করলে তা আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না। তাই মুন সিনেমা হল ফেরতের দাবিতে হাইকোর্টে দুই দফায় রিট করে ব্যর্থ হয় মালিকপক্ষ।
পরে ২০০০ সালে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে বৈধতাদানকারী ওই সামরিক ফরমান চ্যালেঞ্জ এবং মুন সিনেমা হল ফেরতের দাবিতে আবারও তারা হাইকোর্টে রিট করে। ২০০৫ সালে হাইকোর্ট পুরো পঞ্চম সংশোধনীই বাতিল করে দেন। এতে অবৈধ হয়ে পড়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলও।
পরে আপিল বিভাগ ২০১০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। পাশাপাশি মুন সিনেমা হল ৬০ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ইটালিয়ান মার্বেলস ওয়ার্কস লিমিটেডকে ফেরত দিতে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টসহ সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ দেন।
২০১১ সালের মার্চ মাসে এ রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানায় সরকার। ওই রায়ে মুন সিনেমা হল ফেরতে সরকারকে তিন মাস সময় দেওয়া হয়। রায়ের পর পরই পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করে এর আলোকে ২০১১ সংবিধান পুনর্মুদ্রণ হয়েছে। কিন্তু আজও মুন সিনেমা হল ফেরত পাননি তার মালিক।
কারণ হিসেবে জানা যায়, এরই মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট ওই জায়গায় সাত তলা বিশিষ্ট মুন কমপ্লেক্স তৈরি করেছে। এটির ডেভেলপার কোম্পানি বাবুলী কন্সট্রাকশন লিমিটেড। চুক্তি অনুযায়ী ডেভেলপার কোম্পানিটি সাত তলা ভবন নির্মাণের পর তা সেলামি মূল্যে বিক্রিও করেছে। ২০০৫ সালে হাইকোর্টের রায়ের পর যেসব মালিক দোকান নিয়েছিল, তাদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা নেমে আসে। অন্যদিকে ডেভেলপার কোম্পানিও পড়ে বিপাকে। মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টও ওই সম্পত্তি ফেরত দিতে জটিলতার মুখে পড়ে। এ অবস্থায় সম্পত্তি ফিরে পেতে ২০১২ সালের ১০ জানুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করে ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস।
মুন সিনেমা হল ফেরতের জটিলতার বিষয়টি আদালতকে জানানো হলে ২০১৭ সালের ১৫ জানুয়ারি আপিল বিভাগ ওই সম্পত্তি অভিজ্ঞ ও নিরপেক্ষ এক প্রকৌশলীকে দিয়ে জমি ও স্থাপনার মূল্য নির্ধারণ করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেন। অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীকে দিয়ে এ মূল্য নির্ধারণ করতে বলা হয়।
এর ধারাবাহিকতায় এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগ আদালত অবমাননার আবেদনটি নিষ্পত্তি করে প্রায় শতকোটি টাকা দেওয়ার ওই আদেশ দেন।
- See more at: http://www.dailyjanakantha.com/details/article/389964/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A7%A9%E0%A7%A6-%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF#sthash.FfzJZYXT.dpuf
- প্রস্রাবের যে সমস্যা মূত্রথলির রোগের লক্ষণ
- জেনে নিন খাবার স্যালাইনের সঠিক ব্যবহার
- প্রাণ জুড়াতে কাঁচা আমের আইসক্রিম
- ফোনের বিরক্তিকর বিজ্ঞাপন বন্ধ করবেন যেভাবে
- সালমান খানের বাড়ির বাইরে গুলি: অভিযুক্তের আত্মহত্যা
- থাইল্যান্ডের সঙ্গে অংশীদারত্বের নতুন যুগের সূচনা হয়েছে
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ড সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে
- অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ডিক্টেটর মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি আওয়ামী লীগ
- বাংলাদেশের রেল উন্নয়নে সহযোগিতায় আগ্রহী রাশিয়া
- এআই প্রযুক্তিতে চলবে সরকারি অফিস
- সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১২১ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি
- চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার সুপারিশ
- সংশোধন করা হচ্ছে শ্রম আইন
- রেডিয়েশন প্রয়োগে ঘরেই সংরক্ষণ করা যাবে পেঁয়াজ
- চিকিৎসকরা অফিস টাইমে হাসপাতালের বাইরে গেলে ব্যবস্থা
- প্রবৃদ্ধির দৌড়ে চীন মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
- গণতন্ত্র দখলকারীদের থেকে এখন গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়
- দেশের গণমাধ্যমে ৩ গুণ বেড়েছে ভুয়া খবর
- আমাদের ইভিএম এর ত্রুটি কেউ প্রমান করতে পারেনি-ইসি মো. আলমগীর
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেই
- গৌরনদীতে ৪ কেজি গাঁজা ও ১০৩ পিচ ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- ভোলায় কোস্ট গার্ডের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও ঔষধ সামগ্রী বিতরণ
- ইলিশ শিকারে নেমেছে জেলেরা, উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হওয়ার আশা
- র্যাবের অভিযানে শেবাচিম থেকে দালাল চক্রের ২৫ সদস্য আটক
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণা, যুবক গ্রেপ্তার
- ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার, পরীক্ষার্থী প্রায় ৯৫ হাজার
- অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক হচ্ছে
- আন্তর্জাতিক কার্বন ক্রেডিটিংয়ের মাধ্যমে আয় সম্ভব : পরিবেশমন্ত্রী
- শেষ হলো ইউরিয়া সার কারখানার সম্ভাব্যতা সমীক্ষা
- দেশের বিভিন্ন স্থানে মহান মে দিবস পালিত
- ঈদের আলোচিত ৭টি নাটক
- হার্টে হলদেটে ছোপ কেন হয়, কীসের লক্ষণ?
- প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে
- অভিজ্ঞতা ছাড়াই ওয়ালটনে চাকরির সুযোগ
- মাদারীপুরে সুবিধাভোগিদের মাঝে উপকরণ বিতরণ
- আল্লাহর শেখানো ৬টি আদব
- মাদারীপুরে ফেন্সিডিলসহ সাবেক ইউপি সদস্য মিন্টু সিকদার গ্রেফতার
- গরমে স্বস্তি পেতে ইফতারে শসা-লেবুর জুস
- সদকাতুল ফিতর বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিধান
- ঈদে বাইকে দূরযাত্রায় যেসব বিষয়ে সতর্ক হবেন
- বিরল সূর্যগ্রহণ আজ, সঙ্গে দেখা যাবে জ্বলন্ত গ্রহ!
- অস্ট্রেলিয়ায় ঈদ বুধবার
- মাত্র ৪ উপকরণে ঘরেই তৈরি করুন কোণ মেহেদি
- মাদারীপুরে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ মানুষের জীবন
- ফেসবুক প্রোফাইল থেকে সবকিছু কোথায় গেল?
- শিবচরকে আমরা আরও উন্নত করবো- চিফ হুইপ
- হিট স্ট্রোক এড়াতে কীভাবে সতর্ক থাকবেন?
- পদ্মশ্রী পুরস্কার গ্রহণ করলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
- বান্দার যে কর্মের ফলে বৃষ্টি বন্ধ করে দেন আল্লাহ
- মাদারীপুরের রাজৈরে নারী মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- শিবচরে ১১ বস্তা চাল জব্দ, ডিলার মালিককে ১ লাখ টাকা জরিমানা
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে
- শিবচরে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- মাদারীপুরে মামলা করায় বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ।। আহত ১৫
- কালকিনিতে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা
- জি কে শামীমের জামিন ঘিরে ফের প্রতারণা
- সাত দিনে হিট স্ট্রোকে ১০ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- শেখ হাসিনার দয়ায় খালেদা জিয়া চিকিৎসা নিচ্ছেন- চীফ হুইপ
- ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ওপর থাকা ২৫০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ