• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

১৪ দেশের মেধায় নির্মাণ হচ্ছে পদ্মা সেতু

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৯ ডিসেম্বর ২০২০  

অর্থ নিজেদের হলেও ১৪ দেশের প্রকৌশলগত অভিজ্ঞতায় নির্মাণ হচ্ছে পদ্মা সেতু। সেতুর জটিলতা কাটাতে বিশ্বসেরা মেধা ব্যবহার করা হচ্ছে প্রতিটি কাজে। করোনা পরিস্থিতি সামলে সামনের দিনগুলোতে আরও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ কাজে যোগ দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেছে সেতু মন্ত্রণালয়।

দৃশ্যমান পদ্মা সেতুর সবগুলো স্প্যান বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সক্ষমতা। জনগণের টাকায় দেশের সেতু। তবে এ সেতুর পিছনে কাজ করছে দেশি বিদেশি হাজারো মানুষের দক্ষতা।

সেতুর কাজ শুরুর আগে থেকেই জানা ছিলো, সহজ নয় পদ্মার মতো খরস্রোতা নদীতে নির্মাণ কাজ। বিশ্বসেরা প্রকৌশলগত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাকে সংযুক্ত করা হয়েছে কঠিন ও জটিল এ নির্মাণ কাজে। বাংলাদেশ সেতু বিভাগের অধীনে নির্মাণের ঠিকাদারি কাজ করছে চীনের মেজর ব্রিজ কোম্পানি। তবে নির্মাণ কাজের শুরু থেকে তদারকির কাজটি করছে ১৪ দেশের মেধা।

সেতুর বিভিন্ন কাজে পরামর্শক দলে কাজ করা দেশগুলো হলো-বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, কানাডা, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, ভারত, নেপাল ও ফিলিপাইন। মূল সেতুর পরামর্শক কমিটিতে কাজ করা ১১ সদস্যের মধ্যে আছেন ৬ জন বাংলাদেশি এবং ৫ জন বিদেশী।

প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন নতুন পরামর্শক যোগ দিচ্ছেন বলে জানালেন সেতু সচিব বেলায়েত হোসেন। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো জুনের মধ্যে কাজ শেষ হবে। ২০১৫ সালে সেতুর ২২টি পিলারের নকশা জটিলতা দেখা দিলে বিশ্ব সেরা ১০টি প্রতিষ্ঠান এর সমাধানে কাজ করে। শেষ পর্যন্ত দেড় বছর সময় নিয়ে তারা এর সমাধান করেন।