• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে ‘নির্বাহী আদেশে সই করবেন ট্রাম্প’

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২০  

 


যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টুইট বিভ্রান্তিকর দাবি করে ফ্যাক্ট-চেক করার কথা জানিয়েছিল টুইটার। এরপর থেকেই টুইটারের ওপর ক্ষেপে আছেন তিনি। এরমধ্যে শোনা যাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে সই করতে যাচ্ছেন এ রিপাকলিকান।
বৃহস্পতিবার (২৮ মে) হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় বিবিসি।
খবরে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (২৮ মে) এ নির্বাহী আদেশে সই করতে পারেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ করার হুমকি দেওয়ার পর নির্বাহী আদেশ সইয়ের বিষয়টি সামনে এসেছে।
নির্বাহী আদেশের বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। এমনকি কংগ্রেসে নতুন আইন পাস করানো ছাড়া প্রেসিডেন্ট এ আদেশের মাধ্যমে কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারবেন তাও স্পষ্ট নয়।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তারা কোনো ধরনের তথ্য দিতে রাজি হননি।
এদিকে ট্রাম্প টুইটারসহ অন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর বিরুদ্ধে তোপ দেগে যাচ্ছেন। তার দাবি, সোশ্যাল মিডিয়াগুলো পক্ষপাতদুষ্ট। যদিও তিনি তার দাবির স্বপক্ষে কোনো তথ্য উপস্থাপন করেননি।
২০২০ সালে অনুষ্ঠেয় মার্কিন নির্বাচন নিয়ে মঙ্গলবার (২৬ মে) একটি টুইটবার্তায় ট্রাম্প বলেছিলেন, কোনও উপায় নেই, জিরো! মেইলে ব্যালট পাঠানো হলে জালিয়াতির সুযোগ বেশি।
এটি ছাড়াও ট্রাম্পের করা অন্য একটি টুইটও বিভ্রান্তিকর বলে দাবি করে ফ্যাক্ট-চেক করার কথা জানিয়েছিল টুইটার।
সোশ্যাল মিডিয়াটির এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাম্প বলেছিলেন, বাক-স্বাধীনতাকে সম্পূর্ণভাবে দমিয়ে রাখা হচ্ছে।
এখন দেখা যাক, ট্রাম্পের সঙ্গে টুইটারের লড়াই কোথায় গিয়ে শেষ হয়।