• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সেনা অভ্যুত্থানে পদত্যাগ করলেন মালির প্রেসিডেন্ট

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৯ আগস্ট ২০২০  

সেনা অভ্যুত্থানের পর রক্তপাত এড়াতে পদত্যাগ করেছেন মালির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম বোবাকার কেইতা। অভ্যুত্থানে অংশ নেয়া সেনা সদস্যদের হাতে আটকের পর বুধবার সকালে পদত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি।

টেলিভিশনে প্রচারিত এক ভাষণে কেইতা বলেন, ‘আজ সামরিক বাহিনীর কিছু অংশ সিদ্ধান্ত নিয়েছে হস্তক্ষেপ জরুরি। আমার কি আসলেই কোনও পছন্দ আছে? আমি রক্তপাত চাই না। এ কারণে আমি এই মুহূর্ত থেকে দায়িত্ব ছেড়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

এর আগে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে দেশটির রাজধানী বামাকো থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরবর্তী একটি প্রধান সামরিক ঘাঁটিতে গুলি ছোড়ার মধ্য দিয়ে এই অভ্যুত্থানের শুরু হয়। অভ্যুত্থান শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সামরিক বাহিনীর বিদ্রোহী জুনিয়ররা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আটক করেন। এর পরপরই আটক করা হয় প্রেসিডেন্ট কেইতা ও প্রধানমন্ত্রী বোবো সিসেকে। তবে এতে কতজন সেনা অংশ নিয়েছেন তা এখনও নিশ্চিত নয়।

পশ্চিম আফ্রিকার আঞ্চলিক জোট ইকোওয়াস, দেশটির সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তি ফ্রান্স, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলো মালির সেনা অভ্যুত্থানের নিন্দা জানিয়েছে এবং যেকোনও ধরনের অসাংবিধানিক পদ্ধতিতে ক্ষমতা পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছে।

২০১৮ সালে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসেন কেইতা। তবে দুর্নীতি, অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা এবং দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির আরও অবনতি ছাড়াও জিহাদি হামলা ও জাতিগত সহিংসতার মতো ঘটনাগুলোর কারণে ব্যাপক জনরোষের মুখে পড়েন তিনি। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই সরকার পতনের আন্দোলন চলছিল মালিতে।