• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা ফেলে পালালো পাচারকারীরা

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০  

বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় ধাওয়া খেয়ে ফেলে যাওয়া সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টার দিকে কক্সবাজারের টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা ছ্যুরিখাল সীমান্ত এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ফয়সল হাসান খান বলেন, টেকনাফ ব্যাটালিয়নের লেদা বিওপির আওতাধীন লেদা ছ্যুরিখাল এলাকা দিয়ে মঙ্গলবার রাতে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার একটি বড় চালান বাংলাদেশে ঢুকতে পারে। এমন খবরে লেদা বিওপির একটি বিশেষ টহল দল দ্রুত ওই এলাকায় গিয়ে অবস্থান নেয়। রাত ৯টার দিকে টহল দল কয়েকজন ব্যক্তিকে নাফ নদীতে জোয়ার থাকা অবস্থায় একটি নৌকাযোগে লেদা ছ্যুরিখাল সংলগ্ন কেওড়া জঙ্গলে প্রবেশ করতে দেখে চ্যালেঞ্জ করে। কিন্তু তারা দূর থেকে টহল দলের উপস্থিতি লক্ষ্য করে কেওড়া জঙ্গলের আড় ব্যবহার করে নৌকাটি বিপরীত দিকে ঘুরালে ধাওয়া দেয়া হয়। তখন তারা নৌকায় থাকা প্লাস্টিকের কয়েকটি বস্তা কেওড়া বাগানে ফেলে নাফনদের শূন্য রেখা অতিক্রম করে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে যায়।

পরবর্তীতে কেওড়া জঙ্গল তল্লাশি করে ইয়াবা পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ৪টি প্লাস্টিকের বস্তা উদ্ধার করা হয়। বস্তাগুলো খুলে গণনা করে ৩ লাখ ৫০ হাজার ইয়াবা পাওয়া যায়। পাচারকারীদের আটকের জন্য পরবর্তী ২ ঘণ্টা যাবৎ অভিযান চালানো হলেও আটক করা সম্ভব হয়নি। তাদের শনাক্ত করতে গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মালিকবিহীন ইয়াবাগুলো বর্তমানে ব্যাটালিয়ন সদরের স্টোরে জমা রাখা হয়েছে। প্রয়োজনীয় আইনি কার্যক্রম শেষে পরবর্তীতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের প্রতিনিধি, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও মিডিয়া কর্মীদের উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হবে।