• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

রাজৈর হানাদারমুক্ত দিবস আজ

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৪ ডিসেম্বর ২০১৯  

মাদারীপুরের রাজৈর হানাদারমুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর তিন শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগের বিনিময়ে শত্রুমুক্ত হয় রাজৈর। এদিন মুক্তিযোদ্ধাদের একের পর এক আক্রমণে পর্যুদস্ত হয়ে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে পালিয়ে যায় পাক হানদার বাহিনী। মুকসুদপুরের ছাগলছিড়ায় বন্দী হয় ১৩৫ জন। 

যুদ্ধের সময় রাজৈরের কমলাপুর, পাখুল্যা, লাউসর, কদমবাড়ি, মহিষমারী, ইশিবপুর, কবিরাজপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় ক্যাম্প বসিয়ে নিরীহদের উপর অত্যাচার চালায় পাক বাহিনী ও তাদের দোসররা। পুড়িয়ে দেয় কয়েক হাজার ঘরবাড়ি। খালিয়ার সেন্দিয়ায় ক্ষেত-ঝোপে পালিয়ে থাকা ১৩১ জন নিরপরাধকে হত্যা করে।

১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর পাক বাহিনীর সঙ্গে রাজৈর বড় ব্রিজ, আমগ্রাম ব্রিজ ও টেকেরহাট ব্রিজে যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধারা। সকাল সাতটা থেকে বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত চলে যুদ্ধ। মরণপণ লড়াইয়ে পরাস্ত হয়ে ৩ ডিসেম্বর মধ্যরাতে রাজৈর ছাড়ে হানাদাররা।

১৩১ জন মুক্তিকামীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সেন্দিয়ায় নির্মাণ করা হয় স্মৃতিস্তম্ভ। 

সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সেকান্দার আলী শেখ বলেন, জীবন বাজি রেখে রাজৈরকে শত্রুমুক্ত করা অনেক মুক্তিযোদ্ধা মারা গেছেন।