• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী

মাদারীপুরে ত্রিভুজ প্রেমের কারনে গলাকেটে হত্যা: পুলিশ সুপার

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২৫ মে ২০২১  

মাদারীপুরে ত্রিভুজ প্রেমের কারনে গলাকেটে হত্যা: পুলিশ সুপার
মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে ত্রিভুজ প্রেমের কারনেই বিসিএস পরীক্ষার্থী ইমনকে গলাকেটে হত্যা করা হয় বলে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার। ঈদের দিন নদের পাড়ে ডেকে নিয়ে চেতনানাশক খাইয়ে পরিকল্পনা করে হত্যা করা হয় ইমনকে। এই ঘটনায় কথিত প্রেমিকা লাবনী আক্তারসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।

গত ১৫ মে মাদারীপুরের শিবচরের চর-বাঁচামারা গ্রামের আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয় বিসিএস পরীক্ষার্থী ইসমাইল হোসেন ইমনের। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে একটি হত্যা মামলা করলে মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় জেলার গোয়েন্দা পুলিশ। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় কথিত প্রেমিকা লাবনী আক্তার ও তার সহযোগি মেহেদী ফরাজীকে। এ বিষয়ে মঙ্গলবার দুপুরে জেলার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনের ঘটনার সবকিছু তুলে ধরে পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল।

মাদারীপুর গোয়েন্দা পুলিশের ওসি মোা. আল মামুন জানান, হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুঁড়ি ও ইমনের হাতঘড়ি মানিব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনায় ৪জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে বলে। মামলাটি জেলার গোয়েন্দা পুুলিশের পরিদর্শক সঞ্জয় কুমার ঘোষ তদন্ত করছেন। শিগগিরই আদালতে অভিযোগপত্র দেয়া হবে।

মাদারীপুরের পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল জানান, এক বছর আগে মুঠোফোনের মাধ্যমে ইমনের সাথে পরিচয় হয় লাবনীর। একপর্যায়ে তাদের মাঝে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। অন্তরঙ্গ ছবি তোলেন দুজনে। পরে লাবনীর সাথে পরিচয় হয় কামরুজ্জামান কামরুল নামের এক যুবকের। এরপর থেকে ইমনের মুঠোফোনে থাকা সব ছবি মুছে ফেলতে বলে লাবনী। ছবি মুছে না ফেরার কারনেই ঈদের দিন বিকেলে ক্লোল্ড ড্রিংসের মধ্যে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করে ছুঁড়ি দিয়ে গলাকেটে ইমনকে হত্যা করা হয়। ত্রিভুজ প্রেমের কারনেই হত্যা করা হয় ইমনকে।