• মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান

মাদারীপুরে কুমার নদের ভাঙ্গন রোধে ফেলা হচ্ছে জিও ব্যাগ

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০১৯  


মাদারীপুরে কুমার নদের ভাঙ্গন রোধে ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দের সাড়ে ১৬ হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৫ হাজার বালুর বস্তা নদে ফেলাও হয়েছে। এর ফলে নদের ভাঙ্গন রোধ কিছুটা বন্ধ হওয়ায় স্বস্তি¡ ফিরেছে ভাঙ্গনের আশঙ্কায় থাকা এলাকাবাসীর মাধ্যে।
মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের সূত্র জানায়, গত ২২ নভেম্বর মধ্যরাতে হঠাৎ করে কুমার নদের পাড়ের তরমুগরিয়া এলাকায় দেড়শ’ মিটার ধসে নদে বিলিন হয় ৬টি বসতঘর। আর, ভাঙ্গন ঝুঁকিতে থাকে আরো আড়াইশ’ মিটার এলাকা। তাৎক্ষণিক ভাঙ্গর রোধ করতে দুটি প্যাকেজে ৬০ লাখ টাকার বরাদ্দ দেয়া হয়। এর মধ্যে প্রথম বরাদ্দের ৩০ লাখ টাকার কাজ শেষের পথে। বাকিটির কাজ মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে। 
তরমুগরিয়া এলাকার বাসিন্দা পাভেন হাওলাদার বলেন, ‘আমাদের ঘরে ফাটল ধরেছিল। এখন ওই ভাবেই আছে। পানি উন্নয়ন বোড ঠিকমত নদের পাড়ে বালুর বস্তা ফেললেও আগামী বছর আবার ভাঙ্গন দেখা দিবে। তাই আমরা এখানে স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মাণের দাবি জানাই।’
ভাঙ্গন কবলিত ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘ড্রেজারের কারণেই আমাদের এখানে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। প্রশাসনের কাছে অনুরোধ এখানে যেন কোন ড্রেজার মেশিন না বসানো হয়।’
সোমবার দুপুরে ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শণ শেষে মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. গাজী আবুল জাহিদুল ইসলাম বলেন, ভাঙ্গন রোধ করতে ৫ হাজার বালুর বস্তা নদের পাড়ে ফেলা হয়েছে। এর ফলে ভাঙ্গন সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হয়েছে। স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মাণের জন্য ৩ কোটি টাকার বরাদ্দ প্রয়োজন। বরাদ্দ এলেই স্থায়ভাবে বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হবে।’