• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

মাথা ব্যাথার বিভিন্ন ধরন ও কারন

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০১৯  

 

কথায় আছে, যার মাথা আছে তার ব্যাথা আছে।
জীবনে কখনো মাথাব্যথায় ভোগেননি, এমন মানুষ পাওয়া খুব কঠিন বা অসম্ভব। মাথাব্যথা একটি কষ্টদায়ক এবং বিরক্তিরকর সমস্যা। মাথাব্যাথার সময়  সব কিছুই বিরক্তিকর মনে হয়, কোনো কাজ কর্মেই মন বসে না।    মাথাব্যথার ধরন ও কারণ সব সময় এক রকম নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, একটা-দুটো নয়, রীতিমতো দেড়শ রকমের মাথাব্যথা রয়েছে! তবে সাধারণত ৮ থেকে ১০ ধরনের মাথাব্যথায় মানুষ বেশি ভোগেন। মাথাব্যথার কারণ জানলে এটা দূর করা সহজ হয়। আসুন আজকে বিস্তারিতভাবে মাথা ব্যাথা সম্পর্কে - 
 
(i). মাইগ্রেন: 

মাথা ব্যথার বিশাল অংশজুড়ে আছে চিন্তার জন্য মাথা ব্যথা এবং মাইগ্রেনের জন্য মাথা ব্যথা। তার মধ্যে বলতে হয় চিন্তার কারণে মাথা ব্যথা কিন্তু সবচেয়ে বড় অংশ জুড়ে আছে। যে জীবনযাত্রায় আমরা অভ্যস্ত সেখানে চিন্তার জন্য মাথা ব্যথা হবে এটাইতো স্বাভাবিক। চিন্তার জন্য ব্যথা একটি দীর্ঘ মেয়াদি সমস্যা। তবে সাধারণত মেয়েরা মাইগ্রেনের সমস্যায় বেশি ভোগে।  রোগীর সম্পূর্ণ ইতিহাসটি ভালোভাবে নিলে দেখা যাবে তার কাজকর্মে সে কোনো চাপকে মোকাবিলা করছে। যার প্রভাব মনোদৈহিক সমস্যা হচ্ছে। সেখানে চিকিৎসার চেয়ে  কাউন্সিলিং বেশি প্রয়োজন যেন জীবনযাত্রাকে সহজতর করা যায়। যদিও জীবনযাত্রাকে সহজ করা কঠিন ব্যাপার। তারপরও চেষ্টা করতে হবে। অন্যদিকে মাইগ্রেনকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করতে পারি। একটা ক্লাসিক্যাল মাইগ্রেন। আরেকটি হচ্ছে কমন মাইগ্রেন। মাইগ্রেন রোগটি সাধারণত নারীর বেশি হয়। বলা হয়, যারা খুব চাপ নিতে পছন্দ করে, খুঁতখুঁতে স্বভাবের  তাদের মধ্যে এই সমস্যা হয়। এটি বংশগতভাবেও আসতে পারে। এ সমস্যায় সাধারণত সারা মাথা ব্যথা না করে একটি জায়গায় ব্যথা হয়। মাথা দপদপ করে। এর সঙ্গে ফোটোফোবিয়া থাকে, আলোর দিকে তাকাতে কষ্ট হয়। আওয়াজ শুনতে কষ্ট হয়। মাথা ব্যথার সঙ্গে বমি থাকতে পারে। মাসের ভেতর কয়েকবার হয়ে জীবনযাত্রাকে স্থবির করে দিতে পারে। চিন্তার কারণে মাথা ব্যথা এবং মাইগ্রেনের মাথা ব্যথা আপনাকে রোগীর ইতিহাস দেখেই নির্ণয় করতে হবে। এ ছাড়া কারণ খোঁজার জন্য আপনি হয়তো একটি সিটি স্ক্যান করতে পারেন।  মস্তিষ্কের রক্তনালি প্রদাহের কারণে এই ব্যথা হতে পারে। এরকম সমস্যা হলে অতিরিক্ত বা কম আলোতে কাজ করবেন না। নির্দিষ্ট সময় ঘুমাতে যাবেন। সমস্যা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 

(ii).সাইনাস: 
আমাদের করোটি ও মুখমন্ডলের অস্থিতে  কিছু বায়ুপূর্ন ফাকা জায়গা থাকে। এগুলো কে বলা হয় সাইনাস।সাইনাস মাঝেমাঝে পানি দ্বারা পুর্ন হয় ও তখন সংক্রামিত হয়ে প্রদাহের সৃষ্টি করে।  সাইনাসজনিত এই প্রদাহের কারনে  এই মাথাব্যথা হয়। এটি একটি অস্বস্তিকর  মাথা মাথাব্যথা। বিশেষ করে শীতে এই সমস্যা বেড়ে যায়।  নাকে পানি ঝরা, চোখ ও মুখে ফোলাভাব, মাথাব্যথা, চোখ দিয়ে পানি ঝরা– এগুলো সাইনাসের লক্ষণ। যাদের সাইনাসের সমস্যা রয়েছে তাদের ধুলাবালি এড়িয়ে চলতে হবে। আলো বাতাস পাওয়া যায় এ রকম ঘরে থাকতে হবে। ঠান্ডা লাগানো যাবে না। এ ধরণের মাথাব্যথায় কপাল, গালের হাড়ের দিকে ব্যথা থাকে এবং জ্বরবোধ হয়।  এ ধরনের সমস্যায় অ্যান্টিহিস্টামিনজাতীয় ওষুধ এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। গুরুতর ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।


(iii). দুশ্চিন্তা:
 বিশেষজ্ঞরা বলেন, দুশ্চিন্তা মাথাব্যথার একটি অন্যতম কারণ। এটি বেশ প্রচলিত মাথাব্যথার ধরন। খুব বেশি শারীরিক বা মানসিক চাপ হলে এই সমস্যা হতে পারে। এই ধরনের ব্যথায় মাথার পাশাপাশি ঘাড় এবং কাঁধও ব্যথা করে।

(iv). হরমোনের কারণে: 
শরীরে হরমোনের পরিবর্তনের কারণেও অনেক সময় মাথাব্যথা হয়।ছেলেদের চেয়ে  মেয়েরাই এই ধরনের  ব্যথায় বেশি ভোগেন। মাসিকের সময়, গর্ভাবস্থায় বা মেনোপজ (দীর্ঘস্থায়ী মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া) হওয়ার সময় মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন হরমোন লেভেলের ক্রম পরিবর্তন হয়, আর হরমোন লেভেলের এই পরিবর্তনের কারনে এই ব্যথা হতে দেখা যায়। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রক ওষুধ সেবনের ফলেও হরমোনের পরিবর্তন হয়ে এই ব্যথা হতে পারে।  

(v). ক্যাফেইন গ্রহণ:
 ক্যাফেইন মাথা ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে এটা হয়ত অনেকেরই জানা তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে অনেকের ক্ষেত্রে ক্যাফেইন গ্রহণের চাহিদার জন্য মাথাব্যথা হয়। এটা একধরনের সাইকোলজিক্যাল সমস্যা। চা কফি খেলে মাথাব্যথা সেরে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যাঁরা বেশি চা-কফি খান, তাঁদের এর প্রতি একটা নেশা বা আগ্রহ তৈরি হয়। এ জন্য মাথাব্যথা হয়। এক কাপ চা খেলেই হয়তো ব্যথাটি কমে যায়। 

(vi). দাঁতের জন্য মাথাব্যথা: 
দাঁতের বিভিন্ন সমস্যার কারণেও মাথাব্যথা করে আমাদের। এই কারণটির হয়তো অনেকেই জানেন না। বিভিন্ন ধরনের দাঁতের সমস্যা, যেমন টিএমজি অথবা ব্রুক্সিমের কারণে তীব্র মাথাব্যথা হতে পারে। এ ছাড়া দাঁতের ব্যথার কারণেও অনেক সময় মাথা ব্যথা করে। 

(vii). মদ্যপানের কারণে: 
কখনো কখনো অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে মাথাব্যথা হয়। এই ব্যথা অনুভূত হয়, মদ্যপানের পরবর্তী দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে। এ ধরনের মাথাব্যথায় অসাড় অনুভূত হয়। এ ছাড়া বমি বমি ভাব, চোখ লাল হওয়া এই সমস্যার লক্ষণ। 

(viii). চোখের সমস্যার কারণে: 
অনেক সময় চোখের বিভিন্ন সমস্যার কারনে মাথাব্যাথা হয়। 

চোখের যেসব সমস্যায় মাথাব্যথা হয় সেগুলো হচ্ছে- অক্ষিগোলকের নিজস্ব রোগ, চোখের প্রেসার বৃদ্ধি, চোখে আঘাতজনিত সমস্যা, চোখের পাওয়ারজনিত সমস্যা, চোখের মাংসপেশির সমস্যা।

*অক্ষিগোলকের রোগ:
চক্ষু গোলকের নিজস্ব রোগ বলতে বুঝি সাধারণত বিভিন্ন রকম প্রদাহ। এসব প্রদাহ সাধারণত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা ছত্রাক সংক্রমণে সৃষ্ট। এসব ক্ষেত্রে মাথাব্যথার সঙ্গে চোখের ব্যথা থাকবে। কখনো কখনো চোখের ব্যথা তীব্রতায় মাথাব্যথাকে ছড়িয়ে যায়। আর মাথা এবং চোখ ব্যথার পাশাপাশি চোখ লাল হওয়া, চোখ ফুলে যাওয়া বা চোখ থেকে পানি পড়া ইত্যাদি অবশ্যই থাকবে। কয়েকটি উদাহরণ  হলো , চোখের পাতার রোমকূপের প্রদাহ কর্নিয়ার প্রদাহ বা কর্নিয়ায় ঘা, নেত্রনালির ইনফেকশন, চোখের কোনো বস্তু ইত্যাদি। এসব ক্ষেত্রে চোখের ব্যথাও হয়  ও সেই সাথে  মাথাব্যথা থাকতে পারে। 

★চোখের গ্লুকোমা:
গ্লুকোমা অনেক রকমের হয়। কিছু কিছু গ্লুকোমার ধরন রয়েছে সেখানে চোখ প্রচণ্ড ব্যথা হয়, চোখ লাল হয়ে যায়, ঝাপসা হয়ে যায় ইত্যাদি। এসব গ্লুকোমার আক্রমণে চোখের দিকের মাথার অংশেও ব্যথা হয়। ব্যথাটা প্রচণ্ড, সঙ্গে বমিও হয়।  আরেক ধরনের গ্লুকোমা আছে যেখানে চোখে ঝাপসা, লাল বা ব্যথা কিছুই হয় না, শুধু চশমার প্রতি অসহনশীলতা। দেখা যায়, নতুন চশমা নিলে কিছুদিন ভালো চলে পরে ওই চশমায় আর চলছে না একটু ঝাপসা হয়ে আসছে আরে একটু একটু মাথাও ব্যথা হচ্ছে ব্যথাটা হচ্ছে মাথার সামনের দিকে, কপালের ওপরে বিশেষ করে কোনোকিছু মনোযোগ দিয়ে পড়ার সময়। রোগী চক্ষু চিকিৎসকের কাছে যান চিকিৎসক চশমা পাল্টে দেন। এমন অবস্থায় চোখের উচ্চচাপের কথাটি বিশেষজ্ঞের মাথায় থাকা উচিত।

★চোখের আঘাত:
চোখের যে কোনো ধরনের আঘাত তা সে ধারালো বস্তু দিয়েই হোক বা ভোঁতা শক্ত বস্তু শক্তি দিয়েই হোক চোখ এবং চোখের দিকে মাথার অংশে ব্যথা হবে। চোখে কোনো বস্তু (ফরেন বডি) পড়লে তা থেকেও চোখ এবং মাথাব্যথা হয়।

★চোখের পাওয়ার জনিত সমস্যা:
অনেক ক্ষেত্রে চোখের পাওয়ারের সমস্যা প্রকাশ পায় মাথাব্যথা দিয়ে। সাধারণত মাথার সামনের দিকে কপালের উপরিভাগে এবং দু'দিকে ব্যথা হয়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ভালো, আস্তে আস্তে সকাল পেরিয়ে দিন যত গড়ায়, কাজের ব্যস্ততা যত বাড়ে মাথাব্যথা আস্তে আস্তে তত মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে থাকে। সঙ্গে একটু বমি বমি ভাব অথবা মাথা ঘুরানো থাকতে পারে। এসব উপসর্গ দিনের শেষভাগে বাড়ে রাতে ঘুমিয়ে সকালে ওঠে আবার ভালো। আবার দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মাথাব্যথাও জেগে ওঠে। এসব ক্ষেত্রে একটু একটু আন্তরিকতার সঙ্গে ধৈর্য ধরে রোগীর সমস্যা শুনলে যে কোনো ডাক্তার বিষয়টি ধরে ফেলতে পারবেন। রোগীকে প্রয়োজনীয় চশমার পরামর্শ দিলে অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের মাথাব্যথা সরে যায়। অনেক চোখে ঝাপসা বা কম দেখেন এবং বিশেষ করে চলি্লশোর্ধ্বরা কাছের কোনো লেখাপড়ার সময় ঝাপসা দেখেন কিছুক্ষণ পড়ার পর আস্তে আস্তে মাথা ধরে যায়। চশমাই এসব মাথাব্যথার মোক্ষম অস্ত্র।

★চোখের মাংসপেশি সমস্যা:
দুটি চোখে সবসময় সমভাবে একই দিকে ঘুরে এভাবেই সব অবস্থানেই সমান্তরাল অবস্থা ধরে রাখে। এজন্য সাহায্য করে আমাদের চোখের দুটি মাংসপেশি এবং এদের সুবিন্যস্ত নার্ভ সাপ্লাই। কোনো কারণে চোখের এ মাংসপেশির সমান্তরালতা নষ্ট হলে ওই ব্যক্তি দুই চোখে একটি বস্তুকে দুটি দেখবে। এটিকে ডিপ্লোপিয়া বলে। এটি খুবই যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা। তখন মাথাব্যথা, ঘোরানো ইত্যাদি উদ্ভব ঘটে। আবার মস্তিষ্কে অনেক সময় টিউমার বা সেরকম কিছু হলে ওই টিউমারের কারণে রোগীর চক্ষু মাংসপেশি দুর্বল হয়ে ডাবল ভিশন বা দ্বৈতদৃষ্টি এবং মাথাব্যথা একসঙ্গে হতে পারে। মস্তিষ্কে টিউমারের কারণে মাথাব্যথা হয় সাধারণত সকালে বেশি বসা থেকে উঠতে গেলে বা কাশি দিলে মাথাব্যথা বাড়ে। অনেক সময় হঠাৎ বমি হয়ে যায়। এরকম উপসর্গ পেলে বা হঠাৎ দ্বৈতদৃষ্টি শুরু হলে দেরি না করে অবশ্যই চক্ষু ডাক্তার দেখান হয়তো এখনো অনেক দেরি হয়নি।

(ix) ক্লাস্টার মাথাব্যথা : ব্যথার পরিমাণ মাইগ্রেনের চেয়ে কম হলেও ক্লাস্টার হেডেক অবহেলার জিনিস নয়। সাধারণত মধ্য বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে এই ধরনের মাথা ব্যথা বেশী দেখা যায়।

এই ধরণের মাথা ব্যাথা হঠাৎ করে শুরু হয়ে বেশ তীব্র মাথায় পৌঁছায়। মাথার যেকোন এক সাইডে  থেকে ব্যাথা শুরু হয়ে অনেক সময় দেখা যায় চোখের পেছনের দিকেও হয়ে থাকে। এর স্থায়িত্ব ৫-১০ মিনিট থেকে শুরু করে ৩ ঘন্টা পর্যন্তও হতে পারে। দেখা যায়, এই ধরণের মাথা ব্যাথায় নাক, চোখ বা মাথার যেখানে যেখানে ব্যাথা হয় সেখানে লাল হয়ে যায়। তীব্র আলো, ঘ্রাণ বা গন্ধ এবং শব্দে এই ধরণের মাথা ব্যাথা বেড়ে যায়।এই ধরনের মাথা ব্যথা তীব্র যন্ত্রণদায়ক হয়।

এই জাতীয় মাথা ব্যাথার ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়াটাই উত্তম। তবে বেশি সিরিয়াস ব্যাথা হলে ডাক্তার ভেরাপামিল জাতীয় ওষুধ খেতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।