• বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন

দ্বিতীয়বার করোনায় আক্রান্ত দিবালা

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৬ এপ্রিল ২০২০  

 


দ্বিতীয়বারের মতো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন আর্জেন্টাইন ও য়্যুভেন্তাস তারকা পাওলো দিবালা। তার সঙ্গে করোনা শনাক্ত হয়েছে বান্ধবীর শরীরেও। এদিকে লকডাউনের নিয়ম ভেঙ্গে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত হয়েছেন ইংল্যান্ড ও ম্যানচেস্টার সিটি ডিফেন্ডার কেইল ওয়াকার। ক্ষমা চেয়েও পার পাচ্ছেন না তিনি। তার বিরুদ্ধে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। 
গেল ২১ মার্চ দলের অন্যতম সেরা তারকার করোনায় আক্রান্ত হওয়ার খবরে আকাশ ভেঙে পড়েছিল য়্যুভেন্তাস ও আর্জেন্টাইন সমর্থকদের মাঝে। এই বুঝি সব শেষ। তবে শঙ্কা কাটিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন পাওলো দিবালা। আগে মরণব্যধিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন মাতুইদি ওরুগানি।

দিবালার সঙ্গে আক্রান্ত হয়েছিলেন বান্ধবী ওরিয়ানাও। কোয়ারেন্টাইনে নিয়ম মেনে সুস্থ হয়ে ওঠেন দুজন। টেস্টে পজিটিভ এসেছিল তাদের রিপোর্ট।

তবে বিনা মেঘে আবারও বর্জপাতের মতো খবর য়্যুভেন্তাসের জন্য। দ্বিতীয়বারের মতো করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন দিবালা। এ যাত্রায় আবারও আক্রান্ত বান্ধবী ওরিয়ানা।
করোনায় যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপে প্রতিদিনই ঝরছে নতুন নতুন প্রাণ। লকডাউন করেও থামানো যাচ্ছে না মৃত্যুর মিছিল। প্রিমিয়ার লিগ সহ সব ধরনেন টুর্নামেন্ট বন্ধ। খেলোয়াড়দের জন্য ও কঠোর বিধিনেষেধ জারি করেছে ক্লাব কর্তারা। কিন্তু এরমধ্যেও পার্টি করে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে অভিযুক্ত হয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটি ও ইংল্যান্ড জাতীয় দলের তারকা ফুটবলার কেইল ওয়াকার।

নিজের বাড়িতে রাতের জমকালো পার্টিতে ছিলেন দুজন যৌন কর্মীও। ওয়াকারের এমনআচরণের খবর প্রকাশ করেছে একটি ইংরেজি গণমাধ্যম। কদিন আগেই সমর্থকদের ঘরে থাকার জন্য অনুরোধ করে সচেতনতামূলক ভিডিও প্রকাশ করেছিলেন ওয়াকার। তাই তার এমন নিয়ম ভাঙ্গায় হতাশ ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন ও সিটি কর্তৃপক্ষ।

এক বিবৃতিতে, ক্লাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ওয়াকার সমাজের আর্দশ। তাদেরকে সমর্থকরা অনুকরণ করে। আর তারা যদি এমন অন্যায় কাজে যুক্ত থাকেন, তবে, অন্যরা কি শিখবে? সব কিছু মিলিয়ে তাই পার্টি করা দায়ে ভাল বিপদেই পড়েছেন এই ইংলিশ তারকা।
 

এদিকে, আইভোরিকোস্টের আবিদজানে একটি স্পোর্টস কমপ্লেক্সে করোনায় আক্রান্ত রোগিদের জন্য করা অস্থায়ী হাসপাতাল ভেঙ্গে ফেলেছেন উসৃঙ্খল কিছু মানুষ। ১৪০ জন রোগির জন্য দেশটির বাণিজ্যিক রাজধানীতে এ হাসপাতাল তৈরি হয়েছিলো। কিন্তু স্থানীয়রা বাধা দেয়ার পরও সেখানে রাখা হয় রোগি। এতে ক্ষীপ্ত হয়ে এমন অমানবিক কাজ করেন স্থানীয়রা।