• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ

জিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে ব্যতিক্রমী আয়োজনে বিতর্কিত তারেক

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২০  

৩০ মে বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরশাসক, গণতন্ত্রহরণকারী ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী। অন্যান্য সময়ে ঘটা করে মৃত্যুবার্ষিকী পালন করলেও করোনার কারণে এবছর কোন আনুষ্ঠানিকতা পালন করেনি বিএনপি। তবে পিছিয়ে নেই তারেক রহমান। তিনি বাবার মৃত্যুবার্ষিকীতে ব্যতিক্রমী পার্টি ও স্মরণসভা করে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন।

লন্ডনের কিংস্টনভিত্তিক একটি সূত্র জানিয়েছে, বাবা জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী নতুন আঙ্গিকে উদযাপন করে যুক্তরাজ্য বিএনপিতে সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন তারেক। মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ৩০ মে কিংস্টনের নিজের ভাড়াবাড়িতে একটি আলোচনা সভা ও ঈদ পরবর্তী গেট টুগেদার অনুষ্ঠানের আয়োজন করায় হতভম্ব হয়ে পড়েছেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ। শুরুতে জিয়ার জীবন, রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করার আগে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন উপস্থিত নেতৃবৃন্দ। পরে মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠান রূপে নেয় ঈদ মিলন মেলায়। খাওয়া-দাওয়া ও ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ। শুরু হয় স্ন্যাকস ও বিয়ার পানের প্রতিযোগিতা। বিএনপি প্রতিষ্ঠাতার এমন ব্যতিক্রমী মৃত্যুবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগদান করে অনেকেই হতবাক ও বিস্মিত হয়েছেন। কিন্তু তারেক রহমানের রোষানলে পড়ার ভয়ে বিতর্কিত এই অনুষ্ঠান নিয়ে কেউ কোন মন্তব্য করেননি।

জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে তারেক রহমানের এমন বিতর্কিত আয়োজনের বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাজ্য বিএনপি সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমেদ বলেন, এটা নিয়ে বিতর্কের কিছু নেই। শুরুতে কিন্তু শোক জ্ঞাপন করে আলোচনা হয়েছে। পরে হালকা নাস্তাপানি ও অনুষ্ঠান হয়েছে। আধুনিক অনেক রাষ্ট্রে এই ধরনের অনুষ্ঠান হয়। তাই এ নিয়ে বেশি কথা বলার কোন মানে হয়না।