• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

করোনাকালে মোবাইল সেবার মান যাচাইয়ে নজরদারি শুরু

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২১  

করোনাকালে মোবাইল সেবার মান যাচাইয়ে সারা দেশে ড্রাইভ টেস্ট বা জরিপ কার্যক্রম শুরু করল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন- বিটিআরসি। বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর রমনায় বিটিআরসি কার্যালয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যামসুন্দর শিকদার।

এ সময় বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, সারা দেশে প্রায় ১২ হাজার কিলোমিটারের বেশি এলাকায় এ ‘ড্রাইভ টেস্ট’ পরিচালনা করা হবে। এরমধ্যে ঢাকা বিভাগে মোট ৩ হাজার ৩০০ কিলোমিটার, চট্টগ্রাম বিভাগে ১ হাজার ৭০০ কিলোমিটার, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার এবং খুলনা বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার এলাকায় এ ড্রাইভ টেস্ট পরিচালনা করা হবে। প্রায় ৩০০টি উপজেলায় আগামী ৬ মাস ধরে এ কার্যক্রম চলবে।

এই কার্যক্রমের আওতায় নিমো ওয়াকার এয়ার, ইনভেক্স টু এবং ইউন্ডক্যাচার নামে তিন ধরনের যন্ত্রপাতি দিয়ে কলড্রপ, রিসিভ লেভেল, কল সেটআপ টাইম, সাকসেস রেটসহ মোবাইল ফোন সেবার গুণগত মানগুলো নজরদারি করা হবে। ৬ মাসের ড্রাইভ টেস্টের ফলাফল নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, মোবাইল সেবার মান সন্তোষজনক না হলে অপারেটরদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি।

এর আগে ২০১৭ সালে ও ২০১৯ সালে এ ধরনের ড্রাইভ টেস্ট করেছিল বিটিআরসি।

নিয়ন্ত্রক সংস্থার সবশেষ তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে মোবাইল গ্রাহক সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৭ কোটি। মোবাইলে ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ১৯ লাখে। করোনাকালে মোবাইল সেবার মান নিয়ে গ্রাহক অভিযোগ বাড়তে থাকে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে মাঠ পর্যায়ে নজরদারি শুরু করল বিটিআরসি।