• মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ৫ ১৪৩০

  • || ০৮ রমজান ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
২০৩২ সাল পর্যন্ত ইইউতে জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে পাশে আছি: প্রধানমন্ত্রী জনসমর্থন থাকায় আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব রোহিঙ্গাদের জন্য বৃহত্তর তহবিল সংগ্রহে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান লেখাপড়ার নামে শিক্ষার্থীদের ওপর চাপ সৃষ্টি না করার আহ্বান বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বিশ্বে অনেক বাজার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে: প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্ট করে ভাষা সংরক্ষণ-উন্নয়নের উদ্যোগ, হচ্ছে আইন ‘কিডনি রোগীদের চিকিৎসায় নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার’ ইফতার পার্টি না করে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ প্রধানমন্ত্রীর

করোনাকালে মোবাইল সেবার মান যাচাইয়ে নজরদারি শুরু

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২১ জানুয়ারি ২০২১  

করোনাকালে মোবাইল সেবার মান যাচাইয়ে সারা দেশে ড্রাইভ টেস্ট বা জরিপ কার্যক্রম শুরু করল বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন- বিটিআরসি। বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) রাজধানীর রমনায় বিটিআরসি কার্যালয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যামসুন্দর শিকদার।

এ সময় বিটিআরসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, সারা দেশে প্রায় ১২ হাজার কিলোমিটারের বেশি এলাকায় এ ‘ড্রাইভ টেস্ট’ পরিচালনা করা হবে। এরমধ্যে ঢাকা বিভাগে মোট ৩ হাজার ৩০০ কিলোমিটার, চট্টগ্রাম বিভাগে ১ হাজার ৭০০ কিলোমিটার, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার এবং খুলনা বিভাগে ২ হাজার ৫০ কিলোমিটার এলাকায় এ ড্রাইভ টেস্ট পরিচালনা করা হবে। প্রায় ৩০০টি উপজেলায় আগামী ৬ মাস ধরে এ কার্যক্রম চলবে।

এই কার্যক্রমের আওতায় নিমো ওয়াকার এয়ার, ইনভেক্স টু এবং ইউন্ডক্যাচার নামে তিন ধরনের যন্ত্রপাতি দিয়ে কলড্রপ, রিসিভ লেভেল, কল সেটআপ টাইম, সাকসেস রেটসহ মোবাইল ফোন সেবার গুণগত মানগুলো নজরদারি করা হবে। ৬ মাসের ড্রাইভ টেস্টের ফলাফল নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হবে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, মোবাইল সেবার মান সন্তোষজনক না হলে অপারেটরদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি।

এর আগে ২০১৭ সালে ও ২০১৯ সালে এ ধরনের ড্রাইভ টেস্ট করেছিল বিটিআরসি।

নিয়ন্ত্রক সংস্থার সবশেষ তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে মোবাইল গ্রাহক সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৭ কোটি। মোবাইলে ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ১৯ লাখে। করোনাকালে মোবাইল সেবার মান নিয়ে গ্রাহক অভিযোগ বাড়তে থাকে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে মাঠ পর্যায়ে নজরদারি শুরু করল বিটিআরসি।