• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

আত্মসমর্পণ করলেন ডাকাতির অভিযুক্ত সেই দুই খেলোয়াড়

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২০  

 

অবশেষে ফ্লোরিডার পুলিশের হাতে আত্মসমর্পণ করেছেন ডিনড্রে বাকের ও কুইন্টন ডানবার। এ দুই এনএফএল (ন্যাশনাল ফুটবল লিগ) খেলোয়াড়ের নামে এক ঘরোয়া পার্টিতে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে অতিথিদের নগদ অর্থ ও দামি হাতঘড়ি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ ছিল। 


এরপরই পুলিশ তাদের খুঁজতে শুরু করে। এ দুই তারকাকে খুঁজতে মিরারাম পুলিশ এনএফএল কর্তৃপক্ষ এবং অভিযুক্ত একজনের আইনজীবির সঙ্গে যোগাযোগ করে। এমনকি মিরারামের পুলিশ নিজেদের অফিসিয়াল টুইটারে দুই অভিযুক্তের ছবি পোস্ট করে তাদের অপরাধের বর্ণনা দিয়ে টুইটও করে। 

দুই অভিযুক্তের একজন ডিনড্রে বাকের খেলেন এনএফএলের ক্লাব নিউ ইয়র্ক জায়ান্টসের হয়ে। অন্যজন কুইন্টন ডানবার হলেন সিয়াটল সীহক্সের তারকা। এনএফএল হলো পেশাদার আমেরিকান ফুটবল লিগ। মূলত এটি আমেরিকান রাগবি নামেও পরিচিত।

তাদের লুটকৃত নগদ অর্থের পরিমাণ হলো ১২ হাজার মার্কিন ডলার বা ৯ হাজার ৮৫০ পাউন্ড। অর্থের পাশাপাশি দামি হাতঘড়িও ছিনিয়ে নিয়েছেন তারা। যার আর্থিক মূল্য ২৫ হাজার মার্কিন ডলার। 

পুলিশের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অনুযায়ী, এক ঘরোয়া পার্টিতে অতিথিরা কার্ড এবং ভিডিও গেমস নিয়ে বাক-বিতণ্ডা শুরু করেন। এ সময় বাকের এবং ডানবার অস্ত্র বের করে ডাকাতি শুরু করেন। তাদের সঙ্গে অস্ত্র নিয়ে লাল মুখোশ পরে যোগ দেন আরেক ব্যক্তি। অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তারা অতিথিদের এক কোণে ঠেলে দিয়ে সবার পকেড় হাতড়ে ডাকাতি শুরু করেন এবং দামি হাতঘড়ি খুলে নেন। ডাকাতি শেষে তিনজনই নিজেদের মার্সিডিজ বেঞ্চ, ল্যাম্বরগিনি এবং বিএমডব্লিউ নিয়ে আলাদা আলাদাভাবে পালিয়ে যায়।