• শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৪ ১৪৩০

  • || ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বিএনপির পরবর্তী পরিকল্পনা দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানো : প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি নিউজউইকে নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবার যাত্রী নিয়ে পর্যটন নগরীতে পৌঁছাল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর মেয়র হানিফের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনের নীতিগত অনুমোদন

সিলেটে নতুন পর্যটনকেন্দ্রের সন্ধান

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৩ এপ্রিল ২০২৩  

পাহাড়-ঝরনা আর সাদা পাথরের মিতালি। যাওয়ার পথে উভয় পাশে সুপারি বাগান আর উঁচু-নিচু পথ। সব মিলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এক জায়গার নাম রাংপানি। নতুন এই পর্যটনকেন্দ্রটির অবস্থান সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার মোকামপুঞ্জি এলাকায়। সিলেট শহর থেকে প্রায় ৫৪ কিলোমিটার দূরত্বের এই জায়গাটিতে যেতে হলে ব্যক্তিগত যানবাহন কিংবা জাফলং যাওয়ার সার্ভিস বাসে জৈন্তাপুর শ্রীপুর পর্যটনকেন্দ্র পার হয়ে মোকামপুঞ্জি এলাকায় নামলেই হেঁটে মাত্র অর্ধকিলোমিটার এগোলেই দেখা মিলবে স্থানটির।

স্থানীয়দের মতে লোকচক্ষুর আড়ালে থাকা এই জায়গাটি হতে পারে নতুন এক পর্যটনের অপার সম্ভাবনা।

খাসিয়া জমিদারপুত্র জয়দেব বলেন, আমরা ছোট থাকতে দেখতাম এখানে বাংলা চলচ্চিত্রের গানের দৃশ্যধারণ হতো। কিন্তু তখন যোগাযোগব্যবস্থা খুব খারাপ ছিল। কিন্তু এটি নিয়ে কোনো প্রচারণা না থাকায় সুন্দর এই জায়গাটি লোকচক্ষুর আড়ালেই ছিল। তাই আমরা চাই স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জায়গাটি সম্পর্কে প্রচারণা চালানো হোক।

জাফলং জোন ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রতন শেখ জানান, স্থানীয় খাসিয়া আদিবাসীদের দিয়ে একটি কমিটি করা হয়েছে। এই কমিটি থেকে আগামী ঈদকে সামনে রেখে গাইড নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যেকোনো পর্যটক এখানে আসলে মোকামপুঞ্জি প্রবেশমুখ থেকে ৫০০ টাকার বিনিময়ে গাইড নিয়ে যেতে পারবেন। সঙ্গে ট্যুরিস্ট পুলিশের নিরাপত্তাও থাকবে।

জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল বশিরুল ইসলাম বলেন, এখানে যাওয়ার রাস্তা সম্পূর্ণ খাসিয়া আদিবাসীদের পুঞ্জির (আবাসিক) ভেতর দিয়ে। সেক্ষেত্রে তারা যাতে পর্যটকদের সহযোগিতা করেন সে মর্মে তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।

তিনি বলেন, এখানে পর্যটক এলে মানুষের জীবনমান উন্নত হবে। কর্মসংস্থান তৈরি হবে। তাই সবাইকে পর্যটকবান্ধব হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।