• সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৫ ১৪৩০

  • || ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
যুক্তরাষ্ট্র যেন বাংলাদেশকে আর মানবাধিকার শেখাতে না আসে: রাষ্ট্রপতি মার্চের দিকে দুর্ভিক্ষ ঘটাতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বিএনপির পরবর্তী পরিকল্পনা দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানো : প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি নিউজউইকে নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবার যাত্রী নিয়ে পর্যটন নগরীতে পৌঁছাল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

কানাডার ৪১ কূটনীতিককে সরিয়ে নিতে বলল ভারত

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৩ অক্টোবর ২০২৩  

আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে দিল্লিতে অবস্থানরত ৪১ জন কানাডিয়ান কূটনীতিককে দেশে ফেরত নিতে বলেছে ভারত। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের বরাতে এই খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

কানাডিয়ান নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যায় ভারতীয় সরকারের এজেন্টদের ভূমিকা নিয়ে ভারত ও কানাডা সম্পর্ক গুরুতরভাবে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। এই হত্যাকাণ্ডে নিজেদের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করে আসছে ভারত।

গত জুন মাসে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন হরদীপ। ওই শিখ নেতাকে ভারত সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করে।

কানাডার প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ তুলেছেন, হরদীপ হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত। তবে এই হত্যাকাণ্ডে নিজেদের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করে আসছে ভারত।

সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানায়, ১০ অক্টোবরের মধ্যে ওই ৪১ কানাডিয়ান ভারত না ছাড়লে তাদের কূটনৈতিক সুবিধা বাতিল করা হবে।

সংবাদপত্রটি বলেছে, ভারতে কানাডার ৬২ কূটনীতিক কাজ করেন এবং ভারত এই সংখ্যা ৪১ জনে কমিয়ে আনার দাবি জানিয়েছিলো।

এই ব্যপারে যোগাযোগ করা হলে ভারতীয় এবং কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিক কোন জবাব দেয়নি।

তবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানিয়েছেন, কানাডায় ভারতের যে সংখ্যক কূটনীতিক রয়েছেন, সেই তুলনায় নয়াদিল্লিতে কানাডার কূটনীতিকদের সংখ্যা অনেকটাই বেশি। তাই দুই দেশের মধ্যে সমতা রাখা উচিত। আর সেই কারণেই ৪১ কূটনীতিককে সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে কানাডাকে।  

এর আগে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছিলেন, কানাডায় শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীর উপস্থিতিতে ভারতীয় কূটনীতিকদের বিরুদ্ধে ‘সহিংস পরিস্থিতি’ এবং ‘ভীতিকর পরিবেশ’ নয়াদিল্লিকে হতাশ করেছে।