• মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩ ১৪৩১

  • || ০৬ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিশোর অপরাধীদের মোকাবেলায় বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিলকে সরাসরি তৈরি পোশাক নেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জুলাইয়ে ব্রাজিল সফর করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী আদর্শ নাগরিক গড়তে প্রশংসনীয় কাজ করেছে স্কাউটস: প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় স্কাউট আন্দোলনকে বেগবান করার আহ্বান

বিয়ের ১ মাস আগে থেকেই প্রতিদিন কাঁদতে হয় ১ ঘণ্টা!

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৮ মে ২০২২  

‘বিয়ে’ মানুষের জীবনের একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি। বিয়ের মাধ্যমে দুজন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়। বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি সম্পর্কের নাম, যার মাধ্যমে দুজন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে।

সাধারণত বিয়ে বলতেই দেখা যাবে, সবাই খুব সুন্দরভাবে সেজে বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবে। অনেক আনন্দ আর খাওয়া-দাওয়া হবে। তবে কিছু কিছু দেশে বিয়ের এমন সব রীতি রয়েছে যা তাদের কাছে স্বাভাবিক হলেও অন্যদের কাছে অস্বাভাবিক বলে মনে হবে।

ঠিক তেমনই একটি বিয়ের রীতি রয়েছে চীনে। সেখানে বিয়ের আগে পালন করা হয় কান্না উৎসব। বিয়ের এক মাস আগে থেকে শুরু হয় এ উৎসব। আর কান্নায় কনের সঙ্গে যোগ দেয় তারা আত্মীয়-স্বজনরাও।

আমাদের দেশে বিয়ের পর মেয়েরা যখন বাবার বাড়ি ছেড়ে স্বামীর বাড়ির দিকে রওয়ানা হয়, তখন তাদের কাঁদতে দেখা যায়। কিন্তু চীনের তুইজা গোষ্ঠীর মেয়েদের এই কাজটা বিয়ের আগের ঠিক ৩০ দিন ধরে করতে হয়। এই একমাস প্রতিদিন নিয়ম করে কনেরা এক ঘণ্টা করে কাঁদে। 

শুধু তাই নয় বিয়ের দিন যতই ঘনিয়ে আসে কান্নার দলের সদস্য সংখ্যা ততই বাড়তে থাকে। তারা বিয়ের ৩০ দিন আগে থেকে কান্নাকাটি শুরু করে বিয়ের প্রস্তুতি নেয়। কনে ১০ দিন কান্নাকাটি করার পর তার সঙ্গে তার মাও যোগ দেয়। আর তার ১০ দিন পরে তার দাদিও তার সঙ্গে যোগ দেয়।

এভাবে করে পরিবারের সব নারী সদস্য যোগদান করে। আর দিনে এক ঘণ্টা করে কান্নাকাটি করে। এটা তাদের কাছে কোনো কষ্টের কান্না নয় বরং এটা হচ্ছে গভীর ভালোবাসা ও খুশির কান্না। আর তারা সবাই গান গাওয়ার মতো সুর করে কান্না করে। যা অন্য দেশের যে কোনো মানুষ শুনলে তারা ভুল করে ভেবে বসতে পারে তারা হয়তো বা গান গাইছে।