• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে মুজিবনগর দিবস বাঙালির ইতিহাসে অবিস্মরণীয় দিন: প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নতুন বছর মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে : প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ ক্ষমতায় আসে জনগণকে দিতে, আর বিএনপি আসে নিতে: প্রধানমন্ত্রী

চিত্রনায়িকা শিমু হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ২৬ জুন

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২২  

চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর হত্যার ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৬ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার ঢাকার সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারহানা ইয়াসমিনের আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন। 

এদিন মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন। 

এ মামলার আসামিরা হলেন- শিমুর স্বামী সাখাওয়াত আলী নোবেল ও নোবেলের বাল্যবন্ধু এস এম ফরহাদ। এ মামলায় ২০ জানুয়ারি  দুই আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বর্তমানে তারা কারাগারে আটক রয়েছে।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে অজ্ঞাত হিসেবে চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুর (৩৫) বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে প্রথমে তার পরিচয় মিলছিল না। পরে ঐদিন রাতে তার ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নাম-পরিচয় শনাক্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এরপর ১৮ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় নোবেল ও তার বাল্যবন্ধু বিরুদ্ধে মামলা করেন শিমুর ভাই হারুনুর রশীদ। এছাড়া মামলায় বেশ কয়েকজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় ঐদিন ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগম তাদের তিনদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

শিমু ছিলেন রাজধানীর গ্রিনরোডের বাসিন্দা। গত ১৬ জানুয়ারি অভিনেত্রী শিমুর নিখোঁজের ঘটনায় তার অভিভাবকরা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরে জিডি সূত্রে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়। পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় সোমবার কেরানীগঞ্জ থেকে বস্তাবন্দি একটি মরদেহ উদ্ধার করে। শিমুর পরিবারের পক্ষ থেকে পরে মরদেহটিকে শনাক্ত করা হয়।