• সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৫ ১৪৩০

  • || ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
যুক্তরাষ্ট্র যেন বাংলাদেশকে আর মানবাধিকার শেখাতে না আসে: রাষ্ট্রপতি মার্চের দিকে দুর্ভিক্ষ ঘটাতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বিএনপির পরবর্তী পরিকল্পনা দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানো : প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি নিউজউইকে নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবার যাত্রী নিয়ে পর্যটন নগরীতে পৌঁছাল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

নির্বাচন ঘিরে অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই: র‌্যাব

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৩ অক্টোবর ২০২৩  

র‌্যাপিড আ্যকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেছেন, আসন্ন নির্বাচন ঘিরে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা ও অস্ত্রের ঝনঝনানির সুযোগ নেই। গেল সপ্তাহে যশোর থেকে ছয়টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

কমান্ডার মঈন বলেন, র‌্যাবের ম্যান্ডেট হলো- অস্ত্র, জঙ্গি, মাদক ও সন্ত্রাসী দমন। এটা শুধু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কাজ করছে, তা নয়। র‌্যাব যখনই তথ্য পায় বা অবৈধ অস্ত্রবহন, ব্যবহারের তথ্য পেলে সেটা দেশের যে প্রান্তেই হোক কাজ করে। গত সপ্তাহে যশোর থেকে ছয়টা অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। সব মিলিয়ে র‌্যাব শুধু নির্বাচনের সময় নয়, যেকোনো সময় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে। তবে কিছু ব্যক্তি বা মহল মনে করে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জনসমর্থনের পাশাপাশি পেশীশক্তির প্রয়োজন রয়েছে। তারা এ ধরনের সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করা বা সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে অস্ত্রের ব্যবহারের চেষ্টা করে থাকতে পারে। এ বিষয়ে কাজ করছে র‌্যাবের গোয়েন্দারা।

আসন্ন নির্বাচনের আগে চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের জামিনের তথ্যের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা জামিনে বের হওয়ার তথ্য সরাসরি আমরা পাই না, পাওয়ার কথাও না। সন্ত্রাসীরা কারাগার থেকে জামিনে বের হচ্ছে আদালতে দারোগা থাকে, অনেক ক্ষেত্রে কারাগার থেকে কারা কর্তৃপক্ষ বা কারা পুলিশের কাছ থেকে পুলিশ সদরদপ্তর পেয়ে থাকে। পাশাপাশি র‌্যাবের গোয়েন্দাদের মাধ্যমে শীর্ষ সন্ত্রাসী ও বড় অপরাধের ইতিহাস যাদের রয়েছে তাদের অবস্থান নজরদারিতে রাখা হচ্ছে। র‌্যাবের জনবল প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। তাদের বিষয়ে কোনো তথ্য পেলে আমরা কাজ করছি। যেহেতু তারা আইনানুগ প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে জামিনে বের হয়।

অনেক জঙ্গিও জামিনে বের হয়ে আসে উল্লেখ করে র‌্যাবের এ কর্মকর্তা বলেন, এ তথ্য গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিনিময় করা উচিত। তখন সমন্বিতভাবে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন আছে মনে করলে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। তবে আমরা নজরদারিতে রাখার চেষ্টা করি। জামিনে বের হয়ে জঙ্গিরা আবারও অপরাধ করছে কি না মনিটর করছি।