• শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৪ ১৪৩০

  • || ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বিএনপির পরবর্তী পরিকল্পনা দেশে দুর্ভিক্ষ ঘটানো : প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জিডিপিতে বস্ত্র খাতের অবদান ১৩ শতাংশ : প্রধানমন্ত্রী প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : রাষ্ট্রপতি নিউজউইকে নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী প্রথমবার যাত্রী নিয়ে পর্যটন নগরীতে পৌঁছাল ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ুর প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে সহায়তার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর মেয়র হানিফের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইনের নীতিগত অনুমোদন

‘আর্থসামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে’

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ২ অক্টোবর ২০২৩  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মানবসম্পদ উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস, লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণ, গড় আয়ু বৃদ্ধিসহ আর্থসামাজিক উন্নয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে।

‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস’ উপলক্ষ্যে এক বাণীতে তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন গোটা বিশ্বে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে বিবেচিত। গত এক দশকেরও বেশি সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) এর আয়োজনে ২ অক্টোবর ২০২৩ দেশব্যাপী ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস’ উদযাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।”  

তিনি বলেন, “এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে উৎপাদনশীলতা’। আওয়ামী লীগ সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ শুরু করেছে। এজন্য সরকারি ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন এবং এর উন্নয়নে একটি দক্ষ ও স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে আমাদের সরকার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে। তাই এ বছর এনপিও কর্তৃক গৃহীত প্রতিপাদ্য যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।”  

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। একই সময়ে সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সকল সেক্টরে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি অপরিহার্য। এজন্য জনগণের মধ্যে উৎপাদনশীলতা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি।’

কিতনি বলেন, ‘ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন দিবসটি জাঁকজমকপূর্ণভাবে উদ্যাপনে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আমি আশা করি, জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস পালন উৎপাদনশীলতা উন্নয়নের গতি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’
প্রধানমন্ত্রী ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস ২০২৩’ উদ্যাপনের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।