• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন
ব্রেকিং:
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে: রাষ্ট্রপতি শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে পশুপালন ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের তাগিদ জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী আজ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করবেন মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর দলের নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানায় শেখ হাসিনা মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

ডিসেম্বরের মধ্যে টঙ্গী-জয়দেবপুর ডাবল লেন চালু: রেলমন্ত্রী

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২২  

রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে টঙ্গী থেকে জয়দেবপুর জংশন পর্যন্ত রেলের ডাবল লেন চালু হবে। তিনি আরো বলেন, তেলের দাম বাড়লেও ট্রেন ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।

মঙ্গলবার দুপুরে রেলমন্ত্রী টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলমান ডাবল লেনের কাজ পরিদর্শনে গিয়ে (জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনে) সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, নৌপথ এবং সড়কপথে পরিবহনের ভাড়া নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে ভাড়া সমন্বয় করা হলেও তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে ট্রেন ভাড়া বাড়ানোর এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।

এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অবকাঠামো) মো. কামরুল ইসলাম, ডাবল লেন প্রকল্পের পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া, গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নাসরীন পারভীন ও এনডিসি মো. মাসুদুর রহমান ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন ।

পরে ডাবল লেন প্রকল্পের পরিচালক নাজনীন আরা কেয়া সাংবাদিকদের জানান, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ঢাকার কমলাপুর থেকে জয়দেবপুর জংশন পর্যন্ত রেলপথ ফোর লেনে উন্নীত করার কার্যক্রম শুরু হয়। কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার এবং টঙ্গী থেকে জয়দেবপুর জংশন পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার পথ রয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে টঙ্গী থেকে জয়দেবপুর পর্যন্ত রেলপথের ডাবল লেন চালু হবে।

ভারতীয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এফ.কন কল্পতরু ওই ডাবল লাইনের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। যার ব্যয় ধার্য করা আছে প্রায় ১৩০০ কোটি টাকা।