দুর্নীতির মামলায় এবার ওসি প্রদীপের স্ত্রীকে খুঁজছে দুদক
মাদারীপুর দর্পন
প্রকাশিত: ১ সেপ্টেম্বর ২০২০

অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যা মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পর টেকনাফের দোর্দণ্ড প্রভাবশালী ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে বেরিয়ে আসছে একের পর এক অভিযোগ। ইয়াবা চোরকারবারিদের আটক করে বিপুল পরিমাণ ঘুষ গ্রহণ ও ক্রসফায়ারে দেওয়ার বিভিন্ন অভিযোগে তার বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে বেশ কিছু মামলাও। আর এরইমধ্যে তার বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তবে নিজের নাম ঢাকতে স্ত্রী চুমকি কারণকে এসব সম্পত্তির মালিকানা দিয়ে অজান্তে তাকেও ফাঁসিয়ে দিয়েছেন ওসি প্রদীপ। স্বামীর হস্তান্তরিত প্রায় চার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা মামলায় এক নম্বর আসামি হয়েছেন চুমকি কারণ। ওসি প্রদীপ এ মামলায় দ্বিতীয় আসামি। এ মামলায় ওসি প্রদীপকে গ্রেফতার দেখাতে এরইমধ্যে আদালতে আবেদন করেছে দুদক। আর চুমকি কারণকে গ্রেফতারের জন্য খুঁজে বেড়াচ্ছে সংস্থাটি।
বরখাস্ত এই ওসিকে দুদকের মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়েছে এ তথ্য সোমবার নিশ্চিত করেন দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল হক মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘দুদকের দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার দেখানোর জন্য গত বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) মহানগর সিনিয়র স্পেশাল দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে আমরা আবেদন করেছিলাম। আদালত আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর আমাদের আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য করেছেন।’
এদিকে মামলার প্রধান আসামি চুমকি কারণ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারে এমন আশঙ্কাও করছে দুদক। এ কারণে তার দেশত্যাগ ঠেকানোর ব্যবস্থা নিতে সোমবার (৩১ আগস্ট) পুলিশ সদর দফতরে চিঠি পাঠিয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের ওই আইনজীবী। তিনি জানান, একই মামলায় তার স্ত্রী চুমকি কারণের বিদেশযাত্রা বন্ধেও ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দফতরে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ২৩ আগস্ট প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রী চুমকি কারণের বিরুদ্ধে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দীন। দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১), মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়।
এ মামলার এজাহারে চুমকি কারণকে এক নম্বর আসামি করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, তিনি স্বামী ওসি প্রদীপ কুমার দাশের ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অপরাধলব্ধ অর্থ স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তরপূর্বক একে অপরের সহযোগিতায় ভোগদখলে রেখে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন গণমাধ্যমকে জানান, ‘চুমকি কারণের কাছে যখন সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার নোটিশ দেওয়া হয়েছিল, একইসঙ্গে প্রদীপ কুমার দাশকেও দেওয়া হয়েছিল। প্রদীপও সম্পদ বিবরণী জমা দিয়েছেন। সেই বিবরণী যাচাই-বাছাই চলছে। এ মামলা শুধু চুমকির সম্পদ বিবরণীর ভিত্তিতে করা হয়েছে।’
মামলার এজাহারে অভিযোগ আনা হয়, চুমকি কারণ দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ১৩ লাখ ১৩ হাজার ১৭৫ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। এছাড়া তিন কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জনের বিষয়টি প্রাথমিকভাবে প্রমাণ হয়েছে, যা ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করে পরস্পরের যোগসাজসের মাধ্যমে হস্তান্তর ও স্থানান্তরের মধ্য দিয়ে ভোগদখলে রেখে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
অভিযুক্ত প্রদীপ কুমার দাশ চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার সারোয়াতলী ইউনিয়নের উত্তর সারোয়াতলী গ্রামের মৃত হরেন্দ্র লাল দাশের ছেলে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১১ এপ্রিল দুদকের চট্টগ্রাম জেলা সমন্বিত কার্যালয়-২ থেকে চুমকি কারণের কাছে সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার নোটিশ পাঠানো হয়। ১২ মে তিনি সম্পদ বিবরণী দুদকে জমা দেন। সম্পদ বিবরণীতে চুমকি কারণ ৩ কোটি ৬৬ লাখ ৫১ হাজার ৩০০ টাকা স্থাবর এবং ৪২ লাখ ৮৪ হাজার ৩৯৪ টাকার অস্থাবরসহ মোট ৪ কোটি ৯ লাখ ৩৫ হাজার ৬৯৪ টাকার সম্পদের তথ্য উল্লেখ করেন। কিন্তু দুদকের অনুসন্ধানে চুমকি কারণের নামে ৩ কোটি ৬৬ লাখ ২৪ হাজার ৪৭৫ টাকার স্থাবর এবং ৫৬ লাখ ২৪ হাজার ৩৯৪ টাকার অস্থাবরসহ মোট ৪ কোটি ২২ লাখ ৪৮ হাজার ৮৬৯ টাকার সম্পদের হিসাব উঠে আসে। এ হিসেবে এজাহারে ১৩ লাখ ১৩ হাজার ১৭৫ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে। একই সময়ে তিনি ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকা পারিবারিক ব্যয়সহ অন্যান্য ব্যয় করেছেন। এ হিসেবে তার সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে, ৪ কোটি ৪৪ লাখ ১৮ হাজার ৮৬৯ টাকা। কিন্তু দুদক অনুসন্ধানে তার বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয় পেয়েছে ৪৯ লাখ ১৩ হাজার ২৩৪ টাকা। এক্ষেত্রে তার জ্ঞাত আয়ের উৎসবহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ হচ্ছে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকা।
এ মামলায় ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকি কারণের সম্পদ প্রাপ্তির ঘটনাটিও বেশ চিত্তাকর্ষক। দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ওসি প্রদীপের শ্বশুর মশাই তার স্ত্রী চুমকি কারণকে সাবরেজিস্ট্রি দলিল করে বাড়ি উপহার দিলেও তার অন্য সন্তান অর্থাৎ চুমকির অন্য ভাই-বোনদের কিছুই দেননি। দুদক খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছে, অন্য সন্তানদের দেওয়ার মতো আর কোনও সম্পদও ওসি প্রদীপের শ্বশুরের ছিল না। তাহলে এক মেয়েকে সব দিয়ে বাকিদের বঞ্চিত করার কী মানে হতে পারে? দুদক অনুসন্ধান করে দেখেছে, প্রকৃতপক্ষে শ্বশুরের নামে ওই বাড়িটি বানিয়েছিলেন ওসি প্রদীপ নিজেই। এরপর সেটি স্ত্রীর নামে লিখে নিয়ে ও শ্বশুরকে দিয়ে দলিল করিয়ে ভোগদখল করছিলেন তারাই। দুদকের ধারণা, নিজের অবৈধ সম্পদকে জায়েজ করতে শ্বশুরের সহযোগিতা নিয়েছেন ওসি প্রদীপ। আর সম্পদ মেয়ের নামে লিখে দেওয়া হচ্ছে জেনে তার শ্বশুর এতে সহযোগিতা করেছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত রয়েছে ওই প্রতিবেদনে।
দুদক তাদের সংগ্রহ করা বিভিন্ন নথি পর্যালোচনা করে আরও জানতে পেরেছে, চুমকি কারণ একজন গৃহিণী। তবে তিনি ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রথম আয়কর রিটার্ন জমা দেনে কমিশন ব্যবসায়ী হিসেবে। এর পরবর্তী বছরগুলোতে চুমকি মাছের ব্যবসা ও বাড়ি ভাড়া থেকে আয় দেখিয়ে রিটার্ন দাখিল করে আসছেন। এই নারী ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ১১ লাখ ২০ হাজার টাকা ও পরবর্তী অর্থবছরে ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা মূলধন দেখিয়েছেন। তবে অনুসন্ধানে নেমে তার কমিশন ব্যবসার কোনও খোঁজ পায়নি দুদক। এছাড়াও কমিশন ব্যবসার লাইসেন্স, ব্যাংকে লেনদেনের কোনও প্রমাণ এবং সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী হিসেবে ব্যবসা করার জন্য যথাযথ অনুমোদন দেখাতে পারেননি চুমকি কারণ।
দুদক থেকে বলা হয়, সম্পদ বিবরণীতে চুমকি কারণ মাছের ব্যবসা থেকে দেড় কোটি টাকা আয় দেখিয়েছেন। না। ২০০২ সাল থেকে মাছের ব্যবসা থেকে আয় করার তথ্য দিলেও আয়কর রিটার্নে তিনি সেটা উল্লেখ করেননি। তবে দুদক অনুসন্ধান করে দেখেছে, চুমকি কারণ গৃহিণী এবং তার স্বামী ১৯৯৫ সালে সরকারি চাকরিতে এসআই পদে যোগ দেওয়ায় তাদের ২০০২ সালে ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা সঞ্চিত থাকার সুযোগ নেই। অথচ এই পরিমাণ টাকা দিয়েই বোয়ালখালী উপজেলার সারোয়াতলী ইউনিয়নের উত্তর সারোয়াতলী গ্রামে পাঁচটি পুকুর ইজারা বরাদ্দ নেওয়ার তথ্য দিয়েছেন চুমকি কারণ। ফলে এসব তথ্য যে ভুয়া এবং ওসি প্রদীপের অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থকে সাদা করার চেষ্টা তা দুদকের অনুসন্ধানে বোঝা গেছে।
তবে মামলা দায়ের হলেও চুমকি কারণের খোঁজ নেই। একাধিক গণমাধ্যম চেষ্টা করেও তার সাক্ষাৎ পায়নি। মামলাটিতে ফেঁসে যাওয়ার ভয়ে তিনি আত্মগোপনে গেছেন নাকি নজরদারিতে আছেন নাকি দেশ ছেড়েছেন সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
এদিকে একটি গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, মামলা দায়েরের পর চট্টগ্রাম শহরের সদরঘাটে এক স্বজনের বাসায় কিছুদিন আত্মগোপনে ছিলেন চুমকি কারণ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী সে তথ্য জানলেও এরপর থেকে তার আর খবর পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন নাকি অন্য স্বজনদের বাসায় লুকিয়ে আছেন সে বিষয়ে এ মুহূর্তে নিশ্চিত কোনও তথ্য নেই।
উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। ওই ঘটনায় সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস গত ৫ আগস্ট কক্সবাজারের হাকিম আদালতে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক এসআই লিয়াকত, এসআই নন্দলাল রক্ষিতসহ ৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালত পরদিন মামলাটি গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানাকে নির্দেশ দেয়। একইদিনে অভিযুক্ত ৭ পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করে সরকার। ৬ আগস্ট আদালতে আত্মসমর্পণে গেলে অভিযুক্ত ৭ পুলিশ কর্মকর্তার জামিন না মঞ্জুর করে তাদের গ্রেফতারের নির্দেশ দেন আদালত। এরপর থেকে মামলাটি তদন্ত করছে র্যাব। এ মামলায় আসামিরা বর্তমানে রিমান্ডে রয়েছে। এদিকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অপরাধ ও হত্যার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ওসি প্রদীপসহ বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এরইমধ্যে অনেকগুলো মামলা দায়ের করছে কক্সবাজারের ভুক্তভোগীরা।
- প্রতিরক্ষা সচিব কর্তৃক স্পারসোতে ‘বঙ্গবন্ধু কর্ণার’ উদ্বোধন
- বছরের মাঝামাঝি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
- চায়ের সঙ্গে যা খেলে সমস্যা হতে পারে
- মাথায় নতুন চুল গজানোর উপায়
- ডাব চিংড়ি রেসিপি
- ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের জন্য মুম্বাই উড়াল দিলেন শুভ
- নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: ড্রেজার জব্দ ও এক লাখ টাকা জরিমানা
- শহীদ আসাদ গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন
- ১৩তম গ্রেড পাচ্ছেন প্রাথমিকের সব শিক্ষক
- পঞ্চম ধাপে ৩১ পৌরসভায় ভোট ২৮ ফেব্রুয়ারি
- ভ্যাকসিন নিলেই তথ্য থাকবে অ্যাপে
- কাজের গতি বাড়াতে কর্মকর্তাদের যত্নশীল হওয়ার নির্দেশ
- রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা দিতে ভাসানচরে নতুন থানা: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানবন্দর সড়কে স্বামী-স্ত্রীকে চাপা দেওয়া বাসচালক আটক
- ওয়াজ মাহফিলে উসকানিমূলক বক্তব্য বিষয়ে ভাবছে পুলিশ
- নামাজের আগে জঙ্গিবাদের কুফল নিয়ে বয়ানের আহ্বান ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর
- ‘সারা দেশে নদী অবৈধ দখলমুক্ত করা হবে’
- ভবনের কার্নিশে তিনদিন ধরে আটকে থাকা বিড়াল উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
- প্রথমে ঢাকায় টিকা কর্মসূচি শুরু হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- করোনায় ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২০, শনাক্ত ৭০২
- চলতি অর্থবছরে ১২ শিল্পনগরী স্থাপন হচ্ছে: শিল্পমন্ত্রী
- দেশের তিন জাদুঘরে ১৫ পদে চাকরির সুযোগ
- অজি দর্প চূর্ণ করে ভারতের সিরিজ জয়
- পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও বাংলাবাজার-শিমুলিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
- ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির তিন দশক
- ২৬ মার্চের আগেই আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চাইতে পারে পাকিস্তান!
- জিয়ার জন্মদিন ঘিরে বিএনপির চাঁদাবাজির পরিকল্পনা ফাঁস
- নির্মাণাধীন বাড়ির কূপে পড়ে গেল কুকুর, ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে উদ্ধার
- আন্তর্জাতিক পাট সংস্থা স্থাপনের সিদ্ধান্ত
- ‘জিয়া পরিবারের সবাই খুনি’
- অবশেষে মাদারীপুরের বানরেরা পাচ্ছে সরকারি খাবার
- উন্নয়নের ছোঁয়ায় পবিপ্রবি এখন সমৃদ্ধির পথে
- নতুন করোনাভাইরাস আসলে কি?
- রাজৈরে তরুণীর আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে যুবক আটক
- দেশেও পাওয়া গেল নতুন করোনা ভাইরাস
- বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনা: ডব্লিউএইচও
- শত শত ট্রেনযাত্রীর প্রাণ বাঁচানো সেই ছাত্র পেল পুরস্কার
- করোনায় চরাঞ্চলে বেড়েছে বাল্যবিয়ে
- এসপিদের হতে হবে রোল মডেল: আইজিপি
- স্ত্রীই এখন বিএনপি প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বী
- কথিত পীর দেওয়ানবাগী মারা গেছেন
- করোনা মোকাবিলায় দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষে বাংলাদেশ
- চলতি মাসেই এইচএসসির ফল
- মাদারীপুরে স্মার্ট ভোটার কার্ড পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
- মারা গেছেন কাবা ঘরের দরজার নকশাকার
- জামায়াত-শিবির আর জঙ্গিতে পূর্ণ হেফাজতের কমিটি
- বিদায় ২০২০
প্রত্যাশা নতুন সূর্যের - নৈশকোচে ডাকাতি: ৯৯৯ কলে রক্ষা পেলেন যাত্রীরা, নারী ডাকাত আটক
- পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে
- মিথ্যা বলা কবিরা গুনাহ
- প্রতিবেশীর অধিকার রক্ষার উপকারিতা
- দেশের সর্ববৃহৎ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে যুক্ত হলো হুয়াওয়ে স্মার্ট পিভি
- অভিনেতা আবদুল কাদেরের মৃত্যুর গুজব
- জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়ে মৃত বঙ্গবন্ধুকে ভয় পায় ইসলাম বিরোধীরা
- হাতিরঝিল থেকে ওয়াটার বাস যাবে কালাচাঁদপুর
- বঙ্গবন্ধু টানেল ঘিরে কৌতূহলের শেষ নেই মানুষের
- এসি লাগানো নৌকায় আত্মগোপনে থাকতেন ডাকাত সর্দার!
- যে ৩ কাজ আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয়
- সাপ দিয়ে ম্যাসাজ!
- মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা পেল কম্বল, চাল ও হুইল চেয়ার