আধুনিক বিশ্বের মতো উন্নত বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় যাচ্ছে দেশ
মাদারীপুর দর্পন
প্রকাশিত: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়নে বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আধুনিক বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও গড়ে উঠবে উন্নত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। চলতি বছরের ডিসেম্বরেই অফগ্রিড এলাকায় শতভাগ বিদ্যুতায়নের কাজ শেষ হবে। আগামীতে বাংলাদেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানির বড় বাজারে পরিণত হতে যাচ্ছে। সম্প্রতি রাজধানীর বারিধারায় নিজ বাসভবনে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এসব কথা বলেন।
প্রশ্ন : শতভাগ বিদ্যুতায়নের প্রক্রিয়া কোন পর্যায়ে?
নসরুল হামিদ : আমরা গ্রিড এলাকার শতভাগ উপজেলায়, পৌরসভায় এবং গ্রামে বিদ্যুতায়নের কাজ শেষ করেছি। এখন অফগ্রিড এলাকায় কাজ চলছে। যেমন দুর্গম পার্বত্যাঞ্চলের কিছু জায়গা, চর এলাকা, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, কুতুবদিয়ার মতো দ্বীপ অঞ্চল, ব্রহ্মপুত্র নদে অনেকগুলো চর জেগেছে এসব জায়গায় সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ করে দিচ্ছি। এ এলাকাগুলোতে এখন বিদ্যুতের যে চাহিদা আছে তা ভবিষ্যতে তিন গুণ বৃদ্ধি পাবে। এ জন্য এসব জায়গায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ লাগবে। আর নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের জোগান সৌরবিদ্যুৎ দিয়ে সম্ভব নয়। দক্ষিণাঞ্চলের সব দ্বীপে বিদ্যুতায়ন হয়ে যাবে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে। এ কাজ জুনে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বিদেশ থেকে সাবমেরিন ক্যাবল আনতে বেশ কিছুটা সময় লাগে। সে ক্ষেত্রে দ্বীপ অঞ্চলগুলোতে এ বছরের মধ্যে বিদ্যুতায়নের কাজ শেষ হবে। চর এলাকায় সেসব এলাকার বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়নে সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। কিছু দিন আগেও রাজশাহীর একটি চর এলাকায় এ ধরনের সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। একইভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামেও বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পার্বত্য এসব এলাকার যে ঘরে বিদ্যুতের তার বা সাবমেরিন পৌঁছাতে পারবে না, সেখানেও সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া সৌরবিদ্যুৎ গ্রিডে নিয়ে আসা হচ্ছে। চর এলাকার মানুষের জন্য সৌরবিদ্যুৎ কিছুটা ব্যয়বহুল হয়ে যায়। একটা সময় এসব এলাকার মানুষের জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের বিকল্প ব্যবস্থাও করতে হবে। ভবিষ্যতে কেউ যদি সন্দ্বীপ-হাতিয়ায় শিল্প-কারখানা বা হিমাগার তৈরি করতে চান, তখন সৌরবিদ্যুৎ দিয়ে সেখানকার চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে না। যদিও জেনারেটরের ব্যবস্থা আছে, কিন্তু এটিও ব্যয়বহুল। আমরা পরে এসব এলাকায় ছোট ছোট বিদ্যুৎ কেন্দ্র করব। সেখানে ১০ থেকে ২০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা আছে। চর এলাকার মানুষের জন্য সুখবর, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুজিববর্ষেই তাদের জন্য শতভাগ বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন।
প্রশ্ন : বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন সম্পর্কে জানতে চাই।
নসরুল হামিদ : বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সুইচ খুলতে যাচ্ছে, যা ইন্টার অপারেবল সিস্টেম নামে পরিচিত। এটি চালু হলে বিদ্যুৎ বিভাগের বড় উপকার হবে। সরাসরি তখন একজন তার ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে বিদ্যুতের মিটার চার্জ করতে পারবেন। চলতি বছরই এ ব্যবস্থা চালু হবে। আমরা ইএমআই সিস্টেম চালু করছি। এর ফলে একজন গ্রাহক গত মাসে বা এর আগের মাসে কী পরিমাণ বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন, তার হিসাব নিজের মুঠোফোনে দেখতে পারবেন। এতে সেই গ্রাহকের মাধ্যমে বিদ্যুতের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। অর্থাৎ আধুনিক বিশ্বের মতো আমাদেরও আগামী এক-দুই বছরে উন্নত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা চালু হবে। আর এসব ডাটা সংগ্রহ করে বিদ্যুতের বাকি কাজগুলো কেমন হবে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করা সম্ভব হবে। করোনাভাইরাসের কারণে গত এক বছরে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার বিদ্যুৎ বিল বকেয়া হয়েছে। আর গ্যাস বিল বকেয়া ৮ থেকে ৯ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এর আগে এমন কখনো হয়নি। জোর করে এ বিল আদায় করতে গেলে অনেকেই সমস্যায় পড়বেন। তবে আমরা এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা খুব দ্রুত বিদ্যুতের মাস্টারপ্ল্যান রিভিউ করতে যাচ্ছি। সামনের বছরের প্রথম দিকে হয়তো এটি শুরু হবে। এ জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো বসা হয়নি। করোনার কারণে জেনারেশনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি বদলে গিয়েছে। আমরা আরও ভালোভাবে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা গড়তে চাই। বিদ্যুৎ উৎপাদনে ভালো অবস্থানে চলে এসেছি। এখন আমরা আরও ভালোভাবে সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ কীভাবে দেওয়া যায় তা ভাবছি। এগুলো চিন্তা করে আগামীতে বিদ্যুতের মাস্টারপ্ল্যান করা হবে।
প্রশ্ন : মাটির নিচে সাবস্টেশন নির্মাণকাজ সম্পর্কে জানতে চাই।
নসরুল হামিদ: রাজধানীর গুলশানে আন্ডারগ্রাউন্ড সাবস্টেশন নির্মাণে টেন্ডার হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সাবস্টেশনগুলো মাটির নিচে চলে যাবে। এর ওপরে ৩৫ তলাবিশিষ্ট উঁচু ভবন নির্মাণ করা হবে। যে জমির ওপর এটি নির্মিত হবে তার মূল্য ৩০০ কোটি টাকা। কিন্তু ভবন নির্মাণের জন্য আরও ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে মোট খরচ ৮০০ কোটি টাকা হলেও ভবন ভাড়ার টাকার সঙ্গে এই সাবস্টেশনের বাড়তি মূল্য যোগ হবে। এতে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার আয়ের পথও তৈরি হবে। হাতিরঝিলে যে সাবস্টেশন আছে সেটি বর্তমানে যে জায়গার ওপর গড়ে উঠেছে, তা পুরোটা ব্যবহার না করে ছোট জায়গা ব্যবহার করার কথা বলেছি। অবশিষ্ট স্থানে হোটেল নির্মাণের কথা বলেছি। এর মাধ্যমে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লি. (ডিপিডিসি) কর্তৃপক্ষও অর্থ উপার্জনের সুযোগ পাবে। ঢাকায় যতগুলো সাবস্টেশন আছে, সেগুলো আর মাটির ওপরে দেখা যাবে না। বিশেষ করে হাতিরপুল এলাকায় ২১ বিঘা জমির ওপর ডিপিডিসির নিজস্ব ভবন তৈরি হচ্ছে। সেখানে পিজিসিবি-ডিপিডিসির সাবস্টেশন হচ্ছে। সেই জায়গায় ৫০ শতাংশের ওপর স্থান খালি রাখা হচ্ছে। এখানে ১০ বিঘার ওপর পার্ক করা হবে। ডিজিটাল জাদুঘরের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া অবশিষ্ট জমিতে কমিউনিটি স্পেস, কনফারেন্স সেন্টার, ডিপিডিসির নিজস্ব ভবন করা হচ্ছে। পিজিসিবির সাবস্টেশন নির্মাণ করা হলে ২০২২-২৩ সালে গ্রামপর্যায়ে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে।
প্রশ্ন : নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বাংলাদেশের সম্ভাবনা কেমন দেখছেন?
নসরুল হামিদ : বেসরকারি খাত সৌরবিদ্যুতে খুব বেশি ভালো করতে পারেনি। অনেকে সময়মতো টেন্ডার দিতে পারেনি। যেহেতু বিশ্বব্যাপী সৌরবিদ্যুতের দাম কমে আসছে, এ জন্য আমরা সৌরবিদ্যুতের উন্নত ব্যবস্থার দিকে ঝুঁকতে চাই। আগামীতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বাজার বড় হবে। কম জায়গায় সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে বেশি বিদ্যুৎ কীভাবে উৎপাদন করা যায় সেটি দেখতে হবে। কৃষি খাতে সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনা সম্ভব। আবার সোলার প্যানেল লাগানোর জন্য জায়গা প্রয়োজন। সাসটেইনেবল অ্যান্ড রিনিউঅ্যাবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথিরিটি (স্রেডা) এ বিষয়ে ভালো উদ্যোগ নিচ্ছে। তারা কৃষি খাতের সেচযন্ত্রগুলোকে সৌরবিদ্যুতে পরিণত করা যায় কি না সে চেষ্টা করছে। এ ব্যবস্থা বিদ্যুৎসাশ্রয়ী হয় কি না এবং এটি দীর্ঘমেয়াদি হয় কি না এ বিষয়ে স্রেডা পাইলট প্রকল্প আকারে কাজ শুরু করেছে। এখানে পরিবর্তন এলে সোলার তার কার্যকারিতা প্রমাণ করতে পারবে। এ ছাড়া বাড়ি আলোকিত করার চেয়ে ব্যবসায়িক কাজে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার করা যায় কি না তা যাচাই করা হচ্ছে। নেট মিটারিং করার কারণে সৌরবিদ্যুতের প্রচার বেড়েছে। যেহেতু সোলারের দাম কমে আসছে, এ জন্য নেট মিটারিংয়ের ব্যবস্থা করা হলে বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো লাভবান হবে।
প্রশ্ন : বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লার ব্যবহার নিয়ে সরকার কী ভাবছে?
নসরুল হামিদ : যেহেতু আমরা দেশে কয়লা তুলতে পারছি না, আবার ফিজিবিলিটি স্টাডি করেও তেমন আশানুরূপ কিছু পাওয়া যায়নি, সুতরাং মাস্টারপ্ল্যানে কয়লার ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়টি থেকে সরে আসতে হবে। কয়লাভিত্তিক যে কেন্দ্রগুলো হচ্ছে সেগুলোর কাজ চলছে। অনেকগুলো সময়মতো আসতে পারেনি। এগুলোর প্রকল্প বাতিল হবে কি না সে বিষয়ে সরকার এখনো সিদ্ধান্ত দেয়নি।
প্রশ্ন : বিশেষজ্ঞদের অনেকেই বলছেন বাংলাদেশ অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনে চলে যাচ্ছে।
নসরুল হামিদ : বিষয়টি বুঝিয়ে বলি। আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা যদি ২৪ হাজার হয়, তবে আমরা ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারি। আমরা ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে চাই। সে ক্ষেত্রে আমাদের উৎপাদন ক্ষমতা হতে হবে ৩৫ হাজার মেগাওয়াট। অনেক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে কিন্তু তারা এর পেছনে টেকনিক্যাল বিষয়গুলো বুঝতে পারছেন না। আবার আমাদের ইন্সট্যান্ট বিদ্যুৎ কেন্দ্রও হাতে রাখতে হবে। কোনোটি উৎপাদনে সমস্যায় পড়লে আরেকটিতে যেতে হবে। পাশের দেশ ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ অতিরিক্ত চাহিদা হিসেবে রেখেছে। কিন্তু বাংলাদেশে তা নেই। আমাদের গ্রিড লাইন মাত্র ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নিতে পারে। আর এ মুহূর্তে আমরা সাড়ে ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিতে পারি। ২৪ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতা হলেও অনেক কেন্দ্র সংস্কারকাজের মধ্যে থাকে। আবার একটি কেন্দ্রের ১০০-এর মধ্যে ১০ শতাংশ ক্যাপাসিটি এমনিতেই বন্ধ রাখতে হয়।
- ২৪ ঘণ্টায় আবারও ১০১ জনের মৃত্যু
- ‘মুজিবনগর সরকারের লক্ষ্য বাস্তবায়ন করছে বর্তমান সরকার’
- জাপানে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন
- মুজিবনগর সরকারের অধীনে ৪শ’ টাকায় কাজ করেছেন জিয়া: তথ্যমন্ত্রী
- আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
- ইট মেরে শেখ রাসেলের ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত করায় আটক ১
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে: হানিফ
- নানা পদের ইফতারি
রুহ আফজার সিরাপ - চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন মিষ্টি মেয়ে কবরী
- খুশখুশে কাশি ও গলা ব্যথা দূর করবে তেজপাতা!
- কমেছে সবজির দাম, ক্রেতাদের মাঝে স্বস্তি
- রমজানে ওজন যেভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহিংসতার ঘটনায় গ্রেপ্তার আরও ৭
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা
- হেফাজত নেতা জুবায়ের পাঁচদিনের রিমান্ডে
- কানাডায় স্থায়ী হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা
- খালেদার সুস্থতা কামনায় পাক হাই-কমিশনারের চিঠি, সমালোচনার ঝড়
- হেফাজত নেতা মাওলানা জালাল গ্রেফতার
- মৌসুমের সর্বোচ্চ কালবৈশাখী ঝড়বৃষ্টি, আজও অব্যাহত থাকার আভাস
- গার্ড অব অনার দেওয়া হবে কবরীকে
- ভুয়া খবর বন্ধে ফেসবুকের নতুন ফিচার ‘পেজ লেবেল’
- দুই কারণে ৭টি বিশেষ ফ্লাইট বাতিল
- দেশকে অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাব: হাছান মাহমুদ
- মুজিবনগর সরকার: প্রেরণার বাতিঘর
- হেফাজত কোনোভাবেই ছাড় পাবে না: মোজাম্মেল হক
- আজ বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে যুবলীগের শ্রদ্ধা
- স্বপ্নপূরণের পথে দোহাজারি-কক্সবাজার-ঘুমধুম রেললাইন স্থাপনের কাজ
- চালু হচ্ছে দেশের প্রথম কোভিড হাসপাতাল
- আজ থেকে প্রবাসীদের জন্য বিশেষ ফ্লাইট চালু
- ধরা খেলেন মামুনুল হক, রিসোর্টের রেজিস্টারের তথ্যই প্রমাণ
- মামুনুলের সঙ্গে থাকা সেই নারীর পরিচয় মিলেছে
- খালেদার করোনা আক্রান্তে সম্পত্তির ভাগ বুঝে নিতে মরিয়া শর্মিলা
- রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়াও লবণের রয়েছে ভিন্ন ব্যবহার
- মাদারীপুরে লকডাউন বাস্তবায়নে মাঠে প্রশাসন
- হেফাজতের শীর্ষ ৪ নেতা গ্রেপ্তার
- স্ত্রীর প্রতি যে দায়িত্ব অবহেলা করলে জাহান্নামি হবেন
- শরবতে জুড়াক প্রাণ
ফ্রুটস ককটেল জুস - মামুনুল টাকা দিয়ে জান্নাতের দেহ কিনেছিলেন, জান্নাতের ডায়েরি ফাঁস
- সুস্থ থাকতে স্বাস্থ্যকর সেহরি যেমন হওয়া চাই
- প্রিয় নবীজি (সা.) যেভাবে ব্যবসা করতেন
- সম্পর্ক উন্নয়নে মরিয়া পাকিস্তান, ঢাকা চায় ক্ষতিপূরণ
- লেবুখালী সেতুতে যান চলাচলে টোল নির্ধারণ
- যে খাবারগুলো শরীরের শক্তি কমিয়ে দেয়
- ‘সিআইডি’ দেখে প্রবাসীদের বাড়িতে ডাকাতি করত তারা
- রোজা আসার আগে যে ১১ প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি
- নগদের ৫১ শতাংশ মালিকানা নিচ্ছে ডাক বিভাগ
- ওজন বাড়াতে ‘বানানা শেইক’ খান সঠিক নিয়মে
- নানাভাবে গুজব ছড়িয়ে এবার নিজেই করোনায় আক্রান্ত রিজভী
- মহানবীকে নিয়ে ফেসবুকে কটূক্তি, চুয়েট শিক্ষার্থী গ্রেফতার
- অস্ত্রসহ বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙচুরকারী গ্রেফতার
- মামুনুল হক ইস্যুতে হঠাৎ সরব হয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন ভিপি নুর
- এবার ১৭ হাজার টন ভাঙা চাল আমদানির অনুমতি
- বিরল ঘটনা, ৫ বছর বয়সে সন্তান জন্ম!
- কালিকিতে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে প্রতিকেন্দ্রে ৪০ জন করে পুলিশ থাকবে
- মায়ের ভ্যানিটিতে, ছেলের শপিং ব্যাগে ফেনসিডিল!
- ঘরেই হোক বৈশাখ উদযাপন
কাউন পায়েস - শরবতে জুড়াক প্রাণ
দইয়ের শরবত - শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র : ১৪ জঙ্গির ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে
- গরমে রোগ প্রতিরোধে আখের রস