• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

মাদারীপুর দর্পন

সোহাগ-এশার বিয়ে সম্পন্ন

মাদারীপুর দর্পন

প্রকাশিত: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০  


 

ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও ঢাবির সুফিয়া কামাল হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইশরাত জাহান এশার গায়ে হলুদ ও বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। তবে বড় করে অনুষ্ঠান হবে ৯ ফেব্রুয়ারি। জাতীয় সংসদ ভবনের পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবের এলডি হল-২ এ বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

এর আগে গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর বিয়ের বিষয় নিয়ে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেন সোহাগ ও এশার পরিবারের সদস্যরা। এরপর প্রধানমন্ত্রীসহ দুই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তোলা একটি ছবি সোহাগ তার ফেসবুকের ভেরিফায়েড পেজে শেয়ার করেন।

পোস্ট করা ওই ছবির ক্যাপশনে সোহাগ লিখেছেন, ‘আমার অভিভাবক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আমাদের বিয়ের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ঠিক করে দিয়েছেন। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন। সবাইকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা। Happy New year-2020।’

এরপর মঙ্গলবার তাদের গায়ে হলুদ অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতাও সম্পন্ন হয়েছে।

উল্লেখ্য, সাইফুর রহমান সোহাগ মাদারীপুর জেলার দক্ষিণ দুধখালি ইউনিয়নের চন্দ্রপুর এ এইচ পি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক এইচ এম আবদুর রহমানের পুত্র। মা সমাজসেবী মর্জিনা খানম পেশায় অবসরপ্রাপ্ত পরিবার কল্যাণ সহকারী। তিন ভাইয়ের মধ্যে সাইফুর রহমান সোহাগ ২য়। তার বড় ভাই মাহবুবুর রহমান সোহেল সুইডেনের লিনিয়াস ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ করেছেন। সুইডেন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক। সাইফুর রহমান সোহাগের আরেক ভাই আরিফ হোসেন সুমন সুইডেন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি।

অপরদিকে ইশরাত জাহান এশা শৈলকুপা উপজেলার দেবতলা গ্রামের ইসমাইল হোসেনের মেয়ে। এশার পুরো পরিবার নিয়ে ঝিনাইদহ শহরের আরাপপুরের জামতলায় বসবাস করেন। চার ভাই-বোনের মধ্যে এশা তৃতীয়। এশার বাবা ঝিনাইদহ জেলা দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি)। তিনি ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক। মা গৃহিনী।

এশা চার ভাই-বোনের মধ্যে তৃতীয়। সে ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২০১০ সালে মানবিক বিভাগ থেকে এসএসসি ও ২০১২ সালে ঝিনাইদহ সরকারি নুরুন্নাহার মহিলা কলেজ থেকে মানবিক বিভাগ নিয়ে এইচএসসি পাস করেন। ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিভাগে ভর্তি হন।